জেলা বিএনপির আলোচনা সভায় বক্তারা ॥ ৭ নভেম্বরের বিপ্লবী চেতনায় জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে শানিত করতে হবে

40

বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৭৫ Jela BNP Pic 6.11.15(1)সনে ৭ নভেম্বর সিপাহী জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে অজানা অন্ধকারে ধাবমান বাংলাদেশ রাষ্ট্রের হাল ধরে জাতির জীবনে এক আলোকবর্তিকা হিসেবে আবির্ভূত হন। শহীদ জিয়ার বিপ্লব ছিল জাতীয় মুক্তি, গণতন্ত্র, অর্থনৈতিক উন্নয়ন সহ মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার বিপ্লব। যা বর্তমানে বাংলাদেশে সম্পূর্ণ অনুপস্থিত। বিদেশী প্রভূদের আজ্ঞাবহ অনির্বাচিত, অগণতান্ত্রিক সরকার জাতির উপর জগদ্দল পাথর হয়ে চেপে বসে আছে। সরকার রাষ্ট্রযন্ত্রকে বিরোধীদের দমন করতে নিজের খেয়ালখুশি মত ব্যবহার করছে। দেশে গণতন্ত্রের লেশমাত্র নেই। হত্যা, নির্যাতন, গুম, খুন প্রতিদিনের নিয়মিত ঘটনা। দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৭ নভেম্বরের বিপ্লবী চেতনাকে লালন করে আগামী দিনে বাকশালী ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। নেতৃবৃন্দ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জাতীয় ঐক্যের আহ্বানের প্রতিক্রিয়ায় অর্থমন্ত্রীর কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানান। নেতৃবৃন্দ অর্থমন্ত্রীর বক্তব্যকে ‘সুবচন নির্বাসন’ বলে আখ্যা দেন। নেতৃবৃন্দ সরকারের জোটভুক্ত ব্যাঞ্জনবর্ণ নেতৃবৃন্দের আষ্ফালনের তীব্র সমালোচনা করেন। নেতৃবৃন্দ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় সহ সকল রাজবন্দীদের নিঃশর্ত মুক্তি দাবী করেন।
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে সিলেট জেলা বিএনপি কর্তৃক আয়োজিত আলোচনা সভায় নেতৃবৃন্দ উপরোক্ত বক্তব্য প্রদান করেন।
সিলেট জেলা বিএনপির আহ্বায়ক এডভোকেট এম নুরুল হকের সভাপতিত্বে এবং যুগ্ম আহ্বায়ক আলী আহমদের পরিচালনায় আরো বক্তব্য রাখেন, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক দিলদার হোসেন সেলিম, আবুল কাহের শামীম, আব্দুল মন্নান, আহমেদুর রহমান চৌধুরী মিলু, ময়নুল হক চৌধুরী, মাহবুবুর রব চৌধুরী ফয়ছল, মামুনুর রশীদ মামুন, মহবুব চৌধুরী, আব্দুল আহাদ খান জামাল, এডভোকেট হাসান আহমদ পাটোয়ারী রিপন, সুরমান আলী, এ কে এম তারেক কালাম, আজির উদ্দিন চেয়ারম্যান, আব্দুল ওয়াহিদ সুহেল, আব্দুস শহিদ, ইউনুছ মিয়া, শামীম আহমদ শামীম, এডভোকেট ফখরুল হক, মুজিবুর রহমান, আবুল কাশেম, বজলুর রহমান ফয়েজ, জিল্লুর রহমান সুয়েব, আলী আহমদ হিরা, আলাউদ্দিন আলাই, দেলোয়ার চেয়ারম্যান, ইসলাম উদ্দিন, গোলাম কিবরিয়া, ইলিয়াছ মেম্বার, কাজী মুহিব, আহমদ আলী, আল মামুন, মুরাদ হোসেন, আব্দুল মালেক, দিদার ইবনে তাহের লস্কর, আব্দুর রউফ, রফিকুর ইসলাম, ওয়ারিছ আলী, আব্দুল হান্নান, এইচ এম খলিল, আব্দুল লতিফ খান, আব্দুর রহিম, হাজী আসাদ উদ্দিন, আব্দুল মান্নান, শামছুর রহমান সামি, আজির উদ্দিন, শাহেদুল ইসলাম বাচ্চু, আব্দুর রহমান, জয়নুদ্দিন মেম্বার, আজাদুর রহমান আজাদ, শাহ মাহমুদ আলী, নুরুল ইসলাম মঞ্জুর, সোনাহর আলী সুহেল, মোস্তাক আহমদ, মকবুল আলী, ফয়জুর রহমান ফয়জু, দিলওয়ার হোসেন জয়, অধ্যাপক মঈন উদ্দিন, হেলাল আহমদ, জমির উদ্দিন মেম্বার, হেলাল আহমদ, হাবিব মেম্বার, সিরাজ মিয়া, কালাম মেম্বার, এনামুল হক হক পাবেল, খবির আহমদ, আহমদ নুনু, আব্দুর রহিম, মুজিবুর রহমান চৌধুরী, মনফুর আহমদ লালা, নজরুল ইসলাম, শামছুর রহমান টিটু, আবু সাঈদ হিরণ, মামুন আহমদ, আশরাফ আহমদ, রাসেল আহমদ, মনির আহমদ, শামসুল হক, আব্দুল হান্নান, হানিফ আব্দুল্লাহ, জুবেল আহমদ, ফয়ছল আহমদ, নুরুল ইসলাম রাজু, আব্দুল আওয়াল, লিমন মিয়া, খোকন আহমদ, শফিকুল ইসলাম, খলিল মিয়া, নুরুল হক, আব্দুর রহিম, মাসুক এলাহী, বাবুল আহমদ, সুহেল আহমদ, মুহিব আহমদ, দুলন আহমদ, খলিল আহমদ, আব্দুস সালাম, সিরাজ মিয়া, ইউনুস আলী, আব্দুল মালেক, আব্দুল আলিম, শাহাব উদ্দিন শাবু, বাবুল আহমদ বাবু, শাহজাহান আহমদ, আব্দুল খালিক, ফরিদ মিয়া, আবু সাদাৎ সায়েম, আব্দুল আহাদ, ইকবাল আহমদ, আমিনুর রহমান চৌধুরী, রুহেল আহমদ কালাম, আব্দুল আহাদ, ইসলাম উদ্দিন, আনোয়ারুল ইসলাম, আব্দুল গফফার, অলিউর রহমান, আজাদ আহমদ, ফারুক আহমদ মেম্বার, সৈয়দ ফয়জুল ইসলাম শেফু, বেলাল আহমদ, শায়েখ আহমদ, লল্লিক আহমদ প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি