স্টাফ রিপোর্টার
যথাযোগ্য মর্যাদায় ও বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে গত মঙ্গলবার সিলেটে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালন করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে সিলেট জেলা পরিষদ এবং সিলেট জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। প্রচার করা হয় জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষন।
১৯৭১ এর এই দিনে রেসকোর্স ময়দানে দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। সরকারি, বেসরকারি সকল পর্যায়ে, স্কুল কলেজে এ উপলক্ষে বিভিন্ন অনুষ্ঠান কর্মসূচি উদযাপন করা হয়। বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগ, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগ, সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়, সিলেট জেলা প্রশাসন, সিলেট সিটি কর্পোরেশন, সিলেট জেলা পরিষদ, সিলেট মহানগর পুলিশ, সিলেট জেলা পুলিশ, প্রাণিসম্পদ বিভাগ, বন বিভাগ, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদ শ্রদ্ধা নিবেদন করে। এ ছাড়া ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, মহিলা লীগ, যুব মহিলা লীগের পক্ষ থেকেও শ্রদ্ধা জানানো হয়। ২
সিলেট জেলা আওয়ামী লীগ গত মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় দলটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে জেলা পরিষদ কার্যালয়ে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান। শ্রদ্ধা নিবেদনে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দা জেবুন্নেছা হক, সিলেট জেলা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন খান, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন, সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালিক, বিজিত চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক আজাদুর রহমান আজাদ, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিক, শমসের জামাল, সাংগঠনিক সম্পাদক রণজিৎ সরকার, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া, জেলা প্রশাসক মো. মজিবুর রহমান, মহানগর পুলিশের কমিশনার ইলিয়াস শরীফ প্রমুখ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে জেলা পরিষদ মিলনায়তনে ৭ মার্চের উপর আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সেখানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দা জেবুন্নেছা হক।
এদিকে, মঙ্গলবার ৭ মার্চ উপলক্ষে সিলেটের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি, লিডিং ইউনিভার্সিটি, নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটি, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, এমসি কলেজ, সরকারি কলেজ, সরকারি মহিলা কলেজসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা সভা, কুইজ প্রতিযোগিতা, রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
অপরদিকে, মঙ্গলবার ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উদযাপন উপলক্ষ্যে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে জেলা পরিষদ মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ আমাদের প্রেরণার চিরন্তন উৎস শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী’র সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোঃ নাসির উদ্দিন খান এর সঞ্চালনায় আলোচনা করেন।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দা জেবুন্নেছা হক। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ পৃথিবীর অন্যতম একটি শ্রেষ্ঠ ভাষণ। বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ আমাদের প্রেরণার চিরন্তন উৎস হয়ে আছে। তিনি আরো বলেন, ১৯৭১ সালের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ নিছক একটা বক্তব্য ছিল না, এই ভাষণের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু গেরিলাযুদ্ধের দিকনির্দেশনা ও ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের রূপরেখা তুলে ধরেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণই ছিল আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্র। জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী তার বক্তব্যে বলেন, জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ যুগ যুগ ধরে বাঙালি জাতিকে অগ্নিস্ফুলিঙ্গের ন্যায় উজ্জীবিত রাখবে, জীবনসত্য অনুধাবনে পথ দেখাবে ও বাঙালির সার্বিক মুক্তি আন্দোলনকে দেবে রাজনৈতিক দিকনির্দেশনা।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এডভোকেট মোঃ নাসির উদ্দিন খান বলেন, জাতির পিতার ৭ই মার্চের ভাষণ বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষের প্রেরণার উৎস। যারা ইতিমধ্যেই স্বাধীনতা অর্জন করেছে, তারাও এই ভাষণ থেকে দেশাত্মবোধে, রাজনৈতিকভাবে আদর্শবান ও দেশের জন্য সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের অনুপ্রেরণা পেতে পারে। বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণে মানবমুক্তির চিরন্তন সত্যটি জোরালোভাবে প্রস্ফুটিত হয়েছে। ৭ মার্চের ভাষণ আজীবন বিশ্বব্যাপী স্বাধীনতা অনুরাগী মানুষের অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।
আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিক, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক হুমায়ুন ইসলাম কামাল, মোহাম্মদ আলী দুলাল, কবীর উদ্দিন আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট রনজিত সরকার, জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম রশিদ চৌধুরী, জেলা যুব লীগের সভাপতি শামীম আহমদ, জেলা তাঁতী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুজন দেব নাথ, জেলা মহিলা লীগের সভাপতি এড. সালমা সুলতানা, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দিন কয়েছ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ শমসের জামাল, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মাহফুজুর রহমান, আইন সম্পাদক এডভোকেট আজমল আলী, ত্রান ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সৈয়দ এপতার হোসেন পিয়ার, দফতর সম্পাদক আখতারুজ্জামান চৌধুরী জগলু, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এডভোকেট মোহাম্মদ আব্বাছ উদ্দিন, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মুস্তাক আহমদ পলাশ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক বেগম সামসুন্নাহার মিনু, শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক বুরহান উদ্দিন আহমদ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক শামসুল আলম সেলিম, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা: মোহাম্মদ সাকির আহমদ (শাহীন), উপ-দফতর সম্পাদক মো: মজির উদ্দিন, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মতিউর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এডভোকেট খোকন কমার দত্ত, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মো: নিজাম উদ্দিন চেয়ারম্যান, সৈয়দ মিসবাহ উদ্দিন, এডভোকেট বদরুল ইসলাম জাহাঙ্গীর, মোঃ আব্দুল বারী, আমাতোজ জোহরা রওশন জেবিন, মোঃ জাকির হোসেন, এডভোকেট আফসর আহমদ, এডভোকেট মনসুর রশীদ, শাহিদুর রহমান চৌধুরী জাবেদ, গোলাপ মিয়া, জেলা মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক হেলেন আহমেদ, জেলা সিলেট জেলা মৎস্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক মৃদুল কান্তি দাস প্রমুখ। আলোচনা সভার পূর্বে সকাল ১১টায় জেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জেলা আওয়ামী লীগ, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
এদিকে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনসহ বিভিন্ন ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান নানা কর্মসূচী পালন করে।
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ আহমদ বলেছেন, ঐতিহাসিক ৭ মার্চ বাঙালি জাতির স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে এক অনন্য দিন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এই ভাষণ মহান মুক্তিযুদ্ধে আমাদেরকে উজ্জীবিত করেছিলো। এই ভাষণ আগামীতেও প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম সবাইকে উজ্জীবিত করবে। এই ভাষণের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা সহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার সাহস পেয়েছিলেন। এটার মাধ্যমেই বাঙালি জাতি স্বাধীনতার দিকনির্দেশনা পান। এরপরই দেশের মুক্তিকামী সাধারণ মানুষ চ‚ড়ান্ত লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিতে শুরু করে। এরই ফলশ্রæতিতে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে।
মঙ্গলবার সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় প্রাঙ্গনে স্থাপিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে মহানগর আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এই শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। বিকাল ৩টায় গুলশান সেন্টারে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ এবং পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মোঃ জাকির হোসেন। তিনি পরিচালনার পাশাপাশি বক্তব্যে বলেন, ১৯৭১ সালের এই দিনে ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে বিশাল জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ডাক দেন। জাতির পিতার বলিষ্ঠ ডাকে বাঙালি জাতি স্বাধীনতার দিকনির্দেশনা পেয়ে যান। এই দিকনির্দেশনার পথ ধরেই মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর ইউনেস্কো জাতির পিতার ভাষণকে বিশ্ব ঐতিহ্যের প্রামাণিক দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দেন। যার জন্য বাঙালি জাতি হিসেবে আমরা গর্বিত।
শ্রদ্ধা নিবেদনকালে ও আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালিক, বিজিত চৌধুরী, এডভোকেট প্রদীপ কুমার ভট্টাচার্য্য, মোঃ সানাওর, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এটি.এম হাসান জেবুল, আজাদুর রহমান আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট সৈয়দ শামীম আহমদ, ডাঃ আরমান আহমদ শিপলু, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক তপন মিত্র, দপ্তর সম্পাদক খন্দকার মহসিন কামরান, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক নজমুল ইসলাম এহিয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুর রহমান জামিল, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আজহার উদ্দিন জাহাঙ্গীর, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ জুবের খান, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক ইলিয়াছুর রহমান ইলিয়াছ, শ্রম সম্পাদক আজিজুল হক মঞ্জু, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রজত কান্তি গুপ্ত, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ মোহাম্মদ হোসেন রবিন, উপ-দপ্তর সম্পাদক অমিতাভ চক্রবর্ত্তী রনি, সহ-প্রচার সম্পাদক সোয়েব আহমদ, কোষাধ্যক্ষ লায়েক আহমেদ চৌধুরী।
মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্যবৃন্দ আজম খান, এডভোকেট কিশোর কুমার কর, সান্তনু দত্ত সন্তু, সৈয়দ কামাল, সাইফুল আলম স্বপন, রোকসানা পারভীন, ওয়াহিদুর রহমান ওয়াহিদ, তৌফিক বক্স লিপন, জামাল আহমদ চৌধুরী, খলিল আহমদ, আবুল মহসিন চৌধুরী মাসুদ, ইঞ্জিনিয়ার আতিকুর রহমান সুহেদ, এডভোকেট তারাননুম চৌধুরী, ইলিয়াছ আহমেদ জুয়েল, সম্মানিত জাতীয় পরিষদ সদস্য এডভোকেট রাজ উদ্দিন, উপদেষ্টা আব্দুল মালিক সুজন, এনাম উদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা সত্যেন্দ্র দাস তালুকদার খোকা বাবু, কানাই দত্ত, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতিবৃন্দ মুফতি আব্দুল খাবির, গৌসুল আলম গেদু, আব্দুর রব হাজারী, মুহিবুর রহমান ছাবু, সালউদ্দিন বক্স সালাই, সাজোয়ান আহমদ, ফয়ছল আক্তার ছোবহানী, মোঃ ছয়েফ খাঁন, ও সাধারণ সম্পাদবৃন্দ সৈয়দ আনোয়ারুস সাদাত, তাজ আহমদ লিটন, সোয়েব বাছিত, মোঃ বদরুল ইসলাম বদরু, মানিক মিয়া, এডভোকেট বিজয় কুমার দেব বুলু, আহমেদ হান্নান, ফকরুল ইসলাম আলকাছ, রুমেল আহমদ রুমিন, মইনুল ইসলাম মঈন, ফজলে রাব্বি মাসুম, শেখ সোহেল আহমদ কবির, আনোয়ার হোসেন আনার, আব্দুল জলিল লেবু প্রমুখ।