৪০ বছরে পদার্পিত বাংলাদেশের মণিপুরী সমাজের ধারক ও বাহক বাংলাদেশ মণিপুরী ছাত্র সমিতি। বিগত ২০২০ সাল থেকে মণিপুরী নৃত্য দিবস নির্ণয়ের জন্য মহারাজ ভাগ্যচন্দ্র প্রবর্তিত ১৭৭৯ খ্রী: কার্তিক পূর্ণিয়ায় যে রাস নৃত্য প্রচলনের মাধ্যমে সমগ্র মণিপুরী সমাজকে বিশ্ব দরবারে সুপরিচিতি লাভ করেছিল সেই দিনটিকেই নির্ধারণ করা উচিৎ বলে ন্যায্য দাবী করে আসছে। অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে মণিপুরী সাংস্কৃতিক একাডেমী, কর্মধা সভাপতি বীরেন্দ্র সিংহের সভাপতিত্বে ও সত্যজিৎ সিংহের পরিচালনায় আলোচনা পর্ব শুরু হয়। সেমিনার পেপার উপস্থাপন করেন এন, এম এডুকেশনাল ট্রাস্টের চেয়ারম্যান শিক্ষাবিদ ও প্রাবন্ধিক এল, নন্দলাল সিংহ। আলোচনায় অংশ নেন জেলা যুবলীগ সিনিয়র সভাপতি এভভোকেট আব্দুল মতিন, শ্রীশ্রী দূর্গাবাড়ীর পরিচালক রাজেশ চক্রবর্তী, বাংলাদেশ বেতারের মৃদঙ্গ অনুষ্ঠানের প্রযোজক নীলমনি সিংহ, নির্ঝরিণী সঙ্গীতাঙ্গনের পরিচালক বিধান সিংহ, বিশিষ্ট সমাজসেবক, শিল্পপতি দেবাশীষ চক্রবর্তী, আওয়ালীগ নেতা সুরুজ আলী।
স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন বামছাস কুলাউড়া শাখার সাধারন সম্পাদক সাগর সিংহ। সাংস্কৃতিক পর্বে সঙ্গীত পরিবেশনের বেতার ও টিভির স্বনামধন্য শিল্পীবৃন্দ মাইবম লৈনা, সুষমা দেবী, লৈকোন দেবী, রুদ্রাণী সিনহা এবং অবিনাশ সিংহ। নৃত্য পরিবেশন করে জয়শ্রী এবং আভা। সংস্কৃতি পর্বের মূল আকর্ষণ রাসাংসের পরিচালনায় ছিলেন এমকার পরিচালক বিশিষ্ট নৃত্যশিল্পী শান্তনা দেবী। রাসাংসে কৃষ্ণের ভ‚মিকায় প্রীতি ও রাধার ভ‚মিকায় পিংকী, গোপীর ভুমিকায় স্নিগ্ধা
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি বিকি সিংহ, সাধারণ সম্পাদক অয়নমনি সিংহ, সাংগঠনিক সম্পাদক রনিক সিংহ, রিমন সিংহ, শ্যাম সিংহ, অর্ঘ্য সিংহ, ক্ষিতিশ শর্মা বামছাসের আরো নেতৃবৃন্দ। সমগ্র অনুষ্ঠানের ভিডিওগ্রাফীতে ছিলেন মাইবম রাসেল। বিজ্ঞপ্তি