সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক সাংসদ শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেছেন, বীর মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বর্তমান সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে অনবরত কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস শেখ মুজিবুর রহমান ও এম এ জি ওসমানীকে বাদ দিয়ে লেখা যাবে না। তাঁদেরকে অনুসরণ করে একটি সুখি, সমৃদ্ধ ও সোনার বাংলা গড়ে তুলতে হবে।
ওসমানী স্মৃতি পরিষদ, টরেন্টো, কানাডা-এর উদ্যোগে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে মশারী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বঙ্গবীর জেনারেল ওসমানী মেমোরিয়াল ট্রাস্ট, ঢাকা-এর ট্রাস্টি রোটারিয়ান ইয়াকুতুল গণি ওসমানীর সভাপতিত্বে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পূর্ব ধোপাদীঘিরপারস্থ ওসমানী জাদুঘরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ওসমানী স্মৃতি পরিষদ, টরেন্টো, কানাডা-এর সভাপতি, বিশিষ্ট সাংবাদিক আরিফ আহমেদ। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশবিদ্যালয়ের সাবেক রেজিস্ট্রার জামিল আহমদ চৌধুরী, সিলেট মহানগর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ভবতোষ রায় বর্মণ, সেক্টর কমান্ডার ফোরাম সিলেট বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন সিলেট জেলার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মানিক মিয়া, সিলেট জেলা সেক্টর ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমদ, ওসমানী জাদুঘরের সহকারী কীপার জিয়ারত হোসেন, বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী খালেদ আমিনুল ইসলাম, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন সিলেট জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মো. ফেরদৌস খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম। শেষে শতাধিক বীর মুক্তিযোদ্ধার মধ্যে মশারী বিতরণ করা হয়। মশারী তুলে দেন প্রধান অতিথি শফিকুর রহমান চৌধুরীসহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দ। এছাড়া মশারী বিতরণ অনুষ্ঠানে অনুভূতি ব্যক্ত করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ল্যা. নায়েক আব্দুল হান্নান, মো. অলিউর রহমান, নীলকান্ত সিংহ, তুষার কান্তি কর, অনিল চন্দ্র তালুকদার, কাজী গোলাম মর্তুজা, আব্দুর রহীম, মো. হারুনুর রশীদ, টেনাই উল্লাহ, আব্দুল হাসিম, বিমল চন্দ্র দেব, হীরেন্দ্র দাস, আনন্দিনী সিনহা, খীমা কাংগিয়া, আলী আহমদ, আমীর হোসেন, ময়না লাল, সুরুজ মিয়া, জানু মিয়া, সিরাজ মিয়া, মন্তাজ মিয়া, আমির হোসেন, কার্তিক রায়, মনমোহন সিংহ, জমির উদ্দিন, মন্টু দাস প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি