ডাঃ শাহরিয়ার জামিনের পর আবার গ্রেফতার

37

Copy of sylhet photoস্টাফ রিপোর্টার :
সিলেট মহানগর বিএনপির আহবায়ক ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য শাহরিয়ার হোসেন চৌধুরী গতকাল মঙ্গলবার সিলেট আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পান। খবর পেয়ে বিকেলে নেতাকর্মীরা জেল গেইটে জড়ো হন।
পরে কারা সূত্রে যানা যায়, ২৯৪/১৪ একটি মামলায় তাকে পুনরায় কারাগারে আটক দেখানো হয়েছে। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সিলেট মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও আহবায়ক কমিটির সম্মানিত সদস্য এম এ হক, মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আহবায়ক কমিটি সদস্য নাসিম হোসাইন, অধ্যাপক মকসুদ আলী, মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আহবায়ক কমিটি অন্যতম সদস্য হাজী আব্দুল কাইয়ুম জালালী পংকী, এডভোকেট নোমান মাহমুদ, হুমায়ুন কবির শাহীন, আজমল বক্ত সাদেক, রেজাউল হাসান কয়েছ লোদী, মিফতা সিদ্দিকী, কাউন্সিলর ফরহাদ চৌধুরী শামীম, মঈন উদ্দিন সুহেল, কাউন্সিলর সৈয়দ তৌফিকুল হাদী, কাউন্সিলর মিছবাহ উদ্দিন, হাদীয়া চৌধুরী মুন্নী, রেজাউল করিম আলো, এমদাদ হোসেন চৌধুরী, ডাঃ মোঃ নাজমুল ইসলাম, এডভোকেট ফয়জুর রহমান জাহেদ, আহাদুস সামাদ, ওমর আশরাফ ইমন, এম এ রহিম, মুফতি বদরুনূর সায়েক, মুফতি নেহাল উদ্দিন, মুকুল মুর্শেদ, আলাউদ্দিন, আব্দুস সত্তার, আব্দুল জব্বার তুতু।
এক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, বর্তমান ‘ফ্যাসিস্ট’ ও ‘অবৈধ’ আওয়ামী সরকার  দেশের মানুষকে জিম্মি করে ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করে রেখেছে। যারা দেশকে কারাগারে পরিণত করে দেশের সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে ক্ষমতা ধরে রাখতে চায় তাদের পরিণাম শুভ হবে না। নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে ‘অবৈধ’ আওয়ামী সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে বলেন। নেতারা ডাঃ শাহরিয়ার হোসেন চৌধুরীকে আদালত জামিন মঞ্জুরের পর ‘স্বৈরাচারী কায়দায়’ গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে আটকের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, অবিলম্বে সকল নেতাকর্মীদের মুক্তি দিন। অন্যথায় সিলেটে কোন অপ্রীতিকর ঘটনার সৃষ্টি হলে তার দায়ভার সরকারকেই নিতে হবে।