তা।রে।ক।লি।ম।ন
কোনো এক জ্যোৎস্না রাতে হাটছি একা
পুরোনো বাড়ির পাশ কেটে
হঠাৎ যেনো কার সাথে হলো দেখা
নুপূর পায়ে কে যেনো, এলো হেঁটে হেঁটে
পা দুটি চলছে না আর
আমিতো ভয়ে মরি
এতো সুন্দর চেহারা তাঁর
মনে হয় সে জ্যোৎস্নাপরী,
আলো’র ঝলক সারা গায়ে
হাত বাড়িয়ে আমায় ডাকে
ঝন ঝনা ঝন নুপূরবাজে দুই পায়ে
জোনাক পোকার ফুল পড়েছে নাকে,
ভয়ে ভয়ে আমি তাকে প্রশ্ন করি
কে তুমি, নাম কি তোমার
বলে আমায় সে নাকি জ্যোৎস্নাপরী
হাজার বছর ধরে নাকি,অপেক্ষাতে আছে আমার,
আজ নাকি তাঁর স্বপ্ন পূরণ হবে
আমার পাণে, হাত দুটি সে বাড়ায়
আমায় নিয়ে চাঁদের দেশে যাবে
সে আমার কাছে এসে দাঁড়ায়,
আমার হাতে জ্যোৎস্নাপরী
রাখলো দু’হাত যখনই
ভেঙে গেলো ঘুমটা আমার
স্বপ্নটাও ভেঙে গেলো, ঠিক তখনই…।।