জিয়া আদর্শের খাঁটি সৈনিক হিসেবে মকন চেয়ারম্যান চির স্মরণীয় হয়ে থাকবেন : আবুল কাহের শামীম

3

 

বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আবুল কাহের চৌধুরী শামীম বলেছেন, মরহুম শেখ মকন মিয়া চেয়ারম্যান জাতীয়তাবাদী আদর্শের খাঁটি সৈনিক হিসেবে ময়দানে সক্রিয় ছিলেন। সফল জনপ্রতিনিধি হিসেবে মকন চেয়ারম্যান গোটা ইউনিয়নবাসীর হৃদয়ে ঠাই করে নিয়েছিলেন। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে সম্মূখসারির যোদ্ধা হিসেবে তিনি জাতীয়তাবাদী আদর্শের নেতাকর্মীদের প্রেরণা দিয়েছেন। তিনি ছিলেন তৃনমূল নেতাকর্মীদের আশা ভরসার কেন্দ্রস্থল। বিশিষ্ট শালিস ব্যক্তিত্ব হিসেবে তিনি বৃহত্তর সিলেটের নিপীড়িত বঞ্চিত মানুষের ন্যায় বিচার প্রাপ্তিতে তিনি ছিলেন সদা তৎপর। ইলিয়াস মুক্তি সংগ্রাম পরিষদের ব্যানারে ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেয়ার দাবী জোরদার করেছিলেন। সিলেটের কোটি জনতার হৃদয়ের স্পন্দন জননেতা এম ইলিয়াস আলী গুম হওয়ার পরবর্তী সময়ে তিনি সদা রাজপথে স্বোচ্ছার ছিলেন। এমন ক্ষনজন্মা নেতাকে জাতীয়তাবাদী আদর্শের নেতাকর্মীরা কখনো ভুলবেনা, ভুলে যেতে পারেনা। মকন চেয়ারম্যান আজীবন জাতীয়তাবাদী আদর্শের নেতাকর্মীদের মাঝে বেঁচে থাকবেন।
তিনি শনিবার বিকেলে নগরীর কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদ কেমুসাসের শহীদ সুলেমান হলে ইলিয়াস মুক্তি সংগ্রাম পরিষদ সিলেটের উদ্যোগে সংগঠনের আহŸায়ক মরহুম শেখ মকন মিয়া চেয়ারম্যান স্মরণে অনুষ্ঠিত শোক সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন। পরিষদের সদস্য সচিব ও সিলেট জেলা বারের সাবেক সভাপতি এডভোকেট এ টি এম ফয়েজ আহমদের সভাপতিত্বে, সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহŸায়ক আব্দুল আহাদ খান জামালের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত শোকসভা ও দোয়া মাহফিলে মরহুম শেখ মকন মিয়া চেয়ারম্যানের মাগফেরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন ওলামা দল নেতা মাওলানা নুরুল হক। অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওয়াত করেন সিরাজুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আব্দুল গাফফার, সাবেক সহ-সভাপতি ও সাবেক কানাইঘাট উপজেলা চেয়ারম্যান আশিক উদ্দিন চৌধুরী, সাবেক সহ-সভাপতি ও সাবেক ওসমানীনগর উপজেলা চেয়ারম্যান ময়নুল হক চৌধুরী, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মাহবুবুর রব চৌধুরী ফয়সল, জেলা সহ-সভাপতি ও সাবেক জকিগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান ইকবাল আহমদ চৌধুরী, সাবেক সহ-সভাপতি ও সাবেক গোয়াইনঘাট উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল হাকিম চৌধুরী, জেলা সহ-সভাপতি অধ্যাপিকা সামিয়া বেগম চৌধুরী, জেলা ছাত্রদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কামরুল হাসান চৌধুরী শাহীন, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমদ, জেলা যুগ্ম সম্পাদক ব্যারিষ্টার রিয়াসাদ আজিম হক আদনান, জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি ওসমান গণি, ওসমানীনগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি এস টি এম ফখর উদ্দিন তাজ, বিয়ানীবাজার উপজেলা বিএনপির সভাপতি এডভোকেট আহমদ রেজা, বিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান, কামাল হাসান জুয়েল, ডা: আব্দুল গফুর, মরহুম মকন মিয়া চেয়ারম্যানের ছেলে শেখ মঞ্জুর আহমদ, বিএনপি নেতা আজিজুর রহমান আজিজ, আব্দুর রহমান, আব্দুল লতিফ খান, আব্দুর রশিদ, সিরাজুল ইসলাম, মুফতি নেহাল উদ্দিন, ইমরান আহমদ চেয়ারম্যান, ইসলাম উদ্দিন, আজিজ খান সজিব, আব্দুল মালিক মল্লিক, আমিনুল ইসলাম আমিন, ইমরানুল ইসলাম জাকির, নুরুল ইসলাম ও তানিমুল ইসলাম তানিম।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ফখরুল ইসলাম ফারুক, বিএনপি নেতা এডভোকেট কামাল হোসেন, আল মামুন খান, এডভোকেট আনোয়ার হোসেন, এডভোকেট ফখরুল হক, লায়েছ আহমদ, হাসান ইমাদ, জাকির হোসেন, আব্দুস সামাদ তুহেল, দেলোয়ার হোসেন চৌধুরী, শাহ মাহমুদ আলী, মঈন উদ্দিন, আলমাছ উদ্দিন চৌধুরী, নিজাম উদ্দিন, রায়হান আহমদ, আকবর আলী, আব্দুল জলিল সেলিম, এনামুল হক মাক্কু, মুহিবুর রহমান, হাজী গুলজার আহমদ, ফয়জুর রহমান বেলাল, মাসুম পারভেজ, নুর উদ্দিন, আব্দুল করিম শাহীন, মহিম আহমদ, খলিল আহমদ, রাসেল আহমদ খান, ফখরুল ইসলাম, ফারুক আহমদ, কামরান আহমদ, আব্দুল খালিক, সফিক আহমদ, আশরাফুল আম্বিয়া, সফিকুর রহমান মেনন, শাহীন আহমদ, ফখর উদ্দিন, নজরুল ইসলাম, তাজ হোসেন তারেক, আনোয়ার আলী, মঈন উদ্দিন, আবু রায়হান পাভেল, কামরুল ইসলাম, বদরুল ইসলাম মেম্বার, শামীম আহমদ, আখতার হোসেন, নুরেস আলী, আব্দুর রহিম খোকন, জিএম সফিক, মাসুদ আহমদ রাজু, সোহেল চৌধুরী প্রমূখ।