বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ বলেছেন, ১৮ মার্চ নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে জনগণকে সাথে নিয়ে আওয়ামী লীগ কর্মীদেরকে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। যারা আওয়ামী লীগের নামে মানুষকে ভুল বুঝাচ্ছে তাদের ব্যাপারে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমাদের সভানেত্রী যাকে দলীয় মনোনয়ন দিয়েছেন, তিনি বুঝে শুনেই দিয়েছেন। আশফাক আহমদ সদর উপজেলার একজন জনপ্রিয় ব্যক্তি। ইনশাআল্ল¬াহ দলমতের ঊর্ধ্বে উঠে উপজেলাবাসী তাকে পুনরায় নির্বাচিত করবেন বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। সিলেট বিভাগের প্রায় জায়গায় ঘুরেছি। কিন্তু সদর উপজেলায় ব্যতিক্রম ধর্মী একটি নির্বাচন হবে। সুতরাং যারা বিচ্ছিন্ন ভাবে ঘুরাফেরা করছেন সময় নেই আওয়ামী লীগের বিজয়ের জন্যে কাজ করুন। নিজ নিজ কেন্দ্রে অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকা রাখুন। দলের কাছে মূল্যায়িত হবেন। তিনি আরো বলেন বিগত ১০ বছরে সদর উপজেলায় যে উন্নয়ন হয়েছে। অন্য কোন উপজেলায় সে রকম হয়নি। সে ধারা অব্যাহত রাখতে সবাইকে এক যোগে কাজ করতে হবে।
১১ মার্চ সকালে সিলেট সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ও (বর্তমান চেয়াারম্যান) আলহাজ্ব আশফাক আহমদের সমর্থনে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের কর্মীসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি, টুলটিকর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান রমিজ উদ্দিন বাবুলের সভাপতিত্বে ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, কান্দিগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ নিজাম উদ্দিনের পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক এমপি আলহাজ্ব শফিকুর রহময়ান চৌধুরী। বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন জেলা মুক্তিযোদ্ধা সাব্কে কমান্ডার মির্জা জামাল পাশা, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও খাদিমপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান এডভোকেট আফছর আহমদ, মোগলগাঁও ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান শামসুল ইসলাম টুনু মিয়া, খাদিমপাড়া ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম বিলাল, দপ্তর সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার সিরাজুল ইসলাম, আইন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আজিজ, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এইচ এম এ মালিক ইমন, ত্রণ ও দুর্যোগ সম্পাদক ফজলুল করিম ফুল মিয়া, সমাজকল্যাণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল হক, বন ও পরিবেশ সম্পাদক নজরু ইসলাম মেম্বার, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ নেতা হাজী আছন মিয়া, উপজেলা সহ দপ্তর সম্পাদক মাস্টার আব্দুল মালিক। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক বৃন্দের মধ্যে হাজী মশাহীদ আলী, তারা মিয়া, আজম আলী, আলতাফ হোসেন, আব্দুল হামিদ চুনু মিয়া, আশ্রব আলী, আব্দুর রহমান, আশিক মিয়া, আব্দুল মুকিত, আব্দুল মালেক, নিরেশ দাস, মুক্তিযোদ্ধা মখলিছুর রহমান, আব্দুল কাদির, টুকেরবাজার ব্যবসায়ী কমিটির সেক্রেটারি নেওয়াজ উদ্দিন, জেলা যুবলীগ নেতা এস এম সায়েস্তা তালুকদার, আমির আহমদ মোস্তফা, আফতাব সিরাজী, সাবেক মেম্বার মনির আলী, আব্দুল মালিক, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ সভাপতি ফারুক আহমদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের বন ও পরিবেশ সম্পাদক রুহুল তালুকদার, সদস্য মোস্তফা উল্লাহ, মহানগর যুবলীগ নেতা সাইদুর রহমান, উপজেলা যুবলীগ নেতা ইকলাল আহমদ, জয়নাল আবেদিন, জালাল উদ্দিন, গিয়াস মেম্বার, ফখরুল ইসলাম দুদু, নাজমুল ইসলাম মুজিব, মচ্ছব্বির মিয়া মেম্বার, আবুল বসর মেম্বার, মবিশ্বর মেম্বার, আব্দুল মজিদ মেম্বার, মোঃ হানিফ আলী, নিজাম মেম্বার, রনবাহাদুর ঝুটে, আয়াত উল¬াহ বুধু, শাহবাজ মেম্বার, জাহার উদ্দিন, আবুল কাশেম মেম্বার, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক মোঃ শাহজাহান, যুবলীগ নেতা আব্দুল লতিফ, আবু সুফিয়ান, ফরিদ আহমদ, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সাংগঠনিক সম্পাদক আল মামুন শাহীন, আব্দুল হক সাধু, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মোঃ ময়না মিয়া, সুহিন মেম্বার, আব্দুল জলিল, আব্দুর রব, আতাউর রহমান সাধু প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি