সৎ ও স্বজ্জন রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব বদরুজ্জামান সেলিমকে বিস্ফোরক ভাংচুর অগ্নিসংযোগের ৫টি মিথ্যা মামলায় নতুন করে সম্পৃক্ত করায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন সিলেট জেলা বিএনপির আহবায়ক এডভোকেট নুরুল হক, মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ হক, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক সাবেক সংসদ সদস্য দিলদার হোসেন সেলিম, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক এডভোকেট আব্দুল গফ্ফার, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আবুল কাহের শামীম, মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আহবায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য হাজী আব্দুল কাইয়ুম জালালী পংকী, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল রাজ্জাক, মহানগর বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য নাসিম হোসাইন, এডভোকেট নোমান মাহমুদ, এডভোকেট হাবিবুর রহমান, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আলী আহমদ, এডভোকেট সামছুজ্জামান জামান, এম এ মান্নান, মহানগর বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য হুমায়ুন কবির শাহীন, আজমল বক্ত সাদেক, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ইমরান আহমদ চৌধুরী, মহানগর বিএনপির সদস্য রেজাউল হাসান কয়েছ লোদী, মিফতা সিদ্দিকী, এমদাদ হোসেন চৌধুরী, ওমর আশরাফ ইমন, হাদীয়া চৌধুরী মুন্নী, ডাঃ মোঃ নাজমুল ইসলাম, কাউন্সিলর সৈয়দ তৌফিকুল হাদী, কাউন্সিলর মিছবাহ উদ্দিন, মঈন উদ্দিন সুহেল, মাহবুব চৌধুরী, এম এ রহিম, ফয়জুর রহমান জাহেদ, আহাদুস সামাদ, মুফতি বদরুনূর সায়েক, রেজাউল করিম আলো, মুফতি নেহাল উদ্দিন, মুকুল মুর্শেদ, আলাউদ্দিন, আব্দুস সত্তার। নেতৃবৃন্দ এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেন, জনগণের আন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত করতে বর্তমান অবৈধ সরকার বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের উপর পৈষাচিক নির্যাতন ও স্বৈরাচারী আগ্রাসন অব্যাহত রেখেছে। যার ধারাবাহিকতায় অবৈধ আওয়ামী সরকার মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব বদরুজ্জামান সেলিমের মত একজন পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ কে বিস্ফোরক, ভাংচুর, অগ্নি সংযোগের মত সমাজ বিরোধী অপরাধে জড়িয়ে ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে আরও ৫টি মিথ্যা মামলায় অন্তর্ভূক্ত করেছে, যা রাজনৈতিক শিষ্টাচারের শর্ত বিরোধী। নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, অবৈধ আওয়ামী সরকারের সহযোগি হাতিয়ার হিসাবে কিছু অতি উৎসাহি আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যের বেপরোয়া আচরণে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর কর্মকান্ডকে চরম ভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। সরকারের লেজুড়বৃত্তি করতে গিয়ে বিরোধী নেতা কর্মীদের উপর নির্বিচারে গুলি বর্ষণ, মামলা-হামলা, গুম, খুনসহ নেতা কর্মীদের বাসা বাড়িতে তল্লাশির নামে হয়রানী এমনকি পরিবারের সদস্যদের সাথে অসৌজন্য মূলক আচরণ করছে। স্বৈরাচারের সহযোগি গণবিচ্ছিন্ন কর্মকর্তাদের পরিণতি কখন শুভ হবে না। বিজ্ঞপ্তি