সাংবাদিক ইসহাক কাজল ছিলেন একজন ন্যায়রায়ন ব্যক্তি। দীর্ঘ সাংবাদিকতা জীবনে তিনি মানুষের কল্যাণে কাজ করেছেন। যা নতুন প্রজন্মের সাংবাদিকদের ধরে রাখতে হবে। তিনি প্রবাসে থেকেও দেশের কল্যাণে সবসময় অবদান রেখেছেন। শুধু তাই নয় ১২টি বই লিখে তাঁর প্রতিভার বিকাশ ঘটিয়েছেন। তার মৃত্যেতে জাতি একজন প্রথিতযশা সাংবাদিককে হারালো।
লেখক-সাংবাদিক মুক্তিযোদ্ধা ইসহাক কাজলের মৃত্যুতে বুধবার সিলেট প্রেসক্লাব আয়োজিত শোকসভা ও দোয়া মাহফিলে বক্তারা এসব কথা বলেন। প্রেসক্লাব সভাপতি ইকবাল সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রশিদ মো. রেনুর পরিচালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন সাবেক সভাপতি হারুনুজ্জামান চৌধুরী, ইকরামুল কবির, লন্ডন বাংলা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি নবাব উদ্দিন, সিলেট প্রেসক্লাবের সিনিয়র সদস্য আব্দুল মালিক জাকা, সাবেক সহ সভাপতি এনামুল হক জুবের, আ.ফ.ম. সাঈদ, আতাউর রহমান আতা ও বাপ্পা ঘোষ চৌধুরী, ক্লাবের নির্বাহী সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, সাবেক নির্বাহী সদস্য মো. মুহিবুর রহমান ও সদস্য ইউনুছ চৌধুরী। অনুষ্ঠানের শুরুতে কুরআন তেলাওয়াত করেন ক্লাবের সহ সভাপতি এম এ হান্নান। সাংবাদিক ইসহাক কাজলের রুহির মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত পরিচালনা করেন ক্লাবের কার্যনির্বাহী সদস্য আব্দুর রাজ্জাক।
ক্লাবের আমীনূর রশীদ চৌধুরী মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তারা আরও বলেন, ইসহাক কাজল ছিলেন একজন নীতিবান সাংবাদিক। তিনি কাজকর্মে তা বুঝিয়ে দিয়েছেন। তিনি শ্রমিক মেহনতী মানুষের কল্যাণে সবসময় কাজ করেছেন। তিনি দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে প্রবাসে থেকে দেশের কল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।
সভায় উপস্থিত ছিলেন সিলেট প্রেসক্লাবের সাবেক কোষাধ্যক্ষ আফতাব উদ্দিন, লন্ডন-বাংলা প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ আ স ম মাসুম, যুক্তরাজ্য থেকে প্রকাশিত প্রাচীনতম বাংলা সাপ্তাহিক জনমতের নির্বাহী সম্পাদক সাঈম চৌধুরী, যুক্তরাজ্য প্রবাসী বাবলুল হক, সিলেট প্রেসক্লাবের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মারুফ আহমদ, প্রকাশনা ও পাঠাগার সম্পাদক কবির আহমদ, সিলেট প্রেসক্লাব সদস্য জেড এম শামসুল, শেখ আশরাফুল আলম নাসির, এম এ মতিন, সিন্টু চন্দ্র চন্দ, মারুফ হাসান। বিজ্ঞপ্তি