নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে সিলেটে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত ॥ শেখ হাসিনা বাঙালি জাতিকে আলোর পথে নিয়ে যাওয়ার হাল ধরেছেন

26

স্টাফ রিপোর্টার :
যথাযোগ্য মর্যাদায় সিলেটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে গতকাল রবিবার সকালে বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও তার অঙ্গসংগঠন, স্কুল-কলেজের শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান, বিশ্ববিদ্যালয়, বিভিন্ন সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে সেখানে বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা ও স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের এই দিনে পাকিস্তানের বন্দিদশা থেকে মুক্তিলাভ করে তার স্বপ্নের স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশে ফিরে আসেন। তাই প্রতিবছর ১০ জানুয়ারী বাংলাদেশের মানুষ ঐতিহাসিক এই স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালন করে থাকেন।
জেলা ও মহানগর আ’লীগ : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে আলোচনা সভা করেছে সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ। ১০ জানুয়ারী রবিবার বিকাল ৩ টায় সিলেট জেলা পরিষদ মিলনায়তনে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এড.লুৎফুর রহমানের সভাপতিত্বে ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেনের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এড. নাসির উদ্দিন খান।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও প্রকৃতপক্ষে জাতির পিতার দেশে ফিরে আসার মধ্য দিয়েই বাঙালির বিজয় পূর্ণতা লাভ করে। বঙ্গবন্ধু নিজেই এই স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে অন্ধকার থেকে আলোর পথে যাত্রা হিসেবে আখ্যায়িত করে ছিলেন।
তারা বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আজ বাঙালি জাতিকে আলোর পথে নিয়ে যাওয়ার হাল ধরেছেন। তার হাত ধরে বাংলা, বাঙালি জাতি আর বাংলাদেশ অন্ধকার থেকে আলোর পথে পাড়ি দিচ্ছে। শেখ হাসিনার এই আলোর পথযাত্রী হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তির সকলকে সঙ্গী হতে হবে। তার হাতে শক্তিশালী করতে হবে।
বক্তারা আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক স্বাধীনতার পাশাপাশি বাঙালির অর্থনৈতিক মুক্তিও চেয়েছিলেন। সে লক্ষ্যে সদ্য স্বাধীন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের পুনর্গঠনের কাজও শুরু করেছিলেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে অগ্রগতির সে যাত্রাকে স্তব্ধ করে দেওয়া হয়।
বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার দেশকে উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথে এগিয়ে নিতে নিরলস প্রয়াস চালাচ্ছে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বব্যাপী উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছেন।
জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সহ-সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী, এডভোকেট নিজাম উদ্দিন, অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাদ উদ্দিন আহমেদ, এডভোকেট শাহ মশাহিদ আলী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হুমায়ূন ইসলাম কামাল, মোহাম্মদ আলী দুলাল, কবির উদ্দিন আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট রনজিত সরকার, আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট আজমল আলী, কৃষি সম্পাদক হাজী ফারুক আহমেদ, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মবশ্বির আলী, দপ্তর সম্পাদক আখতারুজ্জামান চৌধুরী জগলু, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হাজী রইছ আলী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এডভোকেট মোহাম্মদ আব্বাছ উদ্দিন।
বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মস্তাক আহমদ পলাশ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট ছালেহ আহমদ হীরা, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক সামছুন্নাহার মিনু, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা কবির উদ্দিন আহমদ, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক বোরহান উদ্দিন,শ্রম বিষয়ক সম্পাদক সাইফুর রহমান খোকন, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ মোহাম্মদ শাকির আহমেদ শাহিন, উপ- দপ্তর সম্পাদক মোঃ মজির উদ্দিন, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোঃ মতিউর রহমান, কোষাধ্যক্ষ শমশের জামাল।
সদস্য মস্তাকুর রহমান মফুর, হাজী আব্দুল হাসিব মনিয়া, নিজাম উদ্দিন, আখলাকুর রহমান চৌধুরী সেলিম, সৈয়দ মিছবাহ উদ্দিন, হাবিবুর রহমান হাবিব, আবদাল মিয়া, এডভোকেট বদরুল ইসলাম জাহাঙ্গীর, মুক্তিযোদ্ধা সাইফুল আলম, শহিদুর রহমান শাহিন, আনহার মিয়া, আব্দুল বাসিত টুটুল, এডভোকেট নূরে আলম সিরাজী, এম কে শফি চৌধুরী এলিম, আব্দুল বারী, আবু হেনা মোঃ ফিরোজ আলী, আমাতুজ জোহরা রওশন জেবিন, জাকির হোসেন, এডভোকেট ফখরুল ইসলাম, এডভোকেট মনসুর রশীদ, জাহাঙ্গীর আলম,হাজী আবুল লেইছ চৌধুরী, গোলাপ মিয়া ও ডাঃ নাজরা চৌধুরী।
সিলেট জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম রশীদ চৌধুরী, জেলা যুবলীগের সভাপতি শামীম আহমদ ভিপি, সাধারণ সম্পাদক মো: শামীম আহমদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি আফসার আজিজ, সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দিন আহমেদ কয়েস, জেলা তাঁতী লীগের আহ্বায়ক আলমগীর হোসেন প্রমুখ।
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালিক, নুরুল ইসলাম পুতুল, প্রদীপ কুমার ভট্টাচার্য্য, মোঃ সানাওয়র, আলহাজ্ব হেলাল বক্স, জগদীশ চন্দ্র দাস, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এটি.এম হাসান জেবুল, বিধান কুমার সাহা, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট শামীম আহমদ চৌধুরী, ডাঃ আরমান আহমদ শিপল, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক তপন মিত্র, এাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মখলিছুর রহমান কামরান, দপ্তর সম্পাদক খন্দকার মহসিন কামরান, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক নজমুল ইসলাম এহিয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুর রহমান জামিল, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আজাহার উদ্দিন জাহাঙ্গীর, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মহিউদ্দিন লোকমান, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক আসমা বেগম, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ জুবের খান , যুব ও ক্রিয়া বিষয়ক সম্পাদক সেলিম আহমদ সেলিম, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ইলিয়াছুর রহমান ইলিয়াছ, শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক প্রদীপ পুরকায়স্থ, শ্রম সম্পাদক আজিজুল হক মঞ্জু, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রজত কান্তি গুপ্ত, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ মোহাম্মদ হোসেন রবিন, উপ-দপ্তর সম্পাদক অমিতাভ চক্রবর্ত্তী রনি , সহ-প্রচার সম্পাদক সোয়েব আহমদ, কোষাধ্যক্ষ লায়েক আহমেদ চৌধুরী।
মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্যবৃন্দ আজম খান (কাউন্সিলর), এস.এম আবজাদ হোসেন আমজাদ,দিবাকর ধর রাম, আব্দুল আহাদ চৌধুরী মিরন, এডভোকেট কিশোর কুমার কর, মোঃ আব্দুল আজিম জুনেল, নুরুন নেছা হেনা, আজম খান (মজুমদারী), মোঃ শাজাহান, মুক্তার খান, এডভোকেট জাহিদ সারোয়ার সবুজ, রাহাত তরফদার, এমরুল হাসান, সুদীপ দেব, সাব্বির খান, সৈয়দ কামাল, সাইফুল আলম স্বপন, তাহমিন আহমেদ তাকু, রোকসানা পারভীন, ওয়াহিদুর রহমান ওয়াহিদ, জাফর আহমদ চৌধুরী, তৌফিক বক্স লিপন, জামাল আহমদ চৌধুরী, খলিল আহমদ, আবুল মহসিন চৌধুরী মাসুদ, মহসিন চৌধুরী, ইঞ্জিঃ আতিকুর রহমান সুহেদ, শিপা বেগম শুপা, এডভোকেট তারাননুম চৌধুরী, জুমাদিন আহমেদ, রকিবুল ইসলাম ঝলক, মাহফুজ চৌধুরী জয়, ইলিয়াছ আহমেদ জুয়েল ।
মহানগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্যবৃন্দ আলহাজ্ব সিরাজ বক্স, আলহাজ্ব সিরাজুল ইসলাম, রহমত উল্লাহ জাহাঙ্গীর, ডাঃ আহবাব আহমদ, তুহিন কুমার দাস মিকন, অধ্যাপক আহবাব খাঁন, মুক্তিযোদ্ধা শওকত আলী, ফাহিম আনোয়ার চৌধুরী, আনোয়ার হোসেন রানা, এনায়েত আহমেদ, আকবর আলী, মোস্তাক আহমেদ (কাউন্সিলর), মুক্তিযোদ্ধা কার্তিক রায়, এডভোকেট আব্দুল মালিক (১১নং ওয়ার্ড), ডাঃ এম. এ আজিজ চৌধুরী, বিধান কাপালি (কাউন্সিলর) ,আব্দুল মুকিত (১০ নং ওয়ার্ড), সূজয় শ্যাম (১২ নং ওয়ার্ড), আব্দুল মালিক সুজন, (১৭নং ওয়ার্ড), আজিজুল হোসাইন দুলাল, এনাম উদ্দিন (২২নং ওয়ার্ড),সুবাস চন্দ্র ঘোষ, রাশেদ আহমদ (কাউন্সিলর), ফরহাদ বক্স, মুক্তিযোদ্ধা সত্যেন্দ্রনাথ তালুকদার (খোকা বাবু), হাজী এম.এ মতিন (১৫ নং ওয়ার্ড), কানাই দত্ত।
২৭টি ওয়ার্ড এর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ জুনেদ আহমদ শওকত, মুফতি আব্দুল খাবির, গৌসুল আলম, তাজ উদ্দিন লিটন, মোঃ ওয়ারিছ মিয়া, আজিজুল হক মতি, আকরার বক্ত মজুমদার, জুনু মিয়া, কুতুবউদ্দিন, হায়দার মোঃ ফারুক, জাহিদুল হোসেন মাসুদ, মুহিবুর রহমান সাবু, জায়েদ আহমেদ খাঁন সায়েক, হাজী মোঃ ছিদ্দেক আলী, নজরুল ইসলাম নজু, মোঃ কামাল আহমদ, এড.মোস্তফা দেলোয়ার আজহার, জালাল উদ্দীন শাবুল, শেখ সুরুজ আলম,সালাউদ্দিন বক্স সালাই, বদরুল আলম, মাহবুবুর রহমান মবু, মানিক মিয়া, ফখরুল ইসলাম, চন্দন রায়, হাফিজুর রহমান পংকি, এড.বিজয় কুমার দেব,এড.সরওয়ার চৌধুরী আবদাল, হাজী আব্দুল মতিন, আক্তার হোসেন, আহমেদ হান্নান, আব্দুল মতিন, আব্দুল মুমিত চৌধুরী, মাহবুব খান মাসুম, দেলোওয়ার হোসেন রাজা, মকসুদ হোসেন মেহবুব, মোঃছানাওর,ইমরান আহমদ, আব্দুল আহাদ মিরন, ইসমাইল মাহমুদ সুজন, ডাঃ এ ওয়াদুদ, ফজল রাব্বি মাসুম, মোস্তাক আহমেদ, শেখ সোহেল আহমদ কবির, মোঃ বাদশা মিয়া, জাবেদ আহমদ, সিরাজুল ইসলাম শিরুল, মোঃ নিজাম উদ্দিন ইরান, মোঃ ছয়েফ খান।
শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম রশিদ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক দেবাংসু দাস মিঠু, মহানগর আওয়ামী লীগের তাঁতী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসনাত বুলবুল প্রমুখ।
জেলা যুবলীগ : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছে সিলেট জেলা যুবলীগ।
রবিবার সিলেট জেলা পরিষদের স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন নেতৃবৃন্দ।
এসসময় উপস্থিত ছিলেন,সিলেট জেলা যুবলীগের সভাপতি শামীম আহমদ ভিপি,সাধারণ সম্পাদক মো.শামীম আহমদ এর নেতৃত্বে যুবলীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ : জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে গতকাল ১০ জানুয়ারি রবিবার বিকালে ফেঞ্চুগঞ্জ বাজারস্থ মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী এমপি রিভার ভিউ স্থানে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি শওকত আলীর সভাপতিত্বে ও দপ্তর সম্পাদক মাহফুজুর রহমান জাহাঙ্গীরের পরিচালনায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সিলেট ৩ আসনের সংসদ সদস্য, সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি ফয়জুল ইসলাম মানিক, সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, রাজু আহমদ রাজা, মামুন আহমদ নেওয়াজ, উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিব উদ্দিন বাদল, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আউয়াল কয়েস, আওয়ামীলীগ নেতা আব্দুল মতিন, আব্দুল মালিক সাইস্তা, আব্দুল কাইয়ুম, জিল্লুর রহমান, শ্রমিক লীগ নেতা আব্দুল মতিন, আব্দুল কাইয়ুম, লোকমান হোসেন লছমান, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক মাশার আহমদ শাহ, যুগ্ম আহবায়ক মাহবুবুল ইসলাম মিছলু, উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা জুনেদ আহমদ, ফারহান সাদিক, নাহিদ সুলতান পাশা।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামীলীগ নেতা ইসতিয়াক আহমদ জর্দান, যুবলীগ নেতা পারভেজ আহমদ, শেখ জুমাদ, ছাত্রলীগ নেতা জুনেল আহমদ, জাবেদূর রহমান ডেনেস, দেবব্রত পাল দ্বীপ, জায়দুল ইসলাম, সাইদুল ইসলাম, মাহমুদুল হাসান অভি প্রমুখ।
সিকৃবি : সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত হয়েছে। মুজিব জন্মশতবর্ষ উদযাপন কমিটির উদ্যোগে ১০ জানুয়ারি সকাল আটটায় একটি র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়। র‌্যালিটি ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালের সামনে এসে শেষ হয়। পরবর্তীতে ম্যুরালে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়েছে। এর আগে মুজিব জন্মশতবর্ষ উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মোঃ আবদুল বাসেত ঐতিহাসিক ১০ জানুয়ারির ঘটনাবলী উপস্থিত সকলের সামনে বর্ণনা করেন। এতে অংশ নেন শিক্ষক সমিতি, গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদ, অফিসার পরিষদ ও কর্মচারী পরিষদের নেতাবৃন্দ। উল্লেখ্য আজ ঐতিহাসিক ১০ জানুয়ারি। সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় : সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষ্যে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
রবিবার সকাল সাড়ে ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী কার্যালয়ে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোর্শেদ আহমেদ চৌধুরী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোর্শেদ আহমেদ চৌধুরী বলেন, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় কোন দুষ্কৃতিকারীদের স্থান নেই। স্বাধীন বাংলার স্থপতি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যারা যথাযোগ্য সম্মান দিতে দ্বিধাবোধ করেন, তাদের এ দেশ থেকে বিতাড়িত করা উচিত। এক একজনের এক এক রাজনৈতিক মতাদর্শ থাকতে পারে, কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে, তাঁর অবদানকে নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির কোন সুযোগ নেই।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অ.দা.) ও পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) মো. নঈমুল হক চৌধুরী, সহকারি রেজিস্ট্রার অঞ্জন দেবনাথ, সহকারি কলেজ পরিদর্শক মাইদুল ইসলাম চৌধুরী, সহকারি পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বিলাল আহমদ চৌধুরী, সহকারি পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) গোলাম সারোয়ার, সহকারি পরিচালক (বাজেট) শমশের রাসেলসহ অন্যান্য সকল কমকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।