মহানগর ব্যবসায়ী ঐক্য কল্যাণ পরিষদের নেতৃবৃন্দ বলেছেন, সিলেট মহানগর ব্যবসায়ী ঐক্য কল্যাণ পরিষদ সব সময় দেশের জন্য ও দেশের মানুষের জন্য নিবেদিতপ্রাণ হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। ব্যবসা, বাণিজ্য রাজনীতি নির্ভর হয় না। ব্যবসায়ীক কল্যাণে সার্বজনীন ও সর্বদলীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। একদল কে বাদ দিয়ে অন্যদলকে গ্রহণ করা যাবে না। তাই ব্যবসায়ী ঐক্য কল্যাণ পরিষদের কমিটি নিয়ে কোন প্রকার রাজনৈতিক ট্যাগ লাগানো সঠিক হবে না। যারা এমনটা করছেন তারা ব্যবসায়ীদের স্বার্থের পরিপন্থি কাজ করছেন। ব্যবসায়ীদের কাছে রাজনীতির চেয়ে গ্রাহকদের প্রাধান্য সবচেয়ে বেশী। ব্যবসায়ী সংগঠন রাজনৈতিক অঙ্গনের জন্য নয়। ব্যবসায়ী সংগঠন সব সময় ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ও তাদের উন্নয়নের জন্য কাজ করে থাকে। নেতৃবৃন্দ এসব অপপ্রচার থেকে বিরত থাকার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহবান জানান। পাশাপাশি সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করে যাওয়ার আহবান জানান।
বুধবার (২৩ ডিসেম্বর) রাতে আল হামরাস্থ একটি রেস্টুরেন্টের কনফারেন্স হলে সিলেট মহানগর ব্যবসায়ী ঐক্য কল্যাণ কার্যনির্বাহী পরিষদের প্রথম সভায় বক্তারা উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
সভায় ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের পক্ষ থেকে একাত্তরের বীর শহীদদের স্মরণ করে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পাশাপাশি সিলেট সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র বদর উদ্দিন আহমদ কামরান, বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা এম. এ. হক, জেলা ব্যবসায়ী ঐক্য কল্যাণ পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব তুরণ মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক এইচ এম তাফাদার রুহেল সহ সকলের রুহের মাগফেরাত কামনা করা হয়।
সিলেট মহানগর ব্যবসায়ী ঐক্য কল্যাণ পরিষদের সভাপতি আব্দুর রহমান রিপনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক এর পরিচালনায় কার্যনির্বাহী পরিষদের প্রথম সভায় বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, মধুবন মার্কেটের সাধারণ সম্পাদক মো. আলা মিয়া, করিম উল্লাহ মার্কেটের সভাপতি আব্দুল ওয়াদুদ পাবেল, ওরিয়েন্টেল মার্কেটের সভাপতি আব্দুল হাদি পাবেল, হাসান মার্কেটের সিনিয়র সহ সভাপতি আফজাল সিরাজ পাবেল, আখতার হোসেন সোহেল, সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মো. আজিজুল করিম, জালালাবাদ মার্কেটের সভাপতি আব্দুল কালাম আজাদ, সিলেট প্লাজা ও আহমদ ম্যানশন মার্কেটের সভাপতি মো. আজির উদ্দিন, মিতালী ম্যানশনের সভাপতি ওলিউর রহমান, শুকরিয়া মার্কেটের সভাপতি আহমেদ ফুয়াদ বিন রশীদ, এজি ইলেক্ট্রনিক্স এর মো. আনিস, আম্বরখানার সাধারণ সম্পাদক গোলজার আহমদ, আলমাজানের সভাপতি আব্দুর রহিম, কাজী ম্যানশনের সভাপতি রাহেল আহমদ চৌধুরী, দরগাহ বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান দুদু, কানিজ প্লাজার সভাপতি আতিকুর রহমান, সিলেট মিলেনিয়ামের শাহ জাকের আহমদ, মহাজন পট্টির রাসেল আহমদ, সোবেদুর রহমান মুন্না, সেলিম আহমদ, রিহাদুল হাসান রুহেল, সিটি সেন্টারের সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ তোহেল, নয়াসড়ক ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হোসাইন আহমদ, কাকলি সেন্টার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. জাকারিয়া ইমরুল, লন্ডন ম্যানশনের সাধারণ সম্পাদক আমান উদ্দিন আহমদ, এটিম খসরুজ্জামান, ইয়াসিন সুমন, লিয়াকত আলী মিটু, তৈমুর রাজা, মো. শহিদুল হক, সুহেল মাহমুদ, সুজিৎ চৌধুরী, মো. আমজাদ আলী, গোলজার খান, জাবেদ আহমদ, সিরাজুল ইসলাম, রুবেল আহমদ, সৈয়দ রাজন আহমদ, লিমন আহমদ, মাও: খলিলুর রহমান, এ. এস. আব্দুল্লাহ পাবলু, বিপ্লব এষ, মনোয়ার হোসেন মুন্না, জাহাঙ্গীর আলম, শেখ আব্দুল কাইয়ুম সাহিদ, আবুল কালাম ফনিক, শফিকুল হাসান টিপু, মারুফ আহমদ, মো. আফজাল হোসেন, রাসেল আলী, জুনেদ প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি