ধম্মকথার উদ্যোগে মনচন্দ্র-সুশীলা, বিমান-পটু ফাউন্ডেশন এর পক্ষে সিলেটে শীতবস্ত্র বিতরণ

7

ধম্মকথার উদ্যোগে সিলেটে শীতার্ত মানুষের জন্য পাঁচ বছরের ধারাবাহিকতায় প্রতিবারের মত এবারও কনকনে শীতে (মানবিক উপহার) নিয়ে এগিয়ে এসে অনন্য দৃষ্টন্ত স্থাপন করলেন চট্টগ্রামের “মনচন্দ্র-শুশীলা, বিমান-পটু ফাউন্ডেশন” রাউজান, চট্টগ্রাম। কনকনে শীতে প্রতিবারের মত এববারও”ধম্মকথা” পরিবারের আহবানে সাড়া দিয়ে সিলেটে শীতার্ত মানুষের জন্য (মানবিক উপহার) দিয়ে এগিয়ে আসেন ধম্মকথা পরিবারের পরম জ্ঞাতি মনচন্দ্র-শুশীলা, বিমান-পটু ফাউন্ডেশন এর পরিচালক কুনাল কান্তি বড়ুয়া, তাপস কান্তি বড়ুয়া, অরুন বড়ুয়া, তরুণ বড়ুয়া তাঁদের পিতা-মাতা’র নামে প্রতিষ্ঠিত ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহযোগিতায় এই মহৎকর্ম সম্পাদন করা হয়। দেশের বিভিন্ন দুর্যোগকালীন সময়ে সহযোগিতা অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে বিভিন্ন মুখী মানবিক কাজ সম্পন্ন করে যাচ্ছেন রাউজান উপজেলার পূর্বগুজরার হোয়ারাপাড়ায় প্রতিষ্ঠিত মানব কল্যাণ মূলক ফাউন্ডেশন “মনচন্দ্র-শুশীলা, বিমান-পটু ফাউন্ডেশন”।
গত ২ ফেব্রুয়ারি রাতে ফাউন্ডেশনের পক্ষে ধম্মকথার সম্পাদক, মানবতার ফেরীওয়ালা উৎফল বড়ুয়া সিলেট নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ঘরে ঘরে গিয়ে গরীব, অসহায় ও প্রতিবন্ধীদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ কাজ সম্পন্ন করেন।
মানবতার ফেরীওয়ালা উৎফল বড়ুয়া বলেন, শীতার্ত মানুষের জন্য লেপ-কম্বল ও শীতবস্ত্র যেমন দরকার তেমনি শৈত্যপ্রবাহ থেকে বাঁচার জন্য উপায়-উপকরণ দরকার। একই সঙ্গে দরকার খাদ্য। দেশের কয়েক কোটি মানুষ শীতের অসহায় শিকার। এদের সকলের লেপ-কম্বল, শীতবস্ত্র ও খাদ্য যোগান দেয়া সরকারের একার পক্ষে সম্ভব নয়। এ জন্য সর্বস্তরের মানুষ বিশেষ করে যাদের সামর্থ আছে তাদের এগিয়ে আসতে হবে। বৌদ্ধ অনলাইন মুখপত্র “ধম্মকথা” পরিবারের পক্ষ থেকে এই মানবিক কাজের জন্য “মনচন্দ্র-শুশীলা, বিমান-পটু ফাউন্ডেশনকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। বিজ্ঞপ্তি