কাজিরবাজার ডেস্ক :
ঢাকা-সিলেট-ম্যানচেস্টার রুটে আগামী ২৫ ডিসেম্বর থেকে ফের চালু হচ্ছে বিমানের ফ্লাইট। এদিন দুপুর সাড়ে ১২টায় ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে যাবে বিমানের ফ্লাইট বিজি২০৭। এটি সিলেট পৌঁছাবে দুপুর ১টা ১০ মিনিটে। এরপর সিলেট হয়ে ম্যানচেস্টারের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবে দুপুর সোয়া ২টায় এবং ম্যানচেস্টার পৌঁছাবে স্থানীয় সময় রাত ৮টায়।
২৬ ডিসেম্বর স্থানীয় সময় রাত ৮টায় ম্যানচেস্টার থেকে ফিরতি ফ্লাইট বিজি২০৮ সিলেটের উদ্দেশে ছেড়ে আসবে। এটি পরদিন দুপুর ১২টায় সিলেট পৌঁছাবে এবং সিলেট থেকে দুপুর ১টায় যাত্রা করে ঢাকায় পৌঁছাবে দুপুর পৌনে ২টায়।
যাত্রীদের ভ্রমণকে অধিকতর আরামদায়ক করার জন্য বিমানের অত্যাধুনিক ড্রিমলাইনারের মাধ্যমে ম্যানচেস্টার ফ্লাইট পরিচালিত হবে। ৩০ ডিসেম্বর থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত এ রুটে সপ্তাহে দুটি করে ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে। সপ্তাহে প্রতি বৃহস্পতিবার এবং রবিবার ফ্লাইট বিজি২০৭ ঢাকা থেকে দুপুর দুপুর সাড়ে ১২টায় টায় যাত্রা করে সিলেট পৌঁছাবে দুপুর ১টা ১০ মিনিটে। এরপর সিলেট থেকে দুপুর সোয়া ২টায় যাত্রা করে ম্যানচেস্টার পৌঁছাবে স্থানীয় সময় রাত ৮টায়।
ম্যানচেস্টার থেকে ফিরতি ফ্লাইট বিজি২০৮ সপ্তাহে প্রতি শুক্রবার ও সোমবার স্থানীয় সময় বিকেল পৌনে ৫টায় ছেড়ে এসে সিলেট পৌঁছাবে পরদিন সকাল পৌনে ৯টায় এবং সিলেট থেকে সকাল পৌনে ১০টায় যাত্রা করে ঢাকায় পৌঁছাবে সকাল সাড়ে ১০টায়।
বিমানের উপমহাব্যবস্থাপক জনসংযোগ তাহেরা খন্দকার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বিমানের যেকোনো সেলস অফিস, প্রধান কার্যালয়ের সেলস সেন্টার (২৪/৭): মোবাইল নম্বর ০১৭৭৭৭১৫৬৩০-৩১, ফোন: +৮৮-০২-৮৯০১৬০০ এক্সটেনশন ২১৩৫/২১৩৬, বিমান কল সেন্টার ০১৯৯০৯৯৭৯৯৭ এবং অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে টিকিট কেনা যাবে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পূর্ণ ডোজ কোভিড-১৯ টিকাগ্রহীতাদের ইংল্যান্ডে প্রবেশের পূর্বে ও পরে করণীয় সম্পর্কে যা বলা হয়, কোভিড-১৯ টিকার পূর্ণ ডোজ গ্রহণের ১৪ দিন পর থেকে ইংল্যান্ডে প্রবেশের ক্ষেত্রে ফ্লাইট ছাড়ার পূর্ববর্তী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অনলাইনে প্যাসেঞ্জার লোকেশন ফর্ম (পিএলএফ) পূরণ করে জমা দিতে হবে। ১২ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সী যাত্রীদের ফ্লাইট ছাড়ার প্র্বূবর্তী সর্বোচ্চ ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে করোনা পরীক্ষা করাতে হবে এবং নেগেটিভ সনদ থাকতে হবে। ইংল্যান্ডে পৌঁছানোর পর দ্বিতীয় দিনের মধ্যে করোনা পরীক্ষা করাতে হবে, এজন্য দেশটিতে প্রবেশের আগেই অনলাইনে বুকিং ও মূল্য পরিশোধ করতে হবে। করোনা পরীক্ষার ফলাফল পাওয়ার আগ পর্যন্ত সেল্ফ আইসোলেশনে থাকতে হবে। ভ্রমণের সময় ভ্যাকসিন গ্রহণের সনদ ও করোনা পরীক্ষার সনদ সঙ্গে রাখতে হবে। দেশটিতে ফাইজার, অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকা, মডার্না, জনসন অ্যান্ড জনসন, কোভ্যাক্সিন, সিনোফার্ম ও সিনোভ্যাকের টিকার অনুমোদন রয়েছে।
যারা কোভিড-১৯ টিকা নেননি তাদের ইংল্যান্ডে প্রবেশের পূর্বে ও পরে করণীয়
ফ্লাইট ছাড়ার পূর্ববর্তী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অনলাইনে (উপরোক্ত লিংকে প্রবশ করে) প্যাসেঞ্জার লোকেশন ফর্ম পূরণ করে জমা দিতে হবে। ফ্লাইট ছাড়ার পূর্ববর্তী সর্বোচ্চ ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে করোনা পরীক্ষা করাতে হবে এবং নেগেটিভ সনদ থাকতে হবে। ইংল্যান্ডে পৌঁছানোর পর দ্বিতীয় দিন বা তার পূর্বে এবং অষ্টম দিন বা তার পরে করোনা পরীক্ষা করানোর জন্য দেশটিতে প্রবেশের পূর্বেই অনলাইনে বুকিং ও মূল্য পরিশোধ করতে হবে। করোনা পরীক্ষার নেগেটিভ ফলাফল পাওয়া পর্যন্ত ইংল্যান্ডে নিজ বাসায় অথবা যেখানে অবস্থান করবে সেখানে ১০ দিন সেল্ফ আইসোলেশনে থাকতে হবে।
ইংল্যান্ড থেকে বাংলাদেশে প্রবেশের ক্ষেত্রে ১২ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সী যাত্রীদের ফ্লাইট ছাড়ার পূর্ববর্তী সর্বোচ্চ ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আরটিপিসিআর ল্যাবে করোনা পরীক্ষা করাতে হবে এবং নেগেটিভ সনদ থাকতে হবে। বিস্তারিত জানা যাবে এই ওয়েবসাইটে।