বাংলাদেশ আওয়ামীলীগেরর সাংগঠনিক সম্পাদক এড. মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ বলেছেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ছিলেন ক্ষণজন্মা। তাঁর মেধা ও প্রজ্ঞার মাধ্যমে গণমানুষের মন জয় করে নিতেন সহজেই। তাঁর দুরদর্শী নেতৃত্ব এবং বক্তৃতার মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে মন্ত্রমুগ্ধের মতো আকৃষ্ট করতেন। আজীবন মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে লালন করে অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করার জন্য সামনের কাতার থেকে নেতৃত্ব প্রদান করেছেন। বারবার মৃত্যুমুখে পতিত হয়েও বাংলাদেশের রাজনীতিতে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে তিনি তিনি তাঁর আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি।”
তিনি গতকাল সিলেট জেলা পরিষদ মিলনায়তনে সিলেটস্থ দিরাই ছাত্রকল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, প্রয়াত জাতীয় নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের ১ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
সিলেটস্থ দিরাই ছাত্রকল্যাণ পরিষদের আহ্বায়ক আবুল হাসান পাবেলের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব তাপস সূত্রধর এর পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ-৫ আসনের সাংসদ মুহিবুর রহমান মানিক, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ এর সাংঠনিক সম্পাদক সুব্রত পুরকায়স্থ, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি এড. রাজউদ্দিন আহমদ, দিরাই ডিগ্রী কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ আব্দুল হান্নান, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক জগদীশ চন্দ্র দাশ, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক এড. রনজিত সরকার, সিলেট জজ কোর্টের অতিরিক্ত পি.প. এড. শামসুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন এম.সি কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি ইকবাল হোসেন, সিলেট মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ এর সভাপতি কাউন্সিলর আফতাব হোসেন খান, সাধারণ সম্পাদক দেবাংশু দাশ মিটু, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ এর সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দিন আহমদ কয়েস, সিনিয়র সহ সভাপতি পিযুষ কান্তি দে, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ এর সহ সভাপতি এম.রশিদ আহমদ, দপ্তর সম্পাদক এম. কামরুল আই রাসেল। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন মানবাধিকার কমিশন সিলেট জেলার সহ সভাপতি এনামুল হক লিলু, জুবের আলম, কাশ্মীর রেজা, অধ্যাপক প্রাণকান্ত, সঞ্জয় চৌধুরী, আবু ছালিম, নোমান আহমদ, মোশাররফ হোসেন, নুর হোসেন চৌধুরী, শাকিল, সুরঞ্জিত, ফরহাদ, জাবেদ, পংকজ, হাবিব তালুকদার, কয়েস, সজল, রবিউল, হাবিব, অপু, তোফায়েল প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি