সিলেট জেলা ও দায়রা জজ মো. বজলুর রহমান বলেছেন, প্রশিক্ষণ হচ্ছে এমন একটা জিনিস যেটা আমাদের প্রয়োগ করতে হবে। দক্ষতা অর্জন করতে হলে প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই। আমরা যে প্রশিক্ষণ শিখবো এবং এটাকে কিভাবে কাজে লাগানো যায় তার জন্য চর্চার প্রয়োজন। আর আমরা যা শিখছি তা মানুষের জন্য কাজে লাগালে মানুষ অনেক উপকৃত হবে। তিনি বলেন, আমরা কেউ কারো জায়গায় ছোট নই। আমরা সবাই সবার প্রতি নির্ভরশীল। সেবাই আমাদের কাজ। বিচারপ্রার্থীদের স্বল্প সময়ে আন্তরিকভাবে সেবা দিতে হলে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে তা বাস্তবায়ন করতে হবে। আমাদের জ্ঞানের জায়গা নিয়ে পার্থক্য কম। কাজের জন্য ও সেবার জন্য দক্ষতা অর্জন করে সেবা নিশ্চিত করতে হবে। এই প্রশিক্ষণ বাস্তবায়ন করার জন্য যারা সহযোগিতা করেছেন তাদের সকলের প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
তিনি ১৬ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় মহানগর দায়রা জজের হলরুমে জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেসী সিলেট কর্তৃক আয়োজিত সহায়ক কর্মচারীদের ৩দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ ও কর্মশালার সমাপনী দিনে প্রধান অতিথির বক্তব্যকালে একথাগুলো বলেন।
চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট সিলেটের কাউছার আহমেদ এর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট মো. মাহবুবুর রহমান, বিদ্যুৎ কোর্ট সিলেটের যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ মুহাম্মদ আবদুল হালিম, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট বেগম নওরীন করিম।
সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট ও প্রশিক্ষণ কো- অর্ডিনেটর কাঁকন দের সঞ্চালনায় উক্ত প্রশিক্ষণ ও কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট মোহাম্মদ হারুন-অর-রশিদ, অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট মোহাম্মদ আবু ওবাইদা, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট কাউছার আহমেদ, জুডিসিয়াল পেশকার লেনিন পোদ্দার নাজির মো. কামাল উদ্দিন চৌধুরী, স্টেনোগ্রাফার ও ভারপ্রাপ্ত প্রশাসনিক কর্মকর্তা দীপংকর চন্দ্র পাল, বেঞ্চ সহকারি মো. আফসর মিয়া, প্রসেস সার্ভার মো. সিরাজুল ইসলাম বিজ্ঞপ্তি