বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ বলেছেন, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ছিলেন একজন সাহসী ও সৎ রাজনীতিবিদ। তিনি ছিলেন রাজনীতির কবিয়াল। রাজনীতির নান্দনিক শিল্পী। গণতন্ত্র ও অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির বলিষ্ঠ কন্ঠস্বর। সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত শুধু একটি নাম নয় একটি ইতিহাস। বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও সংসদ আজীবন মনে রাখবে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে। আজীবন বাংলার গণমানুষের মাঝে বেঁচে থাকবেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় সিলেট নগরীর একটি হোটেলে হাওর উন্নয়ন পরিষদের আয়োজনে ভাটি বাংলার সিংহ পুরুষ, জাতীয় নেতা, বিশিষ্ট পার্লামেন্টারিয়ান সাবেক মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত স্মরণে স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
হাওর উন্নয়ন পরিষদের সভাপতি সুরঞ্জিত বর্মণের সভাপতিত্বে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন সিলেট জেলা জজকোর্টের এডিশনাল পি.পি এডভোকেট শামসুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জগন্নাথপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আতাউর রহমান, সিলেট জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার সুব্রত চক্রবর্তী জুয়েল, সিলেট জেলা বিএম বিএফ এর ভাইস চেয়ারম্যান ড. দিলীপ কুমার দাশ চৌধুরী, সিলেট জেলা বিএম বিএফ এর সভাপতি আশরাফুর রহমান চৌধুরী, মনোরঞ্জন তালুকদার, মেসার্স সাত্তার এন্ড কোম্পানীর চেয়ারম্যান আবু জাফর মো: আলী হাসান শাহীন, সমাজকর্মী মো: বেলাল উদ্দিন, এমএজি ওসমানী স্মৃতি উদযাপন কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান, সিলেট সদর উপজেলা বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া আহমদ, বেতার ও টেলিভিশন কলামিষ্ট তুহিন আহমেদ, আফসানা মীম, গীতিকবি ও কংগোস সরকার, জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য মো: ইউসুফ সেলু, মানবাধিকার কর্মী আক্তার হোসেন, রেজওয়ান বেগ, তুহিন চৌধুরী, আখলাক হোসেন, জাকারিয়া আহমদ, রুমান আহমদ, রসিদ খালেদ, বিশিষ্ট সমাজ সেবক কৃতেশ কুমার বৈদ্য, ওহি চৌধুরী, আব্দুর রব, মানবাধিকার কর্মী রোটারিয়ান রুনা সুলতানা, বিশিষ্ট ইমিগ্রেশন এডভাউজার ড. আর.কে. ধর, ফুলকলি ফুড প্রোডাক্টস্ লিমিটেডের ডিজিএম জসিম উদ্দিন খন্দকার, সিলেট মহানগর বিএম বিএফ এর সভাপতি মো: বশির আহমদ প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি