মো. শাহজাহান মিয়া জগন্নাথপুর থেকে :
জগন্নাথপুরে পুলিশ অ্যাসল্ট মামলার ৪৮ আসামী থানা পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন। আত্মসমর্পণকারী আসামীরা হলেন, উপজেলার আশারকান্দি ইউনিয়নের ঐয়ারকোনা গ্রামের মৃত আবদুর রাজ্জাকের ছেলে আবদুল বশর, মুত ইন্তাজ উল্লার ছেলে হেলাল মিয়া, মৃত তেরাছত আলীর ছেলে জবেদ আলী, মৃত আবদুল গফুরের ছেলে জুনাব আলী, হারিছ উল্লার ছেলে মনির হোসেন, আফরোজ আলীর মুক্তার আলী, আনোয়ার আলী, মৃত ইসকন্দর আলীর আবদুল মমিন, আবদুল হেকিম, জবেদ আলীর ছেলে ফয়সল আহমদ, রোশন আলীর ছেলে জেন্টু মিয়া, আবদুর রহমানের ছেলে ফয়জুল মিয়া, মৃত গোলাম মোস্তফার ছেলে হরূপ উদ্দিন, মৃত তছিম উল্লার ছেলে ছাইদ মিয়া, জবেদ আলীর ছেলে রাহিম শাহ, আবদুল বাকির ছেলে সাজ্জাদুল মিয়া, মৃত হজির মিয়ার ছেলে জলাল মিয়া, মৃত গোলাম মোস্তফার ছেলে নাজিম উদ্দিন, মৃত আবদুল খালিকের ছেলে সুহেল রানা, ফরিদ আলীর ছেলে আবদুল মছব্বির, মৃত তমজিদ উল্লার ছেলে আছাদ উদ্দিন, ছাদ উদ্দিন, মৃত নইম উল্লার ছেলে জুনুর আলী, মৃত মারফত উল্লার ছেলে আয়াজ আলী, মৃত আইয়ূব আলীর ছেলে আবদুল হক, আমির আলী, লিফাজ উদ্দিনের ছেলে নুরুজ্জামান, মৃত আবারক উল্লার ছেলে জমির উদ্দিন, মৃত আবদুল শহিদের ছেলে এলেমান মিয়া, মৃত খলিল উল্লার ছেলে সাকত আলী, মৃত আবরুছ উল্লার ছেলে খেলা মিয়া, তবারক উল্লার ছেলে আবু মিয়া, মৃত ওয়ারিছ উল্লার ছেলে ইরন আলী, মৃত সাহাব উদ্দিনের ছেলে জুয়েল মিয়া, মৃত তমিজ উল্লার ছেলে জয়নাল আবেদীন, মৃত আবদুল আজিজের ছেলে জাহান মিয়া, ফারুক মিয়ার ছেলে লেবু মিয়া, মৃত মক্রম আলীর ছেলে আবদুল মালিক, মৃত আবদুল রাজ্জাকের ছেলে আবদুর রশিদ, মৃদ ছাইদ উল্লার ছেলে তাহিদ মিয়া, মৃত আবারক উল্লার ছেলে বশির মিয়া, মৃত আবদুল রাজ্জাকের ছেলে রোশন আলী, মৃত তেরাছত উল্লার ছেলে জয়নাল মিয়া, হারিছ উল্লার ছেলে ছামির হোসেন, তবারক উল্লার ছেলে কাছম আলী, আবদুল হাসিমের ছেলে লিটন মিয়া, শ্বাসন যশোদা নোয়াগাঁও গ্রামের আবদুল খালিকের ছেলে সেবুল মিয়া ও রত্নগর্ভা নোয়াগাঁও গ্রামের মৃত আবদুল হামিদের ছেলে জাহাঙ্গীর মিয়া। ২৩ মার্চ মঙ্গলবার আত্মসমর্পণকারী আসামীদের সুনামগঞ্জ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জগন্নাথপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, গত ১৪ মার্চ ঐয়ারকোনা গ্রামের ডাকাতি ও গণধর্ষণ মামলার পলাতক আসামী আবদুল হাসিমকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এ সময় পুলিশকে মারপিট করে আসামী ছিনতাই করে নিয়ে যায় তার লোকজন। এ ঘটনায় ৫৩ জনকে আসামী করে পুলিশ অ্যাসল্ট মামলা দায়ের হয় এবং ছিনিয়ে নেয়া আসামী সহ ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়। এ বিষয়ে অপরাধ প্রতিরোধে ঘটনাস্থলে মতনিমিয় সভা হয়। এতে সুনামগঞ্জ পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান বিপিএম এর আহবানে সাড়া দিয়ে ও স্থানীয় আ.লীগ নেতাদের উদ্যোগে মামলার বাকি ৪৮ জন আসামী আত্মসর্পণ করেছে।