নতুন ইসির অপেক্ষা, কারা আসছেন নানা জল্পনা কল্পনা ॥ ৩২২ জনের নাম প্রকাশ করেছে সার্চ কমিটি

30

কাজিরবাজার ডেস্ক :
সারাদেশের মানুষের দৃষ্টি এখন নতুন নির্বাচন গঠনে অনুসন্ধান (সার্চ) কমিটির দিকে। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রস্তাবিত নামের মধ্য থেকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্য কমিশনারদের মনোনয়নে কোন ১০ বিশিষ্ট নাগরিকের নাম তারা রাষ্ট্রপতির কাছে প্রস্তাব করে সেই নিয়ে জল্পনা-কল্পনা এখন ‘টক অব দ্য কান্ট্রি’তে পরিণত হয়েছে।
সোমবার রাতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্য নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দিতে অনুসন্ধান (সার্চ) কমিটিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, পেশাজীবী সংগঠন ও ব্যক্তিবর্গের প্রস্তাবিত নামগুলোর মধ্য থেকে ৩২২ জনের নাম প্রকাশ করা হয়েছে। মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ থেকে প্রকাশিত তালিকায় দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, শিক্ষাবিদ, সাবেক বিচারপতি, ডাকসাইটে আমলা, সামরিক-বেসামরিক উচ্চপদস্থ সাবেক কর্মকর্তা, মানবাধিকার নেতা, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, চিকিৎসক, নিরাপত্তা বাহিনীর সাবেক পদস্থ কর্মকর্তা বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের নাম রয়েছে। তবে প্রকাশিত তালিকায় প্রস্তাবকারীর নয়, প্রস্তাবিত নামগুলো প্রকাশ করেছে অনুসন্ধান কমিটি।
নাম প্রকাশ করলেও পূর্বনির্ধারিত বৈঠকে অংশ নিতে না পারায় অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার আট জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকের সঙ্গে পুনরায় সভায় বসবে অনুসন্ধান কমিটি। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৪টায় সুপ্রীমকোর্টের জাজেস লাউঞ্জে আট জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকের সঙ্গে সভায় বসছে নির্বাচন কমিশন গঠনে গঠিত অনুসন্ধান (সার্চ) কমিটি।
প্রকাশিত নামের তালিকা থেকে অনুসন্ধান কমিটি রাষ্ট্রপতির কাছে সিইসি ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার পদে ১০ জনের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা পাঠাবে। রাষ্ট্রপতি সেখান থেকে একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেবেন। তাদের অধীনেই অনুষ্ঠিত হবে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন।
মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ থেকে জানা গেছে, আজ মঙ্গলবার অনুসন্ধান কমিটির সঙ্গে সভায় উপস্থিত থাকবেন বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড সম্পাদক ইনাম আহমেদ চৌধুরী, দৈনিক নিউ এইজ সম্পাদক নূরুল কবীর, ঢাকা ট্রিবিউনের সম্পাদক জাফর সোবহান, সাংবাদিক নেতা মনজুরুল আহসান বুলবুল ও শওকত মাহমুদ, মাছরাঙা টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী, বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম ও চ্যানেল আইয়ের বার্তা প্রধান শাইখ সিরাজ।
যাদের নাম রয়েছে তালিকায় : প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্য নির্বাচন কমিশনারদের জন্য প্রস্তাবিত নামের তালিকায় রয়েছেন- সাংবাদিক অজয় দাসগুপ্ত, এডভোকেট আবদুল মোতালেব মিয়া, মানবাধিকার কর্মী এডভোকেট সুলতানা কামাল, সাবেক আইইবি সভাপতি অধ্যাপক ড. প্রকৌশলী এম শামীম জেড বসুনিয়া, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির ভিসি অধ্যাপক আবদুল মান্নান চৌধুরী, শিক্ষাবিদ-সাহিত্যিক-সমাজ সংস্কারক অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান, অধ্যাপক এ কে এম মোস্তাফা জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জাকিয়া পারভীন, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আবু সালেহ মাহফুজুল বারী, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ডিন অধ্যাপক ড. আবদুল আউয়াল বিশ্বাস, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. এ এ মামুন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. কাজী খসরুল আলম কুদ্দুসী, সাবেক প্রধান তথ্য কমিশনার অধ্যাপক ড. গোলাম রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. নাজমা শাহীন, অধ্যাপক ড. মোঃ কামাল উদ্দীন, অধ্যাপক ড. মোঃ নিজামুল ইসলাম ভুঁইয়া, অধ্যাপক ড. মোঃ মিজানুর রহমান, অধ্যাপক ড. মোঃ রহমত উল্লাহ এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোঃ সাইদুজ্জামান।
তালিকায় আরও রয়েছেন- বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সরকার আলী আক্কাস, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপচার্য ড. হারুন অর রশিদ, শিক্ষাবিদ ও গবেষক অধ্যাপক ড. জহুরুল আলম, অধ্যাপক ও স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাঃ কাজী দীন মোহাম্মদ, বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডাঃ সেলিমুর রহমান, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক ডাঃ সুফিয়া রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, সাবেক সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, সাবেক সচিব আখতারী মমতাজ, সাবেক সিনিয়র সচিব আনিসুর রহমান, প্রাক্তন বিচারপতি আবদুর রশিদ, সাবেক সচিব আবুল আলম শহীদ খান, সাবেক বিচারপতি আবু কবর সিদ্দিকী, আইনজীবী আবুল হাশেম, সাবেক সচিব উজ্জল বিকাশ দত্ত, সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী, সাবেক অতিরিক্ত সচিব একেএম মনোয়ার হোসেন আকন্দ ও সিনিয়র আইনজীবী এডভোকেট শাহ মোঃ খসরুজ্জামান।
মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ থেকে প্রকাশিত তালিকায় আরও রয়েছেন- অবসরপ্রাপ্ত সাবেক সিনিয়র জেলা জজ এম হাসান ইমাম, সাবেক যুগ্ম সচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম আবদুল ওয়াহাব, অবসরপ্রাপ্ত বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এস এম হারুন অর রশীদ, ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের কোষাধ্যক্ষ এয়ার কমান্ডার (অব) ইসফাক ইসলাম চৌধুরী, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির রেজিস্টার এয়ার কমোডর শফিক এলাহী, ময়মনসিংহ কেবি ইন্টারপ্রাইজের পরিচালক কাজী গোলাম মোস্তফা, সাবেক সিনিয়র সচিব কাজী রওশন আক্তার, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক, সাবেক সিনিয়র সচিব কাজী হাবিবুল আউয়াল, সাবেক সচিব কামরুন নাহার, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি কৃষিবিদ ইকবাল বাহার, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য কৃষিবিদ এ কে এম সাইদুল হক চৌধুরী, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের সাবেক নির্বাহী চেয়ারম্যান কৃষিবিদ ওয়ারেস কবির, বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক কৃষিবিদ ড. মোঃ আফজাল, চট্টগ্রাম ভেটেইনারি এ্যান্ড এনিমেল সাইন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য কৃষিবিদ অধ্যাপক ড. নীতিশ চন্দ্র দেবনাথ, ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কৃষিবিদ ড. মোঃ মঞ্জুরুল আলম, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি কৃষিবিদ মীর শহীদুল ইসলাম, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রফেসর কৃষিবিদ মোঃ এমদাদুল হক চৌধুরী এবং সাবেক সচিব কৃষিবিদ মোঃ নুরুল ইসলাম।
তালিকায় আরও রয়েছেন- সাবেক অতিঃ আইজিপি কৃষিবিদ মোঃ মোখলেছুর রহমান, সাবেক দায়রা জজ খান মোঃ আবদুল মান্নান, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের অবসরপ্রাপ্ত যুগ্ম সচিব খোন্দকার মিজানুর রহমান, অবসরপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, সুপ্রীমকোর্টের আইনজীবী খন্দকার হাসান শাহরিয়ার ও গাজী মোঃ মহসিন, এডভোকেট কমের চেয়ারম্যান গীতি আরা সাফিয়া চৌধুরী, সাবেক নির্বাচন কমিশনার ছহুল হোসাইন, অবসরপ্রাপ্ত অতিঃ সচিব জালাল আহমেদ, সাবেক সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল (অব.) ইকবাল করিম ভূইয়া, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব অপরুপ চৌধুরী, সাবেক সচিব অশোক মাধব রায়, আইনজীবী আব্দুল্লাহ শাহাদাত খান, সাবেক সচিব আব্দুল মালেক মিয়া, এডাবের চেয়ারপার্সন আব্দুল মতিন, আইনজীবী আব্দুল হালিম, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও লেখক আবু সাঈদ খান, সাবেক তথ্য সচিব আবদুল মালেক, সাবেক সিনিয়র সচিব আবদুস সামাদ, সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ, প্রবাসী আশরাফ আলী, পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান ইকরাম আহমেদ, নিরাপদ সড়ক চাই’র চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন, সাবেক অতিরিক্ত সচিব ইসরাইল হোসেন, আইনজীবী এ এ এম মনিরুজ্জামান, ভূমি সংস্কার বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান এ এইচ এম সাদিকুল হক, সুপ্রীমকোর্টের সাবেক রেজিস্টার জেনারেল এ কে এম শামসুল ইসলাম, ইন্টারন্যাশনাল পিস এ্যান্ড সলিডারিটি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এ.এফ.এম. ইসমাইল চৌধুরী, অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ.এল.এম. আব্দুর রহমান এনডিসি, সাবেক আইজিপি একেএম শহীদুল হক, আইনজীবী এজাজুর রসুল, সাবেক অতিঃ এ্যাটর্নি জেনারেল এম কে রহমান, সাবেক অতিঃ সচিব এম জানিবুল হক, সাবেক নির্বাচন কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন, লন্ডন বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত এম. এ. হান্নান, ইউনিমেড ইউনিহেলথ গ্রুপের বিশিষ্ট শিল্পপতি ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. মোসাদ্দেক হোসেন, সুপ্রীমকোর্টের আইনজীবী এস এম রেজাউল করিম, বিটিভির সাবেক মহাপরিচালক এস. এম. হারুন-উর-রশীদ, যুগ্মসচিব (অব.) এস.এম. আব্দুল ওয়াহাব, সাবেক অতিঃ সচিব কালাচাঁদ ম-ল, ফ্রি-ল্যান্স কনসালটেন্ট জ্যোতি বিকাশ বড়ুয়া, সাবেক সচিব জিল্লার রহমান, মেজর জেনারেল (অব.) বীর প্রতীক জেনারেল জামিল ডি আহসান, অবসরপ্রাপ্ত অতিঃ সচিব জেসমিন টুলি, সাবেক অধ্যাপক জহুরুল আলম, শিক্ষাবিদ ড. এম শমসের আলী, স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ, ড. মোঃ নাসির উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত সচিব তারিক-উল-ইসলাম, সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দীপক কুমার দত্ত, প্রাক্তন মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান, কবি ফিরোজা আক্তার, অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব ফয়েজ আহমেদ ভূইয়া, সাবেক ব্রি. জে. (অব.) সাইদুর রহমান খান, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ বেলায়েত হোসেন ও মোঃ আব্দুল মজিদ, সাবেক অতিঃ আইজিপি মাহাবুব হোসেন, সাবেক সচিব মিকাইল শিপার, সাবেক সিনিয়র সচিব মেসবাহুল আলম, আইনজীবী মোঃ আবু বাকার সিদ্দীকী খান, সাবেক যুগ্মসচিব মোঃ আবুল কাশেম। তালিকায় স্থান পেয়েছেন- অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব মোঃ ইউসুফ, সাবেক অতিরিক্ত সচিব জানিবুল হক, বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের সদস্য মোঃ দলিল উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত সচিব মোঃ নাসির উদ্দিন আহমেদ, ট্যুর অপারেটর ও টুরিজম স্কলার মোঃ রাফিউজ্জামান, পিএসসির সাবেক সচিব শাহ্জাহান আলী মোল্লা, সাবেক সিনিয়র সচিব সিরাজুল ইসলাম, বাংলাদেশ সরকারী কর্মকমিশনের সাবেক সচিব মোস্তাফিজুর রহমান, সাবেক সচিব মোস্তফা কামাল, সাবেক সিনিয়র সচিব মোস্তফা কামাল উদ্দিন, সাবেক নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ মোবারক, সাবেক মুখ্য সচিব মোহাম্মদ আব্দুল করিম, সিনিয়র জেলার জজ ও দায়রা জজ মোহাম্মদ আলতাফ হোসেন, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ জামিল খান, এফবিসিসিআই সভাপতি মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন, ট্যাক্স কনসালটেন্সি এ্যান্ড এ্যাকাউন্টেসি মোহাম্মদ মজিবুর রহমান, প্রবাসী মোহাম্মদ মুজিবুর রহমান মুজিব, সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ (অব) মোহাম্মদ শফিউল আজম, সাংবাদিক মুহাম্মদ ইকবাল সোবাহান, অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব মুহাম্মদ মাহফুজুর রহমান, সিনিয়র জেলার ও দায়রা জজ (অব), মোঃ আকবর হোসেন মৃধা, সাবেক সিনিয়র সচিব মোঃ আনিছুর রহমান, সাবেক সচিব মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম সিকদার, সাবেক সচিব মোঃ আনসার আলী খান, জেলা ও দায়রা জজ মোঃ আফতাব উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মোঃ আব্দুল মজিদ, গ্রামীণ ব্যাংকের সদস্য সচিব মোঃ আব্দুল হাই, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি বরগুনা ইউনিটের সম্পাদক মোঃ আব্দুল মোতালিব মিয়া, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ মোঃ আব্দুস সামাদ, আইনজীবী মোঃ আবুল কাশেম, জনস্বার্থ রক্ষা জাতীয় কমিটির সভাপতি মোঃ আমিনুল ইসলাম (বুলু), অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র সচিব মোঃ আলমগীর, সিএসিসি মোঃ ইকবাল হোসেন, সাবেক সচিব মোঃ ইদ্রিস মিয়া, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবসরপ্রাপ্ত পরিচালক মোঃ ওয়াসিউজ্জামান আখন্দ, সাবেক সচিব মোঃ কামাল উদ্দিন তালুকদার, অবসরপ্রাপ্ত সচিব মোঃ কুদ্দুস খান, আইনজীবী মোঃ গোলাম মোস্তফা, অবসরপ্রাপ্ত সচিব মোঃ নূর-উর-রহমান, নুরুন নবী তালুকদার, আইনজীবী মোঃ নুরুল ইসলাম চৌধুরী, অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র জেলার ও দায়রা জজ মোঃ নুরুল হুদা, ডিআইজি (অব) মোঃ মঞ্জুর কাদের খান পিপিএম, সার্ভিস হোল্ডার কনসালটেন্ট মোঃ শামসুল আরেফিন আরিফ, অতিরিক্ত সচিব (অব) মোঃ শাহজাহান মিয়া, সিনিয়র সচিব (অব) শহিদুজ্জামান, সাবেক সচিব মোঃ হুমায়ুন খালিদ, রওনক মাজহমুদ, অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব রোকসানা কাদের, সাবেক সচিব শ্যামল কান্তি ঘোষ, অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ শামসুন নাহার বেগম, আইসিবির প্রেসিডেন্ট শাহাদাৎ হোসেন এফসিএ, আকিজ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ বশির উদ্দিন, মানবাধিকার কর্মী স্বপন কুমার সরকার, অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাইদুর রহমান খান, সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগের আইনজীবী সাঈদ মাহেমন বকশ (কল্লোল), সংযুক্ত আরব আমিরাত ভিত্তিক ফাইন্যান্সিং কোম্পানির কান্ট্রি ডিরেক্টর সাখাওয়াত খান, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়য়ের সাবেক সচিব সিরাজুল হক খান, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক বিশেষ সহকারী সেলিমা খাতুন, অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ সৈয়দ এনায়েত হোসেন এবং সাবেক প্রধান বিচারপতি সৈয়দ জে. আর. মোদাচ্ছির হোসেন।
তালিকায় স্থান পেয়েছেন- অবসরপ্রাপ্ত সচিব হেলালউদ্দিন আহমেদ, এডিটরিয়াল কনসালটেন্ট হেলাল কবির চৌধুরী, সাবেক সিনিয়র জেলা জজ হোসেন শহীদ আহমদ, অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান, প্রাক্তন সদস্য পাবলিক সার্ভিস কমিশন ড. আনোয়ারা বেগম, সাবেক যুগ্ম-সচিব ড. আফরোজা পারভীন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল মারুফ, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. আহসান মনসুর, সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ ড.একেএম আবুল কাশেম, এডভোকেট ড.একেএম আখতারুল কবির, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যায়ের অধ্যাপক (এলপিআর) ড.জ্যোতি প্রকাশ দত্ত, সাবেক সিনিয়র সচিব ড.জাফর আহমেদ খান, ড. ডালেম চন্দ্র বর্মন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক ড.তাসনিম সিদ্দীকী, স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. নাজমা শাহীন, মহাখালী দারুল উলুম হোসাইনিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ড. নজরুল ইসলাম আল মারূফ আল মাদানী, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ মহাপরিচালক ড. বিনায়ক সেন, সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার, সাবেক সচিব ড. মিহির কান্তি মজুমদার, শিক্ষক ড. মেঘনা গুহ ঠাকুরতা, এডভোকেট ড. মোঃ শাহজাহান, সাবেক সচিব ও সাবেক চেয়ারম্যান এনবিআর ড. মোহাম্মদ আব্দুল মজিদ, অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব ড. মোহাম্মদ জাকারিয়া, সাবেক সচিব ড. মোহাম্মদ জাকারিয়া, সাবেক গবর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন, সাবেক চেয়ারম্যান পাবলিক সার্ভিস কমিশন ড. মোহাম্মদ সাদিক, ঢাকার ইলেকশন প্রোগ্রামের সিনিয়র পরিচালক ড. আব্দুল আলীম, অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ ড. মোঃ শাহজাহান, ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক প্রো ভাইস চ্যান্সেলর ড. মোঃ সুলতান মাহমুদ এবং সিনিয়র আইনজীবী এডভোকেট ড. শাহদীন মালিক।
এছাড়া প্রস্তাবিত নামের তালিকায় রয়েছেন- বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের মহাসচিব ড. সাইফুল ইসলাম দিলদার, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ড. ফৌজিয়া মোসলেম, বারডেম হাসপাতালের সাবেক মহাপরিচালক ডাঃ নাজমুন নাহার, বাংলাদেশ মেডিক্যাল এ্যাসোসিয়েশনের সাবেক চেয়ারম্যান ডাঃ সারোয়ার আলী, চিকিৎসক ডাঃ মোহাম্মদ নাসিমুল ইসলাম, অবসরপ্রাপ্ত যুগ্ম-সচিব ডাঃ মোঃ সিরাজ দৌলা, এডভোকেট ডি এইচ এম মনিরুদ্দিন, মেডিক্যাল এ্যাসোসিয়েশনের সাবেক মহাসচিব ডাঃ মোঃ শফিকুর রহমান, অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ দেওয়ান মোঃ শফিউল্লাহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক প্রফেসর ড. আবুল কাশেম ফজলুল হক, বিপিএসসির সাবেক সদস্য প্রফেসর ড. এস এম আনোয়ারা বেগম, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. নাজমুল আহসান কুলিমুল্লাহ, পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সাবেক সদস্য প্রফেসর ড. ফরিদা আবিদ খানম, সাস্টের সাবেক অধ্যাপক প্রফেসর ড. আবদুল আউয়াল, শিক্ষাবিদ ও গবেষক প্রফেসর ড. মনজু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর নাসরিন আহমেদ, সাবেক ব্যাংকার প্রশান্ত কুমার দাশ, সাবেক তথ্য কমিশনার প্রফেসর সাদেকা হালিম, ফৌজিয়া মোসলেম, সাবেক সেনা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) সেলিম মাহমুদ চৌধুরী, বিটিআরসির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল অব আহসান হাবীব খান, বিইউপির সাবেক ডিন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) মোঃ রেফায়েত উল্লাহ, সাবেক সেনা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) আব্দুল আল-আযাহার, সাবেক আর্মি অফিসার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) মোঃ আব্দুস সোবহান সাদেক, সাবেক বিচারপতি আবু বকর, সাবেক বিচারপতি আবু বকর সিদ্দীকী, সাবেক বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, প্রাক্তন বিচারপতি বোরহান উদ্দিন, সাবেক বিচারপতি মঈনুল ইসলাম চৌধুরী, প্রাক্তন বিচারপতি মুসা খালেদ, সাবেক প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, ফ্যাশন ডিজাইনার বিবি রাসেল, সাবেক যুগ্ম-সচিব বিশ্বাস লুৎফর রহমান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. এস এম আনোয়ার বেগম, দৈনিক সমকালের উপদেষ্টা সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সাঈদ খান, সাবেক সচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা এম আব্দুল মালেক মিয়া, ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সাবেক প্রেসিডেন্ট বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রকৌশলী মোঃ কবির আহমেদ ভূঞা, সাবেক সেনা কর্মকর্তা বীর মুক্তিযোদ্ধা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) মোঃ মাহমুদুল হক, সাবেক অতিরিক্ত সচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আনসার আলী খান, সাবেক উপসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ফজলুল করিম, সাবেক অতিরিক্ত সচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ সারোয়ার হোসেন, সাবেক অতিরিক্ত সচিব ভীম চরণ রায়, বীর মুক্তিযোদ্ধা শমসের কবির চৌধুরী, জে. ডি. মাজহারুল হক খন্দকার (কায়সার), সাবেক বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথ, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ মিস রাশিদা সুলতানা, ফেমার সাবেক সভাপতি মিসেস মনিরা খান, সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল (অব) আবু নাসের মোঃ ইলয়াস, নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব) আ ন ম মুনীরুজ্জামান, বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেজর জেনারেল (অব) সালেহউজ্জামান, সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল (অব) আবু নাছের মোঃ ইলিয়াস, মেজর জেনারেল আব্দুল বারী, আরইবির সাবেক চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব) মউনুল ইসলাম, সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল মোঃ মাসুদ রেজওয়ান, মেজর জেনারেল (অব) মোহাম্মদ আলী শিকদার, মেজর জেনারেল (অব) রফিকুল ইসলাম, মেজর জেনারেল (অব) সাখাওয়াত হোসেন, সাবেক সেনা প্রধান মেজর জেনারেল (অব) হারুনুর রশিদ, সাবেক যুগ্ম-সচিব মোঃ আবুল কাশেম, সাবেক বিচারপতি মমতাজউদ্দিন আহমেদ এবং সাবেক মন্ত্রীপরিষদ সচিব মোঃ মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া।
সর্বশেষ তালিকায় রয়েছেন- সাবেক বিচারপতি মনসুরুল হক চৌধুরী, সাবেক সচিব মুশফিকা ইকফাত ও মোঃ আবদুল মান্নান, সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোঃ গাজী রহমান, অবসরপ্রাপ্ত অতিঃ সচিব মোঃ জাহাঙ্গীর মোল্লা, অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মোঃ ফখরুদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত সচিব মোঃ ফাইজুর রহমান, সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী মোঃ বদরুল ইসলাম, এফবিসিসিআইর সাবেক যুগ্ম-সেক্রেটারি জেনারেল মোঃ রফিকুল ইসলাম, সাবেক জেলা ও দয়রা জজ মোঃ শামসুল হক, আইনজীবী মোঃ শাহ আলম মিয়া, সাবেক সিনিয়র সচিব মোঃ শহীদুজ্জামান, অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোঃ সফিকুল ইসলাম, অবসরপ্রাপ্ত আইজিপি মোঃ হাবিবুর রহমান, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী, নারী নেত্রী রোকেয়া কবীর, অবসরপ্রাপ্ত অতিঃ সচিব রোকন উদ-দৌলা, অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা লেঃ জেঃ মোঃ শফিকুর রহমান, বীর প্রতীক লেঃ কর্নেল (অব) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির, সেনাবাহিনীর সাবেক ডিজিএমএস লেঃ জেনারেল (অব) জাফরউল্লাহ্ সিদ্দিক, চট্টগ্রামের সোবহানিয়া কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ শাইখুল হাদীছ আল্লাম কাযী মঈনুদ্দিন আশরাফি, প্রাক্তন বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান শেখ ওয়াহিদুজামান, বাংলা একাডেমির সভাপতি সেলিনা হোসেন, আইনজীবী সৈয়দ মিজানুর রহমান ও হাজী মোঃ শাহ আলম মিয়া, সিনিয়র সচিব (অব) হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন, সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবির, সাবেক বিচারপতি আবদুল ওয়াহাব মিয়া, সাবেক সচিব ড. আবদুল মজিদ, সাবেক বিচারপতি ফরিদ আহমদ, যাত্রাবাড়ী মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা মাহমুদুল হাসান, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস-চ্যান্সেলর ড. আবদুল লতিফ মাসুম, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ আসগর আলী, সাবেক মন্ত্রীপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম, সাবেক আইজিপি মোঃ শহিদুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম-সচিব মোঃ সামসুদৌহা, সাবেক কমিশনার (কাস্টমস) মোঃ সাবেদ-আল-সাদ, শিক্ষিকা লিন্জো রিভেরো, এয়ার চিফ মার্শাল (অব) ফখরুল আজম, দৈনিক পূর্ব তারার সম্পাদক মোঃ সাইফুল ইসলাম সিদ্দিক, অবসরপ্রাপ্ত আইজিপি হাসান মাহমুদ খন্দকার, সাবেক সিনিয়র সচিব মোঃ মহিবুল হক, সাবেক অতিঃ আইজিপি মীর শহীদুল ইসলাম, সাবেক সচিব মোঃ নাজিম উদ্দিন চৌধুরী ও মোঃ ফয়জুর রহমান চৌধুরী।
উল্লেখ্য, নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনে যোগ্য ব্যক্তি বাছাইয়ে গঠিত অনুসন্ধান কমিটি বিশিষ্ট নাগরিকদের সঙ্গে দুইদিন বৈঠক করেছে। রবিবার শেষ দিনের বৈঠকে অনুসন্ধান কমিটির সভাপতি আপীল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য সময় বৃদ্ধি এবং অনুসন্ধান কমিটির কাছে জমা হওয়া সব ব্যক্তির নাম প্রকাশ করার কথা জানান। তিনি সাফ জানিয়ে দেন, যতই নামই আসুক, সব প্রকাশ করে দেয়া হবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২’ অনুসারে নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনে সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের সার্চ কমিটি গঠন করে গত ৫ জানুয়ারি মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। আইন অনুযায়ী কমিটিকে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে রাষ্ট্রপতির কাছে সুপারিশ পেশ করতে হবে।
নতুন ইসি গঠনে মোট ২৪টি রাজনৈতিক দল, ৬টি পেশাজীবী সংগঠন ও ব্যক্তিগতভাবে অনেকে সার্চ কমিটিতে নাম প্রস্তাব করেছে। শনিবার মন্ত্রীপরিষদ সচিব সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, পেশাজীবী সংগঠন, ব্যক্তিগতভাবে নাম প্রস্তাব এবং ই-মেইলের মাধ্যমে ৩০৯ জনের নাম পেয়েছে সার্চ কমিটি।
১৪ ফেব্রুয়ারি বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষ হয়েছে। গত ৫ ফেব্রুয়ারির ইসি গঠনে যোগ্য ব্যক্তি বাছাইয়ের জন্য আপীল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে সভাপতি করে ছয় সদস্যের অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়। নতুন নির্বাচন কমিশন আইন অনুযায়ী অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই অনুসন্ধান কমিটি বিশিষ্ট নাগরিকদের মতামত নিয়ে এবং রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে নাম নিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠনে রাষ্ট্রপতির কাছে নাম প্রস্তাব করবে। প্রস্তাব করা নাম থেকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন কমিশন গঠন করবেন।