মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড.এ.কে আব্দুল মোমেন এমপি বলেছেন, বিজয় দিবস আমাদের অত্যন্ত আনন্দের দিন। এ মাসেই আমরা বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলাম। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ত্রিশ লাখ শহীদ ও দুই লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে আমরা স্বাধীন রাষ্ট্র পেয়েছি। আর তাঁর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমগ্র বাংলাদেশে অভ‚তপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। বিভিন্ন দুর্যোগ মোকাবেলা করে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। দুর্যোগে একটি মানুষও না খেয়ে মারা যায়নি। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আগামীতে উন্নয়নশীল রাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশ উন্নত রাষ্ট্রে পরিনত হবে। তিনি বিএনপির প্রসঙ্গে টেনে বলেন, তাদের শাসনামলে দেশ পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। ৬৪ জেলায় সিরিজ বোমা হামলা হয়েছে। হযরত শাহজালাল রহঃ দরগাহ মাজারে বোমা হামলা সহ গুলশান সেন্টারে গ্রেনেড হামলা করা হয়েছে। বিভিন্ন নেতা-কর্মীদের নির্যাতন ও অত্যাচার করা হয়েছে। নারীদের ওপরও নির্যাতন ও অত্যাচার চলমান ছিল। জননেত্রী শেখ হাসিনা যখন বিরোধী দলীয় নেতা ছিলেন তখন দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্যাতন ও হামলার প্রতিবাদে মিছিল করেছিলেন। কিন্তু সেখানে তাকে গ্রেনেড হামলা করে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। ২৪ জনকে হত্যা সহ ৩৭০ জন নেতা-কর্মীদের আহত করেছিলো। যারা পঙ্গুত্ব বরণ করে কষ্টে জীবন অতিবাহিত করছে। ২০১৪ সালেও তারা আগুন সন্ত্রাস সহ সাধারণ মানুষ ও নেতাকর্মীদের হত্যা করেছে। বিএনপি দেশকে কিছুই দিতে পারেনি। তাদের কারণে দেশ পিছিয়ে গেছে। কিন্তু আজ রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া সহ অন্যান্য রাষ্ট্রের মতো বাংলাদেশে উন্নয়ন হচ্ছে। কোন দলের তা বিষয় নয় সবাই সুযোগ-সুবিধা ও উন্নয়নের সুফল পাচ্ছে। বিএনপি যতই ষড়যন্ত্র ও আগুন সন্ত্রাস করুক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা হবেই। এটাই হোক আমাদের বিজয় মাসের অঙ্গীকার।
রবিবার (১৮ডিসেম্বর ২০২২) দুপুর ১২ টায় মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে রেজিস্ট্রারি মাঠ থেকে ‘বিজয় শোভাযাত্রা’ বের হয়ে বন্দর ও জিন্দাবাজার প্রদক্ষিণ করে চৌহাট্টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। মিছিল পূর্ববর্তী সংক্ষিপ্ত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মোঃ জাকির হোসেনের পরিচালনায় সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এসময়ে উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালিক, বিজিত চৌধুরী, নুরুল ইসলাম পুতুল, এডভোকেট প্রদীপ কুমার ভট্টাচার্য্য, মোঃ সানাওর, জগদীশ চন্দ্র দাস, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এটি.এম হাসান জেবুল, আজাদুর রহমান আজাদ, বিধান কুমার সাহা, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট সালেহ আহমেদ সেলিম, ডাঃ আরমান আহমদ শিপলু, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক তপন মিত্র, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এডভোকেট গোলাম সোবহান চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক খন্দকার মহসিন কামরান, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক নজমুল ইসলাম এহিয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুর রহমান জামিল, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক সেলিম আহমদ সেলিম, শ্রম সম্পাদক আজিজুল হক মঞ্জু, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রজত কান্তি গুপ্ত, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক ডাঃ মোহাম্মদ হোসেন রবিন, উপ-দপ্তর সম্পাদক অমিতাভ চক্রবর্ত্তী রনি, সহ-প্রচার সম্পাদক সোয়েব আহমদ, কোষাধ্যক্ষ লায়েক আহমেদ চৌধুরী।
মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য আজম খান, মোঃ আব্দুল আজিম জুনেল, নুরুন নেছা হেনা, মোঃ শাজাহান, মুক্তার খান, এডভোকেট মোহাম্মদ জাহিদ সারোয়ার সবুজ, রাহাত তরফদার, এমরুল হাসান, সুদীপ দেব, সাব্বির খান, সৈয়দ কামাল, তাহমিন আহমেদ তাকু, রোকসানা পারভীন, ওয়াহিদুর রহমান ওয়াহিদ, তৌফিক বক্স লিপন, খলিল আহমদ, আবুল মহসিন চৌধুরী মাসুদ, ইঞ্জিনিয়ার আতিকুর রহমান সুহেদ, এডভোকেট তারাননুম চৌধুরী, ইলিয়াছ আহমেদ জুয়েল, উপদেষ্টা আব্দুল মালিক সুজন, এনাম উদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা সত্যেন্দ্র দাস তালুকদার খোকা বাবু, কানাই দত্ত।
মহানগর শ্রমিক লীগের সভাপতি এম শাহরিয়ার কবির সেলিম, সাধারণ সম্পাদক নাজমুল আলম রুমেন, মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহানারা বেগম, সাধারণ সম্পাদক সাবিনা সুলতানা, মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি, সাধারণ সম্পাদক মুসফিক জায়গিরদার, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক দেবাংশ দাস মিঠু, মহানগর কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আব্দুর রকিব বাবলু, মহানগর মৎস্যজীবী লীগের যুগ্ম আহবায়ক সালেহ আহমেদ, মহানগর তাঁতী লীগের সভাপতি নোমান আহমদ, সাধারণ সম্পাদক শেখ আবুল হাসনাত বুলবুল।
ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ মুফতি আব্দুল খাবির, গৌসুল আলম, আব্দুর রব হাজারি, আব্দুল হামিদ, মুহিবুর রহমান ছাবু, জালাল উদ্দিন শাবুল, সালউদ্দিন বক্স সালাই, রোকন আহমদ, ফখরুল হাসান, আক্তার হোসেন, দিলোয়ার হোসেন রাজা, ইসমাইল মাহমুদ সুজন, ডাঃ আব্দুল ওয়াহিদ, ফয়সল আক্তার ছোবহানী, আনসার আহমদ কয়েছ, আব্দুস সালাম সাহেদ, মোঃ ছয়েফ খাঁন, সৈয়দ আনোয়ারুস সাদাত, তাজ উদ্দিন লিটন, সোয়েব বাসিত, জাহিদুল হোসেন মাসুদ, জায়েদ আহমেদ খাঁন সায়েক, নজরুল ইসলাম নজু, এডভোকেট মোস্তফা দিলোয়ার আজহার, শেখ সুরুজ আলম, মোঃ বদরুল ইসলাম বদরু, মানিক মিয়া, এডভোকেট বিজয় কুমার দেব বুলু, আহমেদ হান্নান, রুমিন আহমদ, মইনুল ইসলাম মঈন, ফজলে রাব্বি মাসুম, শেখ সোহেল আহমদ কবির, জাবেদ আহমদ, সেলিম আহমদ সেমিম, বদরুল ইসলাম, গোলজার আহমদ জগলু সহ নবগঠিত বর্ধিত ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীবৃন্দ। বিজ্ঞপ্তি