বাংলাদেশ সরকারের যুগ্ম সচিব ও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর পরিচালক ড. মোঃ শাহাদৎ হোসেন বলেছেন, কৃষিখাতে সঠিক নীতি ও পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নের লক্ষ্যেই কৃষি শুমারি পরিচালনা করা হচ্ছে। প্রতি ১০ বছর অন্তর এ শুমারি করে থাকে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। তবে এবারই প্রথম মৎস্য, শস্য ও প্রাণীসম্পদের তথ্য সংগ্রহ করা হবে। অতীতের কৃষি শুমারিগুলোতে শুধু অস্থায়ী ফসলের তথ্য সংগ্রহ করা হতো। এ তথ্য-উপাত্ত কৃষি ক্ষেত্রের উন্নয়ন কৌশল নির্ধারণ এবং অগ্রগতি পর্যবেক্ষণে বেঞ্চমার্ক তথ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এটা দেশব্যাপী বৃহৎ আকারে পরিচালিত একটি পরিসংখ্যানিক কার্যক্রম। প্রতি দশ বছর অন্তর কৃষি শুমারি অনুষ্ঠিত হয়। পরিসংখ্যান আইন-২০১৩ অনুযায়ী জনশুমারি এবং অর্থনৈতিক শুমারির পাশাপাশি কৃষি (শস্য, মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ) শুমারি পরিচালনা করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
তিনি গত ১৬ থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত সিলেট বিভাগের সিলেট জেলার সদর, দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ, মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল, কমলগঞ্জ, সদর এবং সুনামগঞ্জের দক্ষিণ সুনামগঞ্জ, সদর, বিশ্বম্ভরপুর ও তাহিরপুর উপজেলায় কৃষি শুমারির তথ্যসংগ্রহ কাজ পরিদর্শন করে বিভাগীয় কর্মকর্তা-কর্মচারীদর সাথে মতবিনিময় কালে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। বিজ্ঞপ্তি