স্টাফ রিপোর্টার :
চতুর্থ ধাপে দেশের ৮৪০ ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) নির্বাচন আগামী ২৬ ডিসেম্বর। এরমধ্যে সিলেট বিভাগের ৪ জেলায় ৯টি উপজেলায় ৮২টি ইউনিয়নে অনুষ্ঠিত হবে।
এর মধ্যে সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার উপজেলার ২১টিতে, সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর, দিরাই, বিশ্বম্ভরপুরের ২১টিতে, মৌলভীবাজার সদর ও রাজনগর উপজেলায় ২০টি এবং হবিগঞ্জের লাখাই ও বানিয়াচংয়ে ২০টি। এসব ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নির্ধারণ করেছে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ড। মঙ্গলবার ২৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত মনোনয়ন বোর্ডের সভায় সিলেট বিভাগের ৮২ ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়।
বিভাগের মধ্যে সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার ১০টি ইউনিয়নের মধ্যে আলী নগরে আহবাবুর রহমান খান, চারখাই ইউপিতে মাহমুদ আলী, দুবাগে আব্দুছ ছালাম, শেওলায় মো. জহুর উদ্দিন, কুড়ারবাজারে মো. বাহার উদ্দিন, মাথিউরায় মো. আমান উদ্দিন, তীলপাড়ায় মো. এমাদ উদ্দিন, মোল্লাপুরে শামীম আহমদ, মুড়িয়ায় হুমায়ন কবীর, লাউতা ইউনিয়নে এম এ জলিল।
সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের মধ্যে বাঘা ইউনিয়নে আব্দুস সামাদ, গোলাপগঞ্জ তজম্মুল আলী, ফুলবাড়ি আব্দুল হানিফ খান, লক্ষীপাশায় মাহমুদ আহমদ চৌধুরী, বুধবারীবাজারে আব্দুর রকিব, ঢাকা দক্ষিণে নজরুল ইসলাম, লক্ষণাবন্দে আব্দুল করিম খাঁন, ভাদেশ্বরে সেলিম উদ্দিন পশ্চিম আমুড়ায় সৈয়দ হাছিন আহমদ, উত্তর বাদেপাশায় মোস্তাক আহমদ, শরীফগঞ্জে এম এ মুমিত হীরা।
সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে মধ্যে চেয়ারম্যান পদে নৌকায় মনোনয়ন পেয়েছেন রফিনগর ইউনিয়নে শৈলেন্দ্র কুমার তালুকদার, ভাটিপাড়ায় মাহমুদুল হাসান চৌধুরী, রাজানগরে মো.সফিকুল হক তালুকদার, চরনারচরে জগদীশ সমান্ত, দিরাই সরমঙ্গলে রঞ্জিত রায়, করিমপুরে লিটন চন্দ্র দাস, জগদলে মো.হুমায়ুন রশিদ, তাড়লে মো.আহম্মদ চৌধুরী, কুলঞ্জে মো. মিলন মিয়া।
বিম্বম্ভপুর উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের ফতেহপুরে হেলাল উদ্দিন, বাধাঘাট দক্ষিণ জামাল হোসেন, পলাশে মোহাম্মদ নূরুল আলম, ধনপুর ইউনিয়নের হযরত আলী, সুলকাবাদে মোহাম্মদ নূরে আলম সিদ্দিকী।
জগন্নাথপুর উপজেলার সাত ইউপির কলকলিয়ায় আলাল হোসেন রানা, পাটলীতে সাবেক চেয়ারম্যান আংগুর মিয়া, সৈয়দপুর শাহারপাড়ায় সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবুল হাসান, রানীগঞ্জে ছদরুল ইসলাম, আশারকান্দিতে আব্দুস ছত্তার, চিলাউড়া হলদিপুরে আব্দুল গফুর,পাইলগাঁও ইউনিয়নে সুন্দর উদ্দিন।
মৌলভীবাজার সদরের ১২টি ইউপির খলিলপুরে মো. অলিউর রহমান, মনুমুখে এমদাদ হোসেন, কামালপুরে মো. আব্দুর রহমান, আপার কাগাবলােেয়া. মুজিবুর রহমান, আখাইলকুড়ায় শেখ মো. বদরুজ্জামান চুনু, একাটুনায় মো. আবু সুফিয়ান, চাঁদনীঘাটে আখতার উদ্দিন, কনকপুরে জুবায়ের আহমদ, আমতৈলে মো. মখলিছুর রহমান, নাজিরাবাদে মো. আশিকুর রহমান, মোস্তফাপুরে মো. খসরু আহমেদ এবং গিয়াসনগরে ছুরুক মিয়া।
রাজনগর উপজেলার ৮ ইউনিয়নের মধ্যে ফতেহপুরে মো. বখতিয়ার উদ্দিন, উ্ত্তরভাবে মো. সোহেল আলম, মুন্সিবাজারে ছালেক মিয়া, পাঁচগাওয়ে সিরাজুল ইসলাম, রাজনগরে রেজাউল করিম সোহেল, টেংরায় মোহাম্মদ মাহমুদ উদ্দীন, কামারচাকে নজমুল হক এবং মনসুরনগরে মিলন বখত।
হবিগঞ্জের ল্খাাই উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের মধ্যে লাখাই ইউপিতে মো. এনায়েত হোসেন, মোড়াকড়িতে মাহফুজুর রহমান, মুড়িয়াউকে আজিজুল হক রনক, বামৈ ইউপিতে শাহ রেজা উদ্দিন আহমদ দুলদুল, করাবে আব্দুল কুদ্দুছ, বুল্লায় খোকন চন্দ্র গোপ।
বানিয়াচংয়ের ১৪ ইউপির মধ্যে নৌকা পেয়েছেন বানিয়াচং উত্তর-পূর্ব মিজানুর রহমান খান, বানিয়াচং উত্তর পশ্চিম হায়দারুজ্জামান খান, বানিয়াচং দক্ষিণ-পূর্ব মো. আরফান উদ্দিন, দৌলতপুরে মো. লুৎফুর রহমান, কাগাপাশায় মো. আব্দুল মজিদ, বড়ইউড়িতে ফরিদ আহমদ, খাগাউড়ায় শাহ শওকত আরেফীন, পুকড়ায় মো. নানু মিয়া, সুবিদপুরে জয় কুমার দাশ, মক্রমপুরে মো. আহাদ মিয়া, সুজাত পুরে আব্দুল কুদ্দুছ, মন্দরীতে শেখ শামছুল হক, মুরাদপুরে মিজানুর রহমান এবং পৈলারকান্দিতে ফজলুর রহমান খান। তফসিল অনুযায়ী, ২৫ নভেম্বর মনোনয়নপত্র দাখিল, ২৯ নভেম্বর বাছাই, ৩০ থেকে ২ ডিসেম্বর আপিল। ৩ থেকে ৫ ডিসেম্বর আপিল নিষ্পত্তি, ৬ ডিসেম্বর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন, ৭ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ হবে।