সম্প্রতি সিলেট প্রেসক্লাব আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে নতুন জায়গা খুঁজতে গেলে সিলেট সদর হাসপাতালের টাকা ফেরত যাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ উৎকন্ঠা নিয়ে সিলেটের সচেতন ব্যক্তিবর্গ ও আইনজীবীগণের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয় বিভাগীয় শহর ও সিলেট মেট্রোপলিটন হিসাবে অত্যাধুনিক ও বিশাল পরিসরে একটি প্রাণ কেন্দ্রে হাসপাতাল নির্মাণ করা অতীব প্রয়োজন। এমনিতে লক্ষ লক্ষ মানুষের জন্য একমাত্র ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা কার্যক্রমে হিমশিম খাচ্ছে। এতে করে দুর্নীতি অনিয়ম বেড়েই চলেছে। সময়ের তাগিদে বর্তমান সরকার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট শহীদ আবু সিনা পরিত্যক্ত ছাত্রাবাস স্থলে সিলেট জেলা সদর হাসপাতাল নির্মাণের প্রস্তুতি নেয়ার প্রেক্ষিতে ইতিমধ্যে সিলেটসহ দেশবাসী আনন্দিত ও পরম কৃতজ্ঞ। নগরীর এই প্রাণ কেন্দ্রে এই হাসপাতাল নির্মিত হলে চিকিৎসা সহ উন্নয়ন কার্যক্রমে এক বিরাট গতি বয়ে আনবে। দেশের গরীব জনগণের জন্য যে উপকার হবে তা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। কথাবার্তা পরিষ্কার স্বার্থান্বেষী মহলের কথায় কান না দিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষের অন্যতম মৌলিক অধিকার চিকিৎসা পাওয়ার লক্ষ্যে অবিলম্বে আবু সিনা ছাত্রাবাসে সিলেট জেলা সদর হাসপাতালের কাজ দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য জোর দাবী জানানো হয়। শীঘ্রই এই কাজ সম্পন্ন করা না হলে সিলেটের মানবদরদী ও সচেতন নাগরিকবৃন্দদেরকে নিয়ে যা যা করা দরকার তাই করা হবে। এই মৌলিক অধিকার আদায়ের দাবীতে সিলেটের সকল জনপ্রতিনিধি এবং সিলেটের দাবী আদায়ের জন্য গঠিত বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দদেরকে সমন্বয় সাধন করে সোচ্চার থাকার আহবান জানান। এই হাসপাতাল নির্মাণের কাজ শুরুর প্রাক্কালে কিছু রঙ বেরঙ বর্ণচোরাদের অনৈতিক ও স্বার্থান্বেষী কর্মকান্ড দেশবাসীর ন্যায় সিলেটবাসীও ক্ষমা করবে না।
বিবৃতিদাতারা হচ্ছে-পঙ্কজ কুমার রায় এডভোকেট, নাছির উদ্দিন এডভোকেট, মো: লালা এডভোকেট-সাবেক সভাপতি সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতি, এডভোকেট মো: ছয়ফুল আলম এডভোকেট, এডভোকেট সওরয়ার আহমদ চৌধুরী, এডভোকেট আবুল খায়ের হেলাল আহমদ এডভোকেট, এডভোকেট মিনহাজ উদ্দিন, এডভোকেট আখতার হোসেন খান, এডভোকেট মো: আলীম উদ্দিন, এ এইচ এরশাদুল হক এডভোকেট, চৌধুরী আতাউর রহমান আজাদ এডভোকেট, তাজ রহমান জামান এডভোকেট, এ.কে. ফখরুল ইসলাম এডভোকেট, আব্দুর রহমান এডভোকেট, জহুরা জেসমিন এডভোকেট, এম. অধ্যাপক শফিকুর রহমান-সাধারণ সম্পাদক সিলেট বিভাগ গণদাবী পরিষদ, মো: আনোয়ার হোসেন, এডভোকেট মহানন্দ পাল, এডভোকেট আব্দুর রহমান চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা মহিউদ্দিন আহমদ, এডভোকেট আর.এস. সেলিম, এডভোকেট সুজয় সিংনহা মজুমদার, এডভোকেট মোহাম্মদ আলী, এডভোকেট ফয়জুল হক সেলিম, এডভোকেট সঞ্জয় কুমার পাল, এডভোকেট ফারুকুজ্জামান, এডভোকেট শুভংকর দাস, এডভোকেট গোলাম হোসেন, এডভোকেট আমিনুর হোসেন, আব্দুল মালিক এডভোকেট, মো: শফিক রহমান এডভোকেট, এডভোকেট আব্দুল মুকিত জাহাঙ্গীর, এডভোকেট বদরুল ইসলাম জাহাঙ্গীর, এডভোকেট মো: আতিকুর রহমান, এডভোকেট এমদাদুল হক, এডভোকেট মো: আব্দুল আহাদ সিদ্দিকী, এডভোকেট দুলাল আহমদ, এডভোকেট মিসবাহুল ইসলাম কয়েস, এডভোকেট মাহবুবুর রহমান, এডভোকেট মো: সিদ্দিকুর রহমান, এডভোকেট মুহিবুর রহমান, এডভোকেট কামাল তৈয়ব, মাহফুজুর রহমান, মুর্শেদ আহমদ চৌধুরী, হেলাল আহমদ এডভোকেট, এডভোকেট পংকজ দাস, রুকুন উদ্দিন সরদার, এডভোকেট মামুন রশীদ প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি