কানাইঘাটে বন্যার পানি কমলেও বেড়েছে জনদুর্ভোগ

4

কানাইঘাট থেকে সংবাদদাতা :
সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হলেও পানি কমার সাথে সাথে ব্যাপক জলাবদ্ধতার কারণে জনদুর্ভোগ দেখা দিয়েছে। এখনও সুরমা নদীর ভাঙ্গন কবলিত ডাইক দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। গতকাল রবিবার সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার ৬৯ সে.মি উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এখনও উপজেলার লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় দুর্বিসহ জীবন যাপন করছেন। পানি কমার সাথে সাথে সর্বত্র ব্যাপক জলাবদ্ধতা দেখা দেয়ায় জনদুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করছে। বন্যার পানি ধীর গতিতে কমার কারণে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় শত শত কাঁচাবাড়ি-ঘর বিধ্বস্ত খবর পাওয়া গেছে।
কানাইঘাট বাজার থেকে বন্যার পানি নেমে গেলেও পুরো বাজারে গলিপথ নর্দমায় একাকার হয়ে যাওয়ায় বাজারে আসা লোকজন দুর্গন্ধের স্বীকার হচ্ছেন। বাজার থেকে ময়লা আবর্জনা সরানো হচ্ছে না বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন।
বন্যা দুর্গতদের মাঝে সরকারি ভাবে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণের পাশাপাশি বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠনক, প্রবাসী ও ব্যক্তি উদ্যোগে বন্যার্তদের মাঝে চাল সহ শুকনো খাবার ও রান্না করা খাবার বিতরণ অব্যাহত আছে।
কানাইঘাট থেকে সংবাদদাতা
সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হলেও পানি কমার সাথে সাথে ব্যাপক জলাবদ্ধতার কারণে জনদুর্ভোগ দেখা দিয়েছে। এখনও সুরমা নদীর ভাঙ্গন কবলিত ডাইক দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। গতকাল রবিবার সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার ৬৯ সে.মি উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এখনও উপজেলার লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় দুর্বিসহ জীবন যাপন করছেন। পানি কমার সাথে সাথে সর্বত্র ব্যাপক জলাবদ্ধতা দেখা দেয়ায় জনদুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করছে। বন্যার পানি ধীর গতিতে কমার কারণে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় শত শত কাঁচাবাড়ি-ঘর বিধ্বস্ত খবর পাওয়া গেছে।
কানাইঘাট বাজার থেকে বন্যার পানি নেমে গেলেও পুরো বাজারে গলিপথ নর্দমায় একাকার হয়ে যাওয়ায় বাজারে আসা লোকজন দুর্গন্ধের স্বীকার হচ্ছেন। বাজার থেকে ময়লা আবর্জনা সরানো হচ্ছে না বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন।
বন্যা দুর্গতদের মাঝে সরকারি ভাবে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণের পাশাপাশি বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠনক, প্রবাসী ও ব্যক্তি উদ্যোগে বন্যার্তদের মাঝে চাল সহ শুকনো খাবার ও রান্না করা খাবার বিতরণ অব্যাহত আছে।