ওসমানীনগর উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি, তাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইমরান রব্বানী, ওসামানী নগর উপজেলা বিএনপি যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম এক যৌথ বিবৃতিতে ওসমানীনগর উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের গ্রেফতার, মিথ্যা মামলা দায়ের ও বাসাবাড়িতে পুলিশি তল্লাশীর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, ওসমানীনগর থানা পুলিশ আওয়ামীলীগের ইন্দনে সম্পূর্ণ বেআইনী ও অন্যায়ভাবে ওসমানী নগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ মোতাহির আলী চেয়ারম্যান, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এস.টি.এম ফখর উদ্দিন চেয়ারম্যান, সহ-সভাপতি সৈয়দ কয়ছর আহমেদ চেয়ারম্যান, যুগ্ম সম্পাদক, ভাইস-চেয়ারম্যান গয়াছ মিয়া, শিক্ষা বিয়ষক সম্পাদক আবু কয়েছ চৌধুরী, গোয়ালাবাজার ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, দয়ামীর ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ইমাদ উদ্দিন লিলু, কামাল আহমদ পারভেজ, হাদিস খান, উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রকিব আলী, আতিকুল আলম, শরীফ আহমদ, কমরু মিয়া, শরীফ আহমদ চৌধুরী, সাজন আলী, আব্দুল মন্নান, আব্দুল কালাম কে নিয়মতান্ত্রিক ও গণতান্ত্রিক একটি বৈঠক থেকে গ্রেফতার করে এবং আরো ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে ওসমানীনগর থানায় এটি মিথ্যা ও বানোয়াট ও ভিত্তিহীন মামলা দায়ের করে।
নেতৃবৃন্দ অনতিবিলম্বে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি এবং জননেতা এম ইলিয়াস আলীকে জনতার মাঝে ফিরিয়ে দেওয়ার জোর দাবী জানান। বিজ্ঞপ্তি