সুনামগঞ্জ থেকে সংবাদদাতা :
সুনামগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় হুইপ এড.পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ বলেন, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার লক্ষণশ্রী ইউনিয়ন অবহেলিত ছিল। আমি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার কথা দিয়েছিলাম এই ইউনিয়ন আর অবহেলিত থাকবে না। আমি আমার কথা রেখেছি। লক্ষণশ্রী ইউনিয়নের সকল সমস্যা আমি আপনাদের সাথে নিয়ে এক এক করে সমাধান করে এটিকে একটি আধুনিক উন্নয়নশীল ইউনিয়ন হিসেবে উন্নীত করেছি। আমি সব সময় আপনাদের পাশে থাকতে চাই। আপনাদের সেবা করে যেতে চাই। সেই জন্য আপনাদের সহযোগিতা আমার দরকার। তিনি আরো বলেন, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণ করতে হবে, এটা নিয়ে আমি আন্দোলন করেছি এবং সফল হয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয়টি সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় নির্মাণ করা হচ্ছে।
সোমবার (১৯ আগষ্ট) বিকালে ১০ কোটি ৭৬ লক্ষ টাকা ব্যায়ে সিলেট -সুনামগঞ্জ সড়ক হতে হালুয়ারগাঁও, ইসলামপুর, গোড়ারছড়া, ইচাগড়ি ও শান্তিগঞ্জ বাজারের সড়কের উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই সব কথা বলেন।
এলাকার প্রবীণ মুরব্বী ইসহাক মিয়ার সভাপতিত্বে ও সোহেল আহমদের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সুনামগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ আলী খূশনুর, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা প্রকৌশলী আনোয়ার হোসেন লক্ষণশ্রী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াদুদ, শান্তিগঞ্জ মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সফিক মিয়া, হ্যামলিপ প্রকল্পের কর্মকর্তা গোলাম মওলা, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক সজ্জাদুর রহমান সাজু, লক্ষণশ্রী ইউপি জাপার আহ্বায়ক আব্দুল মান্নান, জাপা নেতা আবুল হোসেন, লক্ষণশ্রী ইউপি সদস্য মনির মিয়া।
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক মেনর, মোল্লাপাড়া ইউপি জাপা নেতা শামীম আহমদ, পল্লীবন্ধু পরিষদ সুনামগঞ্জ জেলার সদস্য সচিব মোশাহিদ আলম তালুকদার মহিম, সুনামগঞ্জ জেলা জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাজিদুর রহমান সাজিদ, লক্ষণশ্রী ইউপি জাপা নেতা ও ইউপি সদস্য মহিনুর মিয়া, জাপা নেতা নুরুল ইসলাম, ছমির উদ্দিন, মোল্লাপাড়া ইউপির সাবেক মেম্বার রেদোয়ান মিয়া, মনু মিয়া, জুয়েল রানা, তাজুদ আলী, আছর আলী, শামসুল ইসলাম, বাপ্পা দে প্রমুখ।