ভয়ংকর প্রতারক চক্ররে ৪ সদস্য গ্রফতোর

18

কাজরবিাজার ডস্কে

কখনো প্রতষ্ঠািনরে চয়োরম্যান, কখনোর্ ঊধ্বতনর্ কমকতা, আবার কখনো ঠকািদার সজেে বভন্নিি দোকান থকেে বপুিল পরমািণ পণ্য নয়েি কৌশলে পালয়েি যতে তারা। দশরেে এক জলো থকেে অন্য জলোয় ঘুরে ঘুরে তারা করতো এমন ভয়ংকর প্রতারণা। ছড়েে দয়নেি সলটিে বভািগকও।ে বভািগরে মৌলভীবাজার ও সুনামগঞ্জ থকেে এমন অভনবি কায়দায় হাতয়েি নয়ছিেে দুই লাখ টাকার পণ্য। তবে শষের্ পযন্ত তাদরে ধরা পড়তে হয়ছেে পুলশরিে জাল।ে সম্প্রতি বভন্নিি স্থান থকেে এ চক্ররে ৪ সদস্যকে গ্রফতোর করছেে পুলশ।ি
গ্রপ্তোরকৃতরা হলন-ে ফখরুজ্জামান তপু ভ‚ঁইয়া (৪৫), মো. মোবারক হোসনে (৩৪), মো. খোকন ময়াি (৪৩) ও মো. মুশফকুির রহমান মুন্সী (৩৫)।
পুলশি বলছ,ে গত ১২ ফব্রæেয়ারি ইবনে সনািরর্ ঊধ্বতনর্ কর্মকতা সজেে ঢাকার ইলক্ট্রোের্ মাট নামরে একটি প্রতষ্ঠািন থকেে ২৫টি কনকা সলংিি ফ্যান কনেে ওই ব্যক্তরাি। এরপর ফ্যানরে টাকা চাইলে ক্যাশ নইে উল্লখে করে একটি চকে দয়।ে কন্তুি ব্যাংকে গয়েি দখো যায় অ্যাকাউন্ট হোল্ডাররে স্বাক্ষররে সঙ্গে চকেে করা স্বাক্ষররে কোনো মলি নই।ে এমনকি অ্যাকাউন্ট হোল্ডাররে নামরে সঙ্গওে মলি নই।ে এদকেি এ সুযোগে ফ্যান নয়েি পালয়েি যায় ফখরুজ্জামান ও তার চক্র। পরে অভযোিগ করলে মরপিুর মডলে থানা পুলশরিে একটি দল অভযািন চালয়েি গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ থকেে তাদরে গ্রপ্তোর কর।ে
পুলশি জানয়ছি,েে ফখরুজ্জামান ও তার চক্ররে প্রতারণার মূল হাতয়াির ছলি পররে জায়গা ও পররে ভবন। তারা প্রথমে যে কোনো একটি র্নমািণাধীন ভবন রকিে কর।ে পরে সুযোগ বুঝে নজদিরেে সইে ভবন র্নমািণরে ঠকািদার হসবিেে পরচয়ি দয়।ে ভবন র্নমািণে ক্যাবল প্রয়োজন বলে পাশরে দোকান থকেে ক্যাবল কনেি আন।ে এরপর নগদ টাকা নইে বলে তাদরে চকে দয়।ে কন্তুি ব্যাংকে গয়েি দখো যায়, সইে অ্যাকাউন্টে টাকা নই।ে সখোনে দওয়ো স্বাক্ষরও ভুয়া। ওই ফাঁকে সইে ক্যাবল নয়েি পালয়েি যায় ফখরুজ্জামান ও তার চক্র। এভাবে এই চক্রটি সলটিে বভািগরে মৌলভীবাজার থকেে প্রায় এক লাখ টাকা ও সুনামগঞ্জ থকেে সোয়া লাখ টাকা এবং গোপালগঞ্জ থকেে প্রায় সোয়া লাখ টাকা, কশোিরগঞ্জ থকেে প্রায় এক লাখ টাকা ও ঢাকার মরপিুর থকেে প্রায় ৭৫ হাজার টাকার পণ্য নয়েি পালয়েি যায়। ফখরুজ্জামান তপু ভ‚ঁইয়া নাম হলওে চকেে নাম উল্লখে করা থাকে ইকবাল হোসন।ে এই ভুয়া নাম দয়ইিে ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলে স।ে পণ্য কনোর পর সে অ্যাকাউন্টরইে চকে দয়ে তারা। কন্তুি ব্যাংকে গয়েি দখো যায় ইস্যু করা চকেে সইে স্বাক্ষরও ভুয়া।
পুলশি জানায়, কখনো ঠকািদার, কখনো প্রতষ্ঠািনরে চয়োরম্যান সজেে প্রতারণা করনে ফখরুজ্জামান। তনিি ঠকািদার সজেে র্নমািণাধীন ভবনরে জন্য ক্যাবল কনোর নামে প্রতারণা কর।ে আবার প্রতষ্ঠািন চয়োরম্যান বার্ ঊধ্বতনর্ কমকতা সজওেে প্রতারণা কর।ের্ সবশষে ইবনে সনাি হাসপাতালরের্ ঊধ্বতনর্ কমকতা সজেে ২৫টি ফ্যান কনোর ভান করে সগুেলো নয়েি পালয়েি যায়।
গ্রফতোরকৃতদরে জজ্ঞািসাবাদ করলে জানা যায়, ফখরুজ্জামান এক জলো থকেে অন্য জলোয় ঘুরে ঘুরে প্রতারণা কর।ে তার দলে চালক রয়ছেে একজন। সইে চালক গাড়ি নয়েি এক জলোয় প্রতারণার পর পালয়েি যায় অন্য জলোয়। এখনর্ পযন্ত সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, কশোিরগঞ্জ, নরসংদিী, গোপালগঞ্জে প্রতারণার তথ্য পাওয়া গছ।েে ফখরুজ্জামান ছলেি প্রবাসী। তনিি সৌদি আরবে থাকতন।ে সখোনইে চাকরি করতন,ে আয়ও ভালো ছল।ি কন্তুি আইপএলি নয়েি জুয়া খলোর পর তারর্ দুদনি নমেে আস।ে আইপএলি নয়েি অনলাইনে জুয়া খলেে ১০ লক্ষাধকি টাকা খোয়ানোর পর দশেে ফরেি এমন প্রতারণা পথ বছেে ননে তন।িি