ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা ও দ্রুত বিচার কাজ সম্পন্নে সবাইকে আন্তরিক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন সিলেটের চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কাউছার আহমেদ।
শনিবার (১২ ফেব্রুয়ারি) চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসী কনফারেন্সের সভাপতির বক্তব্যে কাউছার আহমেদ আরও বলেন পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেসী কনফারেন্সের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে, কিভাবে স্বল্প সময়ে, স্বল্প খরচে সাধারণ মানুষকে ন্যায় বিচার প্রদান করা যায়। ন্যায় বিচার প্রদানে বিচারক প্রিসাইডিং অফিসার হিসেবে কাজ করেন। বিচার কাজে আইনজীবী, প্রসিকিউশন, পুলিশসহ অনেক এজেন্সি জড়িত। তাই সকলের আন্তরিক প্রচেষ্টায় জনসাধারণকে ন্যায় বিচার দেয়া সম্ভব।
তিনি আরও বলেন, মানুষের ন্যায় বিচার নিশ্চিত করতে পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেট এক ও অভিন্ন বিষয় নিয়ে কাজ করেন। সবাই যার যার অবস্থান থেকে কাজ করে যাচ্ছেন। ফলে বিচার প্রার্থীরা ন্যায় বিচার পাচ্ছেন।
পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসী কনফারেন্সে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবদুল ওয়াহাব’র সঞ্চালনায় ও চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কাউছার আহমেদ এর সভাপতিত্বে কনফারেন্সে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনবেস্টিগেশন (পিআইবি) সিলেটের পুলিশ সুপার মুহা. খালেদ-উজ-জামান, সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. এস. এম. শাহরিয়ার, সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইএমও ডা. মো. রেজাউল করিম, ফরেনসিক মেডিসিনের মেডিক্যাল অফিসার ডা. দেবেশ পোদ্দার, জুডিসিয়েল ম্যাজিস্ট্রেট নুসরাত তাসনিম, দিলরুবা ইয়াছমিন, পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এডভোকেট মো. নিজাম উদ্দিন, সিলেটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. লুৎফুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. মাহফুজ আফজাল, সিআইডি সিলেটের সহকারী পুলিশ সুপার শাহ মোস্তফা তারিকুজ্জামান, সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মাহফুজুর রহমান, সিলেট বনবিভাগের ফরেস্ট রেঞ্জার মো. শহিদুল্লাহ, পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক বনানি দাস, মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর সিলেটের প্রসিকিউটর মো. জীবন মাহমুদ, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. ফারুক আহমদ, স্টেনোগ্রাফার দীপংকর চন্দ্র পাল, নাজির মো. ফাইজুল ইসলাম, রের্কড কীপার লেনিন পোদ্দারসহ সিলেট জেলা পুলিশের সিনিয়র কর্মকর্তা ও ১২ টি থানার অফিসার ইনচার্জরা উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি