সিলেট-৩ আসনের উপ-নির্বাচনে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী সাবেক এমপি আলহাজ্ব শফি আহমদ চৌধুরী বলেছেন, দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ ও বালাগঞ্জবাসীর সুখে-দুঃখে ছিলাম, আছি এবং থাকবো ইনশাআল্লাহ। এমপি নির্বাচিত হওয়ার পূর্বেও এই অঞ্চলের মানুষের উন্নয়নের স্বার্থে অনেক স্থায়ী প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করে দিয়েছি। যেখানে রাস্তা ছিল না সেখানে রাস্তা করে দিয়েছি। স্কুল, কলেজ, মসজিদ, মন্দির ও মাদ্রাসার উন্নয়নে ভূমিকা রেখেছি। তারপর নির্বাচনে এসেছি। কারণ ভোটের মাঠে মানুষের পবিত্র আমানত সংগ্রহ করতে হলে মানুষের জন্য কিছু করতে হয়। পোস্টার, ব্যানার আর ফেস্টুন গাছে গাছে ঝুলিয়ে মানুষের মন জয় করা যায় না। মন জয় করতে হলে প্রয়োজন তাদের জীবন মান উন্নয়নে কাজ করা। তিনি বলেন, ব্যক্তি শফি চৌধুরী বিগত দিনগুলোতে সংসদ সদস্য থাকাকালে সেই কাজই করেছি। ইচ্ছে করলে নিজের বাড়িতে বিলাসবহুল অট্টালিকা তৈরি করতে পারতাম, তা না করে দক্ষিণ সুরমা ফেঞ্চুগঞ্জ ও বালাগঞ্জবাসীর জীবনমান উন্নয়নে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে বিলাসবহুল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করে দিয়েছি। যেখান থেকে আলো বের হচ্ছে উন্নত সমাজ গঠনের। শফি চৌধুরী বলেন, ভোটের সময় এলে কাউকে ১০ হাজার ৫ হাজার টাকা দিয়ে সাহায্য করে ভোট চাইনি। ভোটের মাঠে টাকাও ছড়াইনি কখনো। জনগণের কল্যাণে কাজ করে জনগণের সামনে এসে দাড়াই। তিনি সিলেট-৩ আসনের উপ নির্বাচনে কাজের স্বীকৃতি হিসেবে তাকে মটর গাড়ি (কার) মার্কায় ভোট দিয়ে নির্বাচিত করার আহ্বান জানান।
আলহাজ্ব শফি আহমদ চৌধুরী শুক্রবার (১৩ আগষ্ট) দক্ষিণ সুরমার দাউদপুর ইউনিয়নের তুরুকখলা, মোগলাবাজার ইউনিয়নের নেগাল এবং ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার কটালপুর বাজারে মতবিনিময়কালে এসবকথা বলেন।
এ সময় তার সাথে এলাকার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, যুব সমাজ সহ সর্বস্তরের লোকজন উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি