সমাজবদ্ধ মানুষের পাঁচটি মৌলিক ও নাগরিক অধিকারের মধ্যে বাসস্থান অন্যতম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুজিব শতবর্ষে ঘোষণা দিয়েছেন, বাংলাদেশের অতি সাধারণ মানুষকেও গৃহহীন হয়ে থাকতে হবে না। সরকার নিজেই দায়দায়িত্ব গ্রহণ করে ‘আশ্রয়ণ প্রকল্প’ বাস্তবায়নে করছে। পর্যায়ক্রমে অঞ্চলভিত্তিক তা বিতরণেরও সুব্যবস্থা করা হয়েছে। হতদরিদ্ররা নিজেদের একটি স্থায়ী আবাসস্থল পেয়ে অভাবনীয় আনন্দে উচ্ছ্বসিত। বিনামূল্যে নিম্ন আয়ের মানুষদের নিকট পৌঁছে যাচ্ছে এক অনন্য উপহার যাতে মাথার ওপর একটি ছাদ তার আশ্রয়ের ব্যবস্থা হচ্ছে। ভাসমান মানুষরাও গৃহায়ণ কর্মসূচীর আওতায় স্থায়ী মনোরম বাড়ি উপহার পেয়েছে। উৎফুল্ল মানুষদের হাসি আর চোখে অশ্রু দর্শনে সরকারপ্রধান নিজেও আনন্দে বিহ্বল। সমাজের অসহায়, দিগি¦দিক ঘুরে বেড়ানো তৃতীয় লিঙ্গের মানুষও আশ্রয়ণ প্রকল্পে স্থায়ীভাবে স্থিতি হতে পারছে।
আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় তৃতীয় ধাপে সারাদেশে ৪৯২টি উপজেলায় প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এবার ৩২ হাজার ৯০৪টি গৃহহীন, ভূমিহীন দুস্থ পরিবারের মধ্যে ঘর বিতরণ করে সবার মুখে হাসি ফুটিয়ে তুলেছেন। গৃহহীন, ছিন্নমূল মানুষদের হাতে তাদের থাকার জন্য ঘর উপহার দিতে গিয়ে সরকারপ্রধান আবেগে আপ্লুত হযে পড়েন। জাতির পিতার স্বপ্নই আজ বাস্তবের দরজায় দাঁড়িয়ে। বঙ্গবন্ধুর প্রদর্শিত পথ ধরেই জনবান্ধব ও কল্যাণকর কর্মসূচী আজ শুধু স্বপ্ন নয়- বাস্তবে উজ্জ্বল থেকে হচ্ছে উজ্জ্বলতর। মুজিব শতবর্ষে গ্রামগঞ্জের প্রত্যন্ত অঞ্চল আলোকিত করতে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়া হয়েছে সবার ঘরে ঘরে।
গৃহহীনদের সরকারী উদ্যোগে স্থায়ী ঠিকানা করে দেয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এটাই প্রথম। আদর্শ নিষ্ঠার উত্তরসূরি হিসেবে পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জোর কদমে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় পুনরায় ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী। ঈদ উপহার হিসেবে দেয়া এসব বাড়িঘর বেদে সম্প্রদায়, তৃতীয় লিঙ্গ, চা শ্রমিক, কুষ্ট রোগী ছাড়াও সুবিধাবঞ্চিত অনেকের কাছে পোঁছে দেয়া সরকারের এক বলিষ্ঠ উদ্যোগ।
ক্ষুধা ও দারিদ্র্য বিমোচন বর্তমান সরকারে দৃঢ় প্রত্যয়। সেটা বাস্তবায়ন করতে গেলে আমার শহর আমার গ্রাম প্রকল্পটিও সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। অঞ্চলগত তারতম্য ছাড়াও মানুষে মানুষে প্রভেদ ঘোচানো সরকারের অন্যতম কাক্সিক্ষত লক্ষ্য। আর সেটা করতে হবে পরিকল্পিত কর্মযোগের সুনির্দিষ্ট দিক নির্দেশনায়। ধাপে ধাপে উন্নয়ন কর্মসূচীকে জনগণের মাঝে সম্প্রসারণের লক্ষ্যে সবটাই নিয়মমাফিক করতে সরকার সদা প্রস্তুত ও দায়বদ্ধ।
সমাজবদ্ধ মানুষের পাঁচটি মৌলিক ও নাগরিক অধিকারের মধ্যে বাসস্থান অন্যতম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুজিব শতবর্ষে ঘোষণা দিয়েছেন, বাংলাদেশের অতি সাধারণ মানুষকেও গৃহহীন হয়ে থাকতে হবে না। সরকার নিজেই দায়দায়িত্ব গ্রহণ করে ‘আশ্রয়ণ প্রকল্প’ বাস্তবায়নে করছে। পর্যায়ক্রমে অঞ্চলভিত্তিক তা বিতরণেরও সুব্যবস্থা করা হয়েছে। হতদরিদ্ররা নিজেদের একটি স্থায়ী আবাসস্থল পেয়ে অভাবনীয় আনন্দে উচ্ছ্বসিত। বিনামূল্যে নিম্ন আয়ের মানুষদের নিকট পৌঁছে যাচ্ছে এক অনন্য উপহার যাতে মাথার ওপর একটি ছাদ তার আশ্রয়ের ব্যবস্থা হচ্ছে। ভাসমান মানুষরাও গৃহায়ণ কর্মসূচীর আওতায় স্থায়ী মনোরম বাড়ি উপহার পেয়েছে। উৎফুল্ল মানুষদের হাসি আর চোখে অশ্রু দর্শনে সরকারপ্রধান নিজেও আনন্দে বিহ্বল। সমাজের অসহায়, দিগি¦দিক ঘুরে বেড়ানো তৃতীয় লিঙ্গের মানুষও আশ্রয়ণ প্রকল্পে স্থায়ীভাবে স্থিতি হতে পারছে।
আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় তৃতীয় ধাপে সারাদেশে ৪৯২টি উপজেলায় প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এবার ৩২ হাজার ৯০৪টি গৃহহীন, ভূমিহীন দুস্থ পরিবারের মধ্যে ঘর বিতরণ করে সবার মুখে হাসি ফুটিয়ে তুলেছেন। গৃহহীন, ছিন্নমূল মানুষদের হাতে তাদের থাকার জন্য ঘর উপহার দিতে গিয়ে সরকারপ্রধান আবেগে আপ্লুত হযে পড়েন। জাতির পিতার স্বপ্নই আজ বাস্তবের দরজায় দাঁড়িয়ে। বঙ্গবন্ধুর প্রদর্শিত পথ ধরেই জনবান্ধব ও কল্যাণকর কর্মসূচী আজ শুধু স্বপ্ন নয়- বাস্তবে উজ্জ্বল থেকে হচ্ছে উজ্জ্বলতর। মুজিব শতবর্ষে গ্রামগঞ্জের প্রত্যন্ত অঞ্চল আলোকিত করতে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়া হয়েছে সবার ঘরে ঘরে।
গৃহহীনদের সরকারী উদ্যোগে স্থায়ী ঠিকানা করে দেয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এটাই প্রথম। আদর্শ নিষ্ঠার উত্তরসূরি হিসেবে পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জোর কদমে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় পুনরায় ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী। ঈদ উপহার হিসেবে দেয়া এসব বাড়িঘর বেদে সম্প্রদায়, তৃতীয় লিঙ্গ, চা শ্রমিক, কুষ্ট রোগী ছাড়াও সুবিধাবঞ্চিত অনেকের কাছে পোঁছে দেয়া সরকারের এক বলিষ্ঠ উদ্যোগ।
ক্ষুধা ও দারিদ্র্য বিমোচন বর্তমান সরকারে দৃঢ় প্রত্যয়। সেটা বাস্তবায়ন করতে গেলে আমার শহর আমার গ্রাম প্রকল্পটিও সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। অঞ্চলগত তারতম্য ছাড়াও মানুষে মানুষে প্রভেদ ঘোচানো সরকারের অন্যতম কাক্সিক্ষত লক্ষ্য। আর সেটা করতে হবে পরিকল্পিত কর্মযোগের সুনির্দিষ্ট দিক নির্দেশনায়। ধাপে ধাপে উন্নয়ন কর্মসূচীকে জনগণের মাঝে সম্প্রসারণের লক্ষ্যে সবটাই নিয়মমাফিক করতে সরকার সদা প্রস্তুত ও দায়বদ্ধ।