ধূমপান ও তামাকের ক্ষতিকর প্রভাব এবং ক্যান্সার বিষয়ক এডভোকেসি সভায় বক্তারা বলেছেন- ধূমপান ও তামাক মানুষের জীবনকে নষ্ট করে দেয়। ধূমপান ও তামাক মানুষের মৃত্যু ঘটায় খুব সহজে। তামাক ও ধূমপানের বিষাক্ত ছোবল কোনো মানুষকে রেহাই দেয় না। ধূমপান ও তামাক আমাদের জন্য একটি অভিশাপ। বক্তারা বলেন-ছাড়লে ধূমপান বাঁচবে সবার প্রাণ। সময় থাকতে সকলকে ধূমপান ও তামাক সেবন করা থেকে বিরত থাকতে হবে। সুস্থ সুন্দর জীবনযাপন করতে হলে এখনই ধূমপান ও তামাক সেবন থেকে ফিরে আসা প্রয়োজন। সবাইকে প্রাণ বাঁচাতে আত্মসচেতন ও আইন মেনে চলা দরকার।
বুধবার সকাল ১১ টায় সিলেট সিভিল সার্জন অফিস মিলনায়তনে লাইফ স্টাইল এবং হেলথ এডুকেশন ও প্রমোশন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর-এর ব্যবস্থাপনায় ধূমপান ও তামাকের ক্ষতিকর প্রভাব এবং ক্যান্সার বিষয়ক এডভোকেসি সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। বক্তারা বলেন-বাংলাদেশে ধূমপায়ীর আনুমানিক সংখ্যা প্রায় ২ কোটি। ধূমপানের কারণে রোগ-ব্যাধি, পঙ্গুত্ব, উৎপাদনহীনতা ও মৃত্যু ঘটে। এই ভয়াবহ অবস্থা থেকে সকলকে মুক্তির পথ খোঁজতে হবে। বাঁচতে হবে এবং বাঁচাতে সবার সবার অমূল্য জীবনকে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন সিলেটের সিভিল সার্জন ডাঃ হিমাংশু লাল রায়। সিভিল সার্জনের মেডিকেল অফিসার ডা. আহমদ সিরাজুম মোনিবের পরিচালনায় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন-ডেপুটি সিভিল সার্জন ডাঃ আবুল কালাম আজাদ, স্বাস্থ শিক্ষা ব্যুরোর সহকারি প্রধান ও ডিপিএম খন্দকার বদরুল আলম, স্বাস্থ শিক্ষা ব্যুরোর ডেপুটি চীফ এবং প্রোগ্রাম ম্যানেজার মো. বজলুর রহমান, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গোলজার আহমদ, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আমিরুল ইসলাম, সিনিয়র স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সুজন বণিক ও সাংবাদিক ইকরামুল কবির প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি