সিলেট ৩ আসনের সংসদ সদস্য, শেখ রাসেল শিশু কিশোর পরিষদের কেন্দ্রীয় মহাসচিব মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী বলেছেন ফেঞ্চুগঞ্জ সার কারখানার মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় এই কারখানার পাশে শাহজালাল সার কারখানা নামে নতুন কারখানা স্থাপন করা হয়। কারখানাটি চালু হওয়ার পর দেশে সারের চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হয়েছে সরকার। এ কারখানাটি স্থাপন প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতার ফসল ছিলো যার ফলে পুরাতন সার কারখানার কর্মকর্তা কর্মচারীদের নতুন সার কারখানায় স্থানান্তর সম্ভব হয়েছে। নতুন সার কারখানাটি করতে না পারলে অনেক কর্মকর্তা কর্মচারীকে চাকরি হারাতে হতো। প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতায় ও আমার প্রচেষ্টায় পরিবেশ বান্ধব শাহজালাল সার কারখানা স্থাপন হওয়ায় নতুন, নতুন বিল্ডিং, স্কুল, স্টাফ কোয়ার্টার, অফিসার্স ক্লাব বাংলা, সার কারখানার অভ্যন্তরীণ সড়ক সহ বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়ন সাধিত হয়েছে যার ফলে এই এলাকাটি আরো আলোকিত হয়েছে। সরকারি নিয়ম নীতি মেনে সততার সাথে কর্মকর্তা কর্মচারীদের কারখানার উৎপাদন অব্যাহত রেখে দেশে সারের চাহিদা পূরণ করতে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে।
এমপি মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী গতকাল ২৪ জুলাই-শুক্রবার সকালে ৩ কোটি ১৬ লক্ষ টাকা ব্যায়ে ফেঞ্চুগঞ্জস্থ শাহজালাল সার কারখানার আবাসিক কলোনির রাস্তা আরসিসি ঢালাই কাজ শেষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
শাহজালাল সার কারখানার ব্যাবস্থাপনা পরিচালক মফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সার কারখানার পিডি আনছার আলী শিকদার, ব্যাবস্থাপনা পরিচালক প্রশাসক মিজানুর রহমান, ফেঞ্চুগঞ্জ থানার ওসি আবুল বাসার মোহাম্মদ বদরুজ্জামান, সার কারখানার সিবিএর সভাপতি আব্দুল মালিক চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক হাফিজুর রহমান বুলু, উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুহিব উদ্দিন বাদল, মাইজগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মইন উদ্দিন সহ সার কারখানার বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তা কর্মচারী এবং আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি
শাহজালাল সার