ঢাকাসহ সাত বিভাগীয় শহরে ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ॥ সারাদেশে একযোগে এই প্রথম

4

কাজিরবাজার ডেস্ক :
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। করোনা মহামারীর কারণে প্রায় এক বছর পর ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারছে গত বছর এইচএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা। এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ছাড়াও রাজধানীসহ দেশের অন্য সাতটি বিভাগীয় শহরে একযোগে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার বেলা ১১ টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ঢাবি এবং রাজধানীর বাইরের কেন্দ্রগুলো হচ্ছে- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (১৪ হাজার ৩২৮ জন), চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (১১ হাজার ২১৭ জন), বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (৭ হাজার ৮০৬ জন), খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (৮ হাজার ৯২২ জন), শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (৩ হাজার ৩০৫ জন), বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (৩ হাজার ৪২৫ জন) ও বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (১০ হাজার ৩৫১ জন)।
শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আখতারুজ্জামান, উপউপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, ‘ক’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষার সমন্বয়কারী অধ্যাপক ড. মিহির লাল সাহা, প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানীসহ সংশ্লিষ্টরা কার্জন হল পরীক্ষা কেন্দ্রসহ বিভিন্ন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।
এ সময় তিনি বলেন, প্রথমবারের মতো ঢাবি ছাড়াও দেশের বিভাগীয় সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা হচ্ছে। আমি ঢাবির দুটি কেন্দ্র পরিদর্শন করেছি। বাকি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও শিক্ষকরা প্রত্যেকটি কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন। এখন পর্যন্ত কোন ধরনের অবৈধ বা বিতর্কিত কিছু ঘটেনি। অত্যন্ত সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তিনি ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে আয়োজন ও অনুষ্ঠিত হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেন। সুষ্ঠুভাবে ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে সার্বিকভাবে সহযোগিতা প্রদানের জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের কর্তৃপক্ষ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
এদিকে ভর্তিচ্ছুদের পদচারণায় দীর্ঘদিন পর মুখরিত হয়েছে ঢাবি ক্যাম্পাস। স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে প্রতিবছর ভর্তি পরীক্ষা অক্টোবর-নবেম্বরে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকলেও করোনার কারণে বিগত বছরের পরীক্ষা দফায় দফায় পেছানোর পর অবশেষে শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ বছর ‘ক’ ইউনিটে ১,৮১৫টি আসনের জন্য ভর্তিচ্ছু আবেদনকারীর সংখ্যা ১,১৭,৯৫৭জন। রাজধানীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও ক্যাম্পাসের বাইরে মোট ৭৯টি কেন্দ্রে এই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন ক্যাম্পাসে স্থাপিত তথ্যকেন্দ্র থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহসহ ভর্তিচ্ছুদের বিভিন্ন ধরনের সহায়তা দিয়েছে ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, ছাত্র অধিকার পরিষদসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের জেলাভিত্তিক সংগঠনগুলো। ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে ভর্তিচ্ছুদের প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ, স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে সচেতন করা, মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ, পরীক্ষাকেন্দ্র পরিচিতির জন্য সর্বক্ষণিক স্বেচ্ছাসেবক নিয়োজিত রাখা, শিক্ষার্থীদের চলাচলের সুবিধার্থে ‘জয় বাংলা বাইক সার্ভিস’, কলম ও আনুষঙ্গিক শিক্ষা উপকরণ বিতরণ, খাবার পানির ব্যবস্থা, শিক্ষার্থীদের ব্যবহৃত অথচ পরীক্ষা কেন্দ্রে বহন অনুপযোগী জিনিসপত্র রাখার ব্যবস্থাসহ বিভিন্ন ধরনের সহায়তা দিতে দেখা গেছে।
পরীক্ষা শেষে ঢাবি প্রক্টর অধ্যাপক একেএম গোলাম রব্বানী জানিয়েছেন, এবার সবচেয়ে সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা হয়েছে। আমরা কোন ধরনের অপ্রীতিকর বা বিচ্ছিন্ন ঘটনার সংবাদ পাইনি। এবারের ভর্তি পরীক্ষা আমাদের জন্য নতুন একটি অভিজ্ঞতা ছিল। তবে প্রশ্ন সরবরাহ থেকে শুরু করে পরীক্ষা শেষ হওয়া পর্যন্ত সবকিছু নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। আমাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গুজব রটানো ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিভিন্ন গণমাধ্যম থেকে জানতে পারি পরীক্ষার আগের দিন কিছু স্বার্থান্বেষী ব্যক্তি গুজব রটিয়েছে। আমরা এসব প্রতারকচক্রকে খুঁজে বের করে ব্যবস্থা নিতে ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছি। গুজব থেকে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।
চবি কেন্দ্রে ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা: চবি সংবাদদাতা জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) প্রথম বর্ষের স্নাতক (সম্মান) ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) কেন্দ্রে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। শুক্রবার সকাল ১১টায় পরীক্ষা শুরু হয়ে তা চলে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত। এতে কোন ধরনের জালিয়াতি ও অসদুপায় অবলম্বনের খবর পাওয়া না গেলেও রেকর্ডসংখ্যক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ঢাবির ‘ক’ ইউনিটের ১১ হাজার ২১০ জনের আসন পড়েছে। এর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ৮ হাজার ৭শ’ পরীক্ষার্থী। অনুপস্থিত ছিলেন ২ হাজার ৫১৯ জন, অনুপস্থিতির হার ২২ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
এদিকে, যাতায়াতের সুবিধার্থে দীর্ঘ ১৮ মাস পরে শাটল ট্রেন চালু করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। শুক্রবার সকাল ৮টা ১৫ মিনিটে বটতলী স্টেশন থেকে যাত্রা শুরু করে সাড়ে ৯টার দিকে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে পৌঁছে শাটল ট্রেন। অভিভাবকদের বিশ্রামের সুবিধার্থে খুলে দেয়া হয়েছে ৩টি হল।
কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে চবি উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার বলেন, পরীক্ষা চলাকালীন সব রকম জালিয়াতি রোধে সর্বোচ্চ নজরদারি রয়েছে। যাতে কোন পরীক্ষার্থী অসদুপায় অবলম্বন করতে না পারে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও তৎপর রয়েছে। আমাদের পক্ষ থেকে সার্বিক ব্যবস্থাপনায় কোন ধরনের ত্রুটি থাকবে না। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চবির উপউপাচার্য প্রফেসর বেনু কুমার দে, ক-ইউনিট ভর্তি কমিটির চবি কো-অর্ডিনেটর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ নাসিম হাসান।
উল্লেখ্য, ২ অক্টোবর ‘খ’ ইউনিট, ৯ অক্টোবর ‘চ’ ইউনিট, ২২ অক্টোবর ‘গ’ ইউনিট এবং ২৩ অক্টোবর ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
রাবি কেন্দ্র : করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে প্রথমবারের মতো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ভর্তি পরীক্ষা দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত রাজশাহী বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারিত কেন্দ্র রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) বিজ্ঞান অনুষদ ভুক্ত ক ইউনিটের এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২টি একাডেমিক ভবনে ১৪ হাজার ভর্তিচ্ছু পরীক্ষায় বসে। এতে কোন ধরনের জালিয়াতি বা অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
পরীক্ষা চলাকালে পরীক্ষাকেন্দ্র পরিদর্শন করেন রাবি উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির, উপউপাচার্য অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম টিপু, উপাচার্য অধ্যাপক চৌধুরী জাকারিয়া, জনসংযোগ দফতরের প্রশাসক ড. আজিজুর রহমানসহ অন্যান্য প্রশাসনিক কর্মকর্তারা।
কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাংবাদিকদের বলেন, রাবিতে পরীক্ষা নিয়ে বিগত সময়ে কোন অভিযোগ ওঠেনি, এবারও উঠবে না। আমরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছি। সব মিলিয়ে পরীক্ষা এবং পরীক্ষা পরবর্তী কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে যা করা দরকার আমরা তা করেছি।
খুবি উপকেন্দ্র : খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) উপকেন্দ্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষে সশরীরে ভর্তি পরীক্ষা প্রথম দিন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ছাড়াও ৩টি পৃথক স্থানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ ভর্তি পরীক্ষায় উপস্থিতির হার ছিল প্রায় ৮২ শতাংশ বলে জানিয়েছেন খুবির রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস। খুবি উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন পরীক্ষা চলাকালে হল পরিদর্শন করেন। এসময় উপউপাচার্য প্রফেসর ড. মোসাম্মাৎ হোসেন আরা, এ ভর্তি পরীক্ষার ফোকাল পয়েন্ট ও চারুকলা স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. মোঃ মনিরুল ইসলাম, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস উপস্থিত ছিলেন।
হল পরিদর্শন শেষে কেন্দ্রের বাইরে অপেক্ষমাণ সাংবাদিকদের উপাচার্য বলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় উপকেন্দ্র ও এর অধীন শহরে আরও ৩টি কেন্দ্রে অত্যন্ত সুন্দর পরিবেশে সুষ্ঠুভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে এটা ভাল সিদ্ধান্ত। কারণ, এই হাজার হাজার শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের ঢাকায় যেতে যে ভোগান্তি ও আর্থিক ব্যয় হয় তা থেকে এবার তারা পরিত্রাণ পাচ্ছেন। বিভাগীয় শহরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার বিকেন্দ্রীকরণ করায় অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা খুবই ইতিবাচকভাবে নিয়েছেন। খুবি উপাচার্য বলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় উপকেন্দ্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলেও আমরা সবাই নিজেদের পরীক্ষা মনে করেই দায়িত্ব পালন করছি। এখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিও আছেন। আমরা আশা করছি এই সাফল্য কেবল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নয়, অন্যান্য বড় বিশ্ববিদ্যালয় ভবিষ্যতে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কথা বিব্রেনা করে এমন পদক্ষেপ নেবেন। আগামীতে শিক্ষার্থীদের আর সারাদেশে ছোটাছুটি করতে হবে না।
এছাড়া আজ শনিবার ‘খ’ ইউনিট, ৯ অক্টোবর ‘চ’ ইউনিট, ২২ অক্টোবর ‘গ’ ইউনিট এবং ২৩ অক্টোবর ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
ববির ৯ কেন্দ্র : প্রথমবারের মতো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ভর্তি পরীক্ষা দেশের সাত বিভাগে অনুষ্ঠানের প্রক্রিয়া হিসেবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে দেড় ঘণ্টার এই পরীক্ষা বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নয়টি কেন্দ্র ছাড়াও বরিশাল সরকারী মহিলা কলেজের একটি উপকেন্দ্রে পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়েছে।
কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়েছে। শুক্রবারের পরীক্ষয় ‘ক’ ইউনিটে তিন হাজার ৪২৫ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছে। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ছাদেকুল আরেফিন বলেন, সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা সম্পন্ন করার জন্য প্রশাসনের সহায়তায় সবধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। ফলে পরীক্ষার্থীরা নির্বিঘ্নে পরীক্ষা দিতে পেরেছে।
সূত্রমতে, ‘ক’ ইউনিট ছাড়াও ‘খ’ ইউনিটের পরীক্ষা ২ অক্টোবর, ‘চ’ ইউনিটের পরীক্ষা ৯ অক্টোবর, ‘গ’ ইউনিটের পরীক্ষা ২২ অক্টোবর, ‘ঘ’ ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ২৩ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে।