জগন্নাথপুর থেকে সংবাদদাতা :
জগন্নাথপুর পৌরসভার মেয়র আলহাজ আবদুল মনাফ গত রবিবার লন্ডনে মৃত্যুবরণ করেন। এ সময় লন্ডনে তাঁর প্রথম জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। পরে সিলেটের শামীমাবাদ এলাকায় দ্বিতীয় জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। সর্বশেষ ১৭ জানুয়ারি শুক্রবার জগন্নাথপুর সরকারি কলেজ মাঠে তৃতীয় নামাজে জানাযা শেষে তাঁর নিজ হাতে বানানো কবর স্থানে দাফন করা হয়। এতে প্রায় ২০ হাজার শোকার্ত জনতা অংশ গ্রহন করেন। জানাযায় ইমামতি করেন মেয়র পুত্র সুয়েব আহমদ ও দোয়া পরিচালনা করেন বরণ্য আলেমে দ্বীন শায়খুল হাদিস আল্লামা হাবিবুর রহমান।
এর আগে মেয়রের নিজ বাস ভবনে পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পৌর ভবন প্রাঙ্গণে পৃথক ভাবে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জগন্নাথপুর উপজেলা পরিষদ, জগন্নাথপুর পৌরসভার সকল জনপ্রতিনিধি ও কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ, ছাতক পৌরসভার মেয়র আবুল কালাম, দিরাই পৌরসভার মেয়র মোশারফ হোসেন, পৌর আওয়ামীলীগ, হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষদ, উপজেলা যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগ, জগন্নাথপুর বাজার বণিক সমিতি, বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটি সহ বিভিন্ন সংগঠন।
এদিকে-জানাযা শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি সিদ্দিক আহমদ, এডভোকেট শফিকুল আলম, শিক্ষাবিদ লে. কর্ণেল অব. সৈয়দ আলী আহমদ, জগন্নাথপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আকমল হোসেন, উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউর রহমান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহফুজুল আলম মাসুম, সুনামগঞ্জ পৌরসভার মেয়র নাদের বখত, জামালগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান ইউসুফ আল আজাদ, জগন্নাথপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র আক্তার হোসেন, সুনামগঞ্জ জেলা পরিষদ সদস্য সৈয়দ সাবির মিয়া, এডভোকেট মল্লিক মইন উদ্দিন সুহেল, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি নুরুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রিজু, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মুক্তাদির আহমদ মুক্তা, প্যানেল মেয়র শফিকুল হক, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম, সাবেক চেয়ারম্যান হারুন রশীদ, সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল হান্নান চৌধুরী সুফি মিয়া, কলকলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল হাসিম, পাটলি ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজুল হক, মেয়র পুত্র সেলিম আহমদ, প্রবাসী আবদুস শহিদ, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি ডাঃ আবদুল আহাদ, সাধারণ সম্পাদক হাজী ইকবাল হোসেন ভূইয়া, সাংবাদিক সানোয়ার হাসান সুনু, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন, পৌর কাউন্সিলর দিলোয়ার হোসেন, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাফরোজ ইসলাম মুন্না প্রমুখ।