কাজিরবাজার ডেস্ক :
বিড়ি, সিগারেট, জর্দা অর্থাৎ তামাকজাত পণ্যের দাম বৃদ্ধি করা হয়েছে। ভাড়া বাড়ানো হয়েছে চার্টাড বিমান ও হেলিকপ্টারের। এছাড়াও বাড়ছে মোবাইল ফোনের দাম, ব্যক্তিগত গাড়ির রেজিস্ট্রেশন ফি, মোবাইল ইন্টারনেট সেবা ও কথা বলার খরচ।
এছাড়াও তৈরি পোশাক খাতে উৎস কর ৫ শতাংশ, গ্রিন পোশাক কারখানার কর হার ১০ শতাংশ, অন্যদের ১২ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে যা ২০২২ সাল পর্যন্ত বহাল থাকবে।
এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে ঘাটতি ১,৮৯,৯৯৭ কোটি টাকা। মোট আয় ধরা হয়েছে ৩,৮২,০১৬ কোটি টাকা। মোট রাজস্ব ৩,৭৮,০০৩ কোটি টাকা। আর এডিবি নির্ধারণ করা হয়েছে ২,০৫,১৪৫ কোটি টাকা। বাজেটে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে ৮.২০ শতাংশ এবং মুদ্রাস্ফীতি ৫.৪ শতাংশ।
প্রস্তাবিত বাজেটের এ আকার চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ১৩ দশমিক ২৪ শতাংশ বেশি। টাকার অংকে যা ৬৬ হাজার ৪২৩ কোটি টাকা বেশি। চলতি (২০১৯-২০) অর্থবছরের জন্য পাঁচ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করা হলেও পরবর্তীতে সংশোধিত বাজেটে এর আকার দাঁড়ায় ৫ লাখ ১ হাজার ৫৭৭ কোটি টাকা।