জৈন্তাপুরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ একজনের লাশ উদ্ধার

7

জৈন্তাপুর থেকে সংবাদদাতা :
সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার ২নং জৈন্তাপুর ইউনিয়নের মুক্তাপুর গ্রামে যাত্রীবাহী নৌকা ডুবির ঘটনায় নিখোঁজ পাথর শ্রমিক আলমগীর হোসেন (৩২) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার ভোর ছয়টার দিকে মোয়াখাই ও মুক্তাপুর হাওর এলাকায় নিখোঁজ আলমগীরের লাশ ভেসে উঠলে স্থানীয় লোকজন তার লাশটি উদ্ধার করেন।
স্থানিয় এলাকা বাসি জানান, শুক্রবার (১৩ মে) সকাল অনুমান ১০টার দিকে নৌকা করে বন্যা থেকে নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য শিশু সহ পরিবারের ৫ সদস্য নিয়ে পার্শ্ববর্তী বাড়ির উদ্দেশ্যে ছুটে যাচ্ছিলেন আলমগীর হোসেন। এ সময় উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের প্রবল স্রোতে নৌকা ডুবে গেলে পানিতে তলিয়ে যান তারা। তাদের আর্তচিৎকারে আশ-পাশের লোকজন এগিয়ে এসে তাদের দ্রুত উদ্ধার তৎপরতা চালায় এতে ২ শিশু সহ ৪জন কে উদ্ধার করা সম্ভব হলেও নিখোঁজ হন গড়ের পার গ্রামের ফুল মিয়ার ছেলে আলমগীর হোসেন। নিখোঁজ হওয়া আলমগীরকে উদ্ধার করতে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন ২দফায় সন্ধান চালিয়েও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। শনিবার (১৪ মে) ভোর ৬টায় পাহাড়ী ঢলে আকস্মিক বন্যার অবনতি হলে ঘটনাস্থল হতে প্রায় ১৫০ গজ দূরে ভাসমান অবস্থায় গাছের নিচে আলমগীর এর মৃতদেহ দেখতে পেয়ে বিষয়টি পুলিশকে অবহিত করেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিখোঁজ আলমগীরের মৃতদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করে। এদিকে জেলা নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রের অনুমতি সাপেক্ষে লাশ শনিবার দর্জী হাটি জামে মসজিদে আছরের নামাজের পর দর্জী কবরস্থানে নিহতের লাশ দাফন করা হয়।
জৈন্তাপুর থেকে সংবাদদাতা
সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার ২নং জৈন্তাপুর ইউনিয়নের মুক্তাপুর গ্রামে যাত্রীবাহী নৌকা ডুবির ঘটনায় নিখোঁজ পাথর শ্রমিক আলমগীর হোসেন (৩২) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার ভোর ছয়টার দিকে মোয়াখাই ও মুক্তাপুর হাওর এলাকায় নিখোঁজ আলমগীরের লাশ ভেসে উঠলে স্থানীয় লোকজন তার লাশটি উদ্ধার করেন।
স্থানিয় এলাকা বাসি জানান, শুক্রবার (১৩ মে) সকাল অনুমান ১০টার দিকে নৌকা করে বন্যা থেকে নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য শিশু সহ পরিবারের ৫ সদস্য নিয়ে পার্শ্ববর্তী বাড়ির উদ্দেশ্যে ছুটে যাচ্ছিলেন আলমগীর হোসেন। এ সময় উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের প্রবল স্রোতে নৌকা ডুবে গেলে পানিতে তলিয়ে যান তারা। তাদের আর্তচিৎকারে আশ-পাশের লোকজন এগিয়ে এসে তাদের দ্রুত উদ্ধার তৎপরতা চালায় এতে ২ শিশু সহ ৪জন কে উদ্ধার করা সম্ভব হলেও নিখোঁজ হন গড়ের পার গ্রামের ফুল মিয়ার ছেলে আলমগীর হোসেন। নিখোঁজ হওয়া আলমগীরকে উদ্ধার করতে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন ২দফায় সন্ধান চালিয়েও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। শনিবার (১৪ মে) ভোর ৬টায় পাহাড়ী ঢলে আকস্মিক বন্যার অবনতি হলে ঘটনাস্থল হতে প্রায় ১৫০ গজ দূরে ভাসমান অবস্থায় গাছের নিচে আলমগীর এর মৃতদেহ দেখতে পেয়ে বিষয়টি পুলিশকে অবহিত করেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিখোঁজ আলমগীরের মৃতদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করে। এদিকে জেলা নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রের অনুমতি সাপেক্ষে লাশ শনিবার দর্জী হাটি জামে মসজিদে আছরের নামাজের পর দর্জী কবরস্থানে নিহতের লাশ দাফন করা হয়।