সিলেট গণফোরামের বিভাগীয় মতবিনিময় সভায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১১ সেপ্টেম্বর) দুপুর ২টায় সিলেট নগরীর তালতলাস্থ একটি রেস্টুরেন্ট হলরুমে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মতবিনিময় সভায় সিলেট মহানগর গণফোরামের আহ্বায়ক সিনিয়র অ্যাডভোকেট এমদাদুল হকের সভাপতিত্বে ও সিলেট মহানগর গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক আশ্যাফ হোসেনের পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখেন গণফোরামের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তফা মহসিন মন্টু, সিনিয়র আইনজীবী ও গণফোরামের সাবেক নির্বাহী সভাপতি সুব্রত চৌধুরী। প্রধান বক্তা গণফোরামের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ও সাবেক নির্বাহী সভাপতি সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র এডভোকেট মহসিন রশিদ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণফোরামের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট জগলুলু হায়দার আফ্রিক, গণফোরামের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য হাছিব চৌধুরী, আইউব খান ফারুক, সিলেট জেলা গণফোরামের আহ্বায়ক ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য অ্যাডভোকেট আনসার খান, গণফোরামের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য বকসি ইকবাল আহমদ, এডভোকেট রওশন ইয়াজদানী, মোহাম্মদ উল্লাহ মধু, সিলেট জেলা গণফোরামের সদস্য সচিব ইঞ্জিনিয়ার শিবু প্রসাদ দাশ, সিলেট মহানগর গণফোরামের সদস্য সচিব আশরাফ হোসেন, সিলেট জেলা গণফোরামের যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট কানাই লাল দাশ, সিলেট জেলা গণফোরামের অ্যাডভোকেট গোলাম আকবর, সিলেট জেলা গণফোরামের আহ্বায়ক বিশ্বনাথ গণফোরামের যুগ্ম সদস্য সচিব নজরুল ইসলাম আজাদ, সিলেট জেলা গণফোরামের সদস্য সচিব ও বিশ্বনাথ গণফোরামের নির্বাহী সদস্য মো: তরিকুল ইসলাম।
ভার্চুয়ালি বক্তব্যে গণফোরামের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তফা মহসিন মন্টু, সিনিয়র আইনজীবী ও গণফোরামের সাবেক নির্বাহী সভাপতি সুব্রত চৌধুরী বলেন, ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে দলটি প্রতিষ্ঠার সময়কাল থেকে দলে যুক্ত হয়েছিলাম এবং দলের জন্য জীবনের উল্লেখযোগ্য সময় উৎসর্গ করেছি, শ্রম, ঘাম আর অর্থকড়ি ব্যয় করেছিলাম দলটি বিকশিত করার জন্য জনগণের নিকট গ্রহণযোগ্য করে তোলার জন্য। ইদানিং আমাদের শ্রদ্বাভাজন নেতা ড. কামাল হোসেনের শারীরিক অসুস্থতার সূযোগে দলের ২/৩জন নেতা দলের কর্তৃত্ব দখল করার জন্য একজন ব্যক্তি সভাপতি হওয়ার জন্য অর্থাৎ নিজেদের স্বার্থে দল পরিচালনার জন্য চক্রান্ত শুরু করে এবং সম্পূর্ণ অসাংবিধানিক ভাবে ড. কামাল হোসেনের নামে কয়েকটি অবৈধ সিদ্ধান্ত দলের নেতাকর্মীদের ওপর একতরফা ভাবে চাপিয়ে দেবার চেষ্টা করে। তাদের ওই চক্রান্তের কারণে দল অস্তিত্বহীন হয়ে পড়ার আশংকা দেখা দিয়েছে। এইরূপ অবস্থায় দলকে টিকিয়ে রাখা ও দলকে সংগঠিত করার জন্য আবারও এগিয়ে এসেছেন দলের নেতৃবৃন্দ। বিজ্ঞপ্তি