সিলেট টিবি হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. মোছা. তামান্না বেগম বলেন, উপযুক্ত চিকিৎসার মাধ্যমে যক্ষ্মা থেকে আরোগ্য লাভ করা যায়। টিবি বা যক্ষ্মা তখনই ছড়াতে পারে যখন একজন যক্ষ্মা আক্রান্ত ব্যক্তির কাশি বা হাঁচির বহিষ্কৃত ফোঁটায় আগত টিবির জীবাণু অন্য একজন সুস্থ ব্যক্তি প্রশ^াসের মধ্যে দিয়ে গ্রহণ করে। দু সপ্তাহের বেশি কাশি, ওজন হ্রাস, জ¦র ও রাতে ঘেমে যাওয়া, ক্লান্তি এসব যক্ষ্মার প্রাথমিক লক্ষণ। এই লক্ষণগুলো দেখা দিলে দেরী না করে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত ও পরীক্ষা করে নেওয়া দরকার যক্ষ্মা হয়েছে কি না। তাই যক্ষ্মা হলে ভয়ের কিছু নেই টিকা বা ভ্যাকসিনেশনর মধ্যে দিয়ে যক্ষ্মা প্রতিরোধ করা যায়।
রোটারী ক্লাব সিলেট সাউথের উদ্যোগে মঙ্গলবার সন্ধায় নগরীর একটি হোটেলে যক্ষ্মা রোগ বিষয়ক সচেতনতা সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ক্লাব প্রেসিডেন্ট রোটারিয়ান জুবায়ের আহমদ জাবের-এর সভাপতিত্বে ও রোটারিয়ান শাহজাহান খানের পরিচালনায় এ সময় উপস্থিত ছিলেন পিডিজি ইঞ্জিনিয়ার এম এ লতিফ, রোটারি ৩২৮২ এসিসটেন্ট গভর্ণর মতিউর রহমান, রোটারী ৩২৮২ গভর্ণর স্পেশাল এইড মো. বদরুজ্জামান, পিপি রোটারিয়াস আব্দুল হামিদ চৌধুরী, পিপি রোটারিয়ান আব্দুল মালিক সুজন, পিপি রোটারিয়ান জয়ন্ত দাস, প্রেসিডেন্ট নমীনি দেবাশীষ চক্রবর্তী, পিপি ড. আর কে ধর. পিপি এডভোকেট দিলীপ কুমার দাস, ক্লাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট রোটারিয়ান আব্দুল মুহিত দিদার, রোটারি এইচ এম কামরুল ইসলাম, রোটারিয়ান অশোক বর্মন অসীম, রোটরিয়ান গৌরাঙ্গ তালুকদার, রোটারিয়ান মারুফ আহমদ প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি