প্রধান দুই দলরে র্শীষ নতোদরে বাক্যবানে উত্তপ্ত রাজনীতরি মাঠ

10

কাজরি বাজার ডস্কে

বএিনপরি দাব,ি নর্দিলীয় নরিপক্ষে সরকাররে অধীনে নর্বিাচন। আওয়ামী লীগ নর্বিাচন চায়, দলীয় সরকাররে অধীন।ে এটাই দুই দলরে এক দফা। গত কয়কে মাসে মাঠরে আন্দোলনে এটাই ছলি মূল উপজীব্য। সম্প্রতি সুর পাল্টাচ্ছে দুই দলই। আওয়ামী লীগ নতোরা বলছনে, ‘আর ছাড় দওেয়া হবে না।’ বএিনপি নতোরাও বলছনে, ‘আঘাত এলে পাল্টা আঘাত দওেয়া হব।ে’ দফাকন্দ্রেকি আন্দোলনরে পাশাপাশি এখন রাজনীতরি মাঠ আরও উত্তপ্ত হচ্ছে এ ধরনরে বাক্যবাণ।ে নর্বিাচনরে বাকি মাত্র চার মাস। অথচ এক দফা দাবতিে দুই দল দুই মরেুতে অবস্থান করছ।ে দশে-িবদিশেি নানা বঠৈক বা আলোচনায় অবস্থানরে পরর্বিতন করনেি তারা। এরই মধ্যে রাজনতৈকি মাঠে নতোদরে উসকানমিূলক বক্তব্য উত্তাপ ছড়াচ্ছ।ে যদওি অনকেে এটকিে রাজনীততিে ‘কথার কথা’ বলইে উড়য়িে দচ্ছিনে। তারা মনে করনে, দশেরে র্অথনতৈকি এ পরস্থিতিতিে কোনো অস্থরিতা সামাল দওেয়ার অবস্থা নইে। সব পক্ষকে এটি বুঝতে হব।ে বশ্লিষেকরাও বলছনে, আলোচনায় সমাধান না হলে সংকট বাড়ব।ে অস্থতিশিীল একটা পরবিশে তরৈি হব।ে যটো কোনোভাবইে দশেরে জন্য কল্যাণকর নয়। সম্প্রতি এক র্কমসূচতিে বএিনপরি স্থায়ী কমটিরি সদস্য মর্জিা আব্বাস বলনে, ‘আঘাত এলে পাল্টা আঘাত করা হব।ে জীবন দয়িে হলওে দাবি আদায় করে নওেয়া হব।ে’
প্রতষ্ঠিার্বাষকিীর আলোচনায় বএিনপরি স্থায়ী কমটিরি সদস্য গয়শ্বের চন্দ্র রায় বলনে, ‘আমরা যুগে যুগে শুধু মার খাবো না। এজন্য দশে স্বাধীন করনি।ি কউে আঘাত করলে পাল্টা জবাব দওেয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হব।ে’
তনিি বলনে, ‘আমরা কোনো প্রাণহানি চাই না। শান্তপর্িূণভাবে (সরকাররে) পদত্যাগ চাই। শষে নশ্বিাস র্পযন্ত শখে হাসনিার পতনরে জন্য মাঠে থাকবো। শখে হাসনিার পতনরে আগে গয়শ্বের রায় চতিায় উঠবে না।’
অপরদকিে বএিনপকিে সর্তক করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরবিহন ও সতেুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদরে বলনে, ‘ষড়যন্ত্রকারীরা প্রস্তুত হচ্ছ,ে আমরাও প্রস্তুত, বশেি বাড়াবাড়ি করলে ছাড় দওেয়া হবে না।’
বএিনপরি উদ্দশ্যেে আওয়ামী লীগরে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানফি বলনে, ‘অনকে হয়ছেে আন্দোলন, এবার ঘরে ফরিে যান। আন্দোলনরে নামে যদি দশেে অরাজকতা করতে চান, তবে আপনাদরে বগিত বছররে মতো প্রতহিত করা হব।ে কোনো নাশকতাকারীকে আর ছাড় দওেয়া হবে না।’
একই সুর আওয়ামী লীগরে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও শক্ষিামন্ত্রী ডা. দীপু মনরিও। ছাত্রলীগরে এক অনুষ্ঠানে তনিি বলনে, ‘যারা এ দশেকে পাকস্তিান বানাতে চায় তাদরে প্রতহিত করতে নতুন প্রজন্মকে প্রস্তুত থাকতে হব।ে রাজনীতরি নামে যদি কোনো অপশক্তি মাথাচাড়া দতিে চায় তাদরে প্রতরিোধ করতে হব।ে’
এ বষিয়ে আওয়ামী লীগরে সাংগঠনকি সম্পাদক ও জাতীয় সংসদরে হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বলনে, ‘আমার ধারণা এসব মাঠরে বক্তৃতা। র্বতমান টালমাটাল বশ্বি র্অথনতৈকি পরস্থিতিতিে সদ্য মধ্যম আয়রে রাষ্ট্র হসিবেে বাংলাদশে কোনো অস্থতিশিীলতার ধাক্কা সামলাতে পারবে না। যে কোনো ধরনরে অস্থরিতা, ভাঙচুর, নাশকতার ধাক্কা সহ্য করার মতো অবস্থা আমাদরে র্অথনীতরি নইে। এমনকি অবধৈভাবে স্থাপতি বা পরচিালতি যে কোনো দোকান, কারখানা বা যানবাহন উচ্ছদে করাও এই মুহর্‚তে সমীচীন হবে না। কোনোভাবইে উৎপাদন, সরবরাহ, বাজারজাতকরণরে স্বাভাবকি র্কাযক্রম ব্যাহত করা উচতি নয়। এই নর্মিম সত্যটুকু সব পক্ষকে অনুধাবন করতে হব।ে’
তনিি বলনে, ‘রাজনীতবিদিরা সংবধিান ও সব নর্বিাচনী আইন গভীরভাবে র্পযবক্ষেণ করলে দখেতে পারবনে, নর্বিাচনকালে সব ক্ষমতা নর্বিাচন কমশিনরে ওপর ন্যস্ত। নর্বিাচনকালীন সরকার কবেল রুটনি সরকার। সরকাররে হাতে কোনো ক্ষমতা নইে। সুতরাং, সব দলরে উচতি নর্বিাচন কমশিনরে ওপর দৃষ্টি রাখা। একবার নর্বিাচন কমশিন আইনগত অধকিার প্রতষ্ঠিা করলে নর্বিাচন ব্যবস্থা স্থায়ীভাবে উন্নত হওয়ার যাত্রার শুভ সূচনা হব।ে রাজপথে র্বতমান সংকটরে সমাধান হবে না।’
বএিনপরি সহ-আর্ন্তজাতকি বষিয়ক সম্পাদক রুমনি ফারহানা বলনে, ‘দশে এক অবশ্যম্ভাবী রক্তপাতরে দকিে এগয়িে যাচ্ছ।ে সরকাররে প্রচÐ জদে, অনমনয়ীতা, অসহষ্ণিুতা কোনোভাবইে ক্ষমতা না ছাড়ার প্রবণতার অবশ্যম্ভাবী ফল হচ্ছ-ে বাংলাদশেে আরকেটা রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ। কারণ মানুষ ভোট দতিে চায়। দুই ময়োদে মানুষকে ভোট দতিে দওেয়া হয়ন।ি যতই অবকাঠামো উন্নয়ন দখোন না কনে, বাস্তবকিভাবে মানুষরে জীবনমানরে কোনো উন্নতি হয়ন।ি মূল্যস্ফীতরি চাপে মানুষ পষ্টি। মানুষ সন্ডিকিটেরে চাপে পষ্টি।’
উদাহরণ দয়িে তনিি বলনে, ‘আমাদরে প্রত্যকেরে পরবিারে কউে না কউে ডঙ্গেু আক্রান্ত। প্রতদিনি খবর পাই ছোট ছোট শশিুরা মারা যাচ্ছ।ে এমনও হয়ছেে বাবা-মার দুটো সন্তান, দুজনকইে তারা ডঙ্গেুতে হারয়িছেনে। অন্যদকিে দখে,ি উত্তর সটিি করপোরশেন স্কুলরে বাচ্চাদরে মশা সাজয়িে নাচায় আর ভডিওি কর।ে বলে ওই ভডিওি ভাইরাল করত।ে একনায়ক শাসন যখন থাক,ে তখন এটাই হয়। যে কোনোভাবইে ক্ষমতায় থাকতে হব।ে তারা একটা গোষ্ঠী তরৈি কর,ে তারা চায় যে কোনোভাবে এই সরকারকে রাখতে হব।ে তাহলে তার ব্যক্তগিত কছিু লাভ হব।ে’
বএিনপরি এই নত্রেী বলনে, ‘মানুষরে মধ্যে ক্ষুব্ধতা আছ,ে রাগ আছ।ে দু-একজন নতো র্সবস্ব সুবধিাভোগী দল বাদ দয়িে পুরো বাংলাদশেরে ছোট-বড়-মাঝারি যত রাজনতৈকি দল আছ-ে সবাই একসঙ্গে আওয়াজ তুলছ,ে এই সরকাররে অধীনে আর কোনো নর্বিাচন নয়। সুতরাং এর অবশ্যম্ভাবী পরণিতি হচ্ছ-ে সাধারণ মানুষ তাদরে ভোটরে অধকিার প্রতষ্ঠিার জন্য রাস্তায় নামব।ে সরকার তার প্রশাসন এবং ক্যাডার বাহনিী দয়িে সটো বন্ধ করার চষ্টো করব।ে যার কারণে এটি আলটমিটেলি রক্তপাতরে দকিে যাব।ে’
এ বষিয়ে সুশাসনরে জন্য নাগরকি-সুজন সম্পাদক বদউিল আলম মজুমদার বলনে, রাজনীততিে যে পরস্থিতিি বরিাজমান তাতে সংঘাত অনবর্িায। সংঘাত এড়ানোর একমাত্র পথ সমঝোতা। রাজনীতবিদিরা আমাদরে সংঘাতরে দকিে ঠলেে দবেনে কি না- সটোই প্রশ্ন।