দক্ষিণ সুরমার লালাবাজার ইউনিয়নের বাঘেরখলা গ্রামের আনোয়ার আলীর ছেলে মিজানুর রহমান বাছিত। জমিজমা বলতে তেমন কিছুই নেই। শুধুমাত্র রয়েছে ছোট্ট একটু বসতভিটা। তেলাসামিয়া হয়ে এখন বাড়ীতে বসে ধুঁকছে মিজানুর রহমান বাছিত (৮) নামের এই কিশোরটি। ছেলের এই ব্যয়বহুল রোগে দুচোখে অন্ধকার নেমে আসে পরিবারটির উপর। সবার সাহায্য সহযোগিতা নিয়ে বাচাতে চান একমাত্র ছেলে বাছিতকে। বর্তমানে বাড়ীতেই রয়েছে বাছিত। নেই কোন চিকিৎসা। চিকিৎসা হবেই বা কি দিয়ে, সংসারইতো চলছে না তাদের। বাছিত এর এমন অবস্থায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন বাবা আনোয়ার আলী। কান্নাজড়িত কণ্ঠে আনোয়ার আলী বলেন, এখন চোখের সামনে ছেলেটা মৃত্যুর দিকে চলে যাচ্ছে। বাবা হিসাবে আমি কিছুই করতে পারছি না। সমাজের এমন কি কেউ নেই যাদের একটু সাহায্যে বেঁেচ যাবে আমার ছেলেটা। একজন অসহায় বাবা হিসাবে আমি সবার কাছে আমার ছেলেকে বাঁচানোর জন্য সাহায্য ভিক্ষা চাচ্ছি। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, বাছিতকে বাঁচাতে হলে দরকার কমপক্ষে ১৫লাখ টাকার। যদিও অসহায় পরিবারের পক্ষে কোনদিনই তা সম্ভব নয়। বাছিতকে বাঁচাতে সমাজের বিত্তবানদের সাহায্য কামনা করছে বাছিতের পরিবার। সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা। বছিতের পিতার বিকাশ মোবাইল নং- ০১৭২৯১৬৮৩০৭ (পারসনাল)। বিজ্ঞপ্তি