সিলেট মহানগরীর উন্নয়নে ১২’শ কোটি টাকার অধিক বরাদ্দে মহানগর আওয়ামী লীগের আনন্দ মিছিল ॥ দক্ষতা ও সঠিকভাবে উন্নয়ন ব্যয় হলে অচিরেই নগরবাসী তার সুফল ভোগ করবেন

17
মহানগরের উন্নয়নে সিটি কর্পোরেশনকে এক হাজার দুইশত কোটির অধিক টাকা বরাদ্দ করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়ে আনন্দ মিছিল বের করে মহানগর আওয়ামী লীগ।

সিলেট মহানগরীর উন্নয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামীলীগ সভানেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ১২’শ কোটির অধিক টাকা এককালীন বরাদ্দ দেওয়ায় অভিনন্দন জানিয়ে সিলেট মহানগর আওয়ামীলীগের আনন্দ মিছিল নগরীর রেজিষ্ট্রারী ময়দান হতে শুরু হয়ে কোর্ট পয়েন্ট প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমাবেশের মাধ্যমে আনন্দ মিছিলের সমাপ্তি হয়।
মহানগরীর ২৭টি ওয়ার্ড হতে ইউনিট আওয়ামীলীগের নেতাদের নেতৃত্বে ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের নেতৃত্বে শত শত নেতাকর্মী ব্যান্ডপার্টি সহযোগে এবং নগরীর সাধারণ মানুষজন আনন্দ মিছিলে যোগ দেন।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আনন্দ মিছিল শেষে অনুষ্ঠিত সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, হযরত শাহজালাল (রহ.), শাহপরান (রহ.) ও শ্রী চৈতন্যের স্মৃতি বিজড়িত এই সিলেটের প্রতি বর্তমান সরকারের রয়েছে বিশেষ দৃষ্টি। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সরকার সিলেট বিভাগের উন্নয়নে শত শত কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন এবং উন্নয়ন হয়েছে। তার সফল অত্র অঞ্চলের মানুষ পাচ্ছেন। তেমনি সিলেট মহানগরীর উন্নয়নেও বহু শত কোটি টাকা এসেছে। যে কারণে নগরীতে উন্নয়ন কর্মকান্ড চলছে। তবে উন্নয়ন কাজে স্লথ গতির কারণে নাগরিকগণ ভোগান্তিতে পড়েছেন। নেতৃবৃন্দ উন্নয়নের স্লথগতির জন্যে বর্তমান সিটি কর্পোরেশনের কর্তাব্যক্তিদের সমালোচনা করে বলেন, বড় প্রকল্প বাস্তবায়নে তাদের দক্ষতা ও সঠিক ব্যবস্থাপনার অভাব রয়েছে। নেতৃবৃন্দ আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, নগরীর জন্যে প্রাপ্ত এককালীন বড় বরাদ্দ সিলেট মহানগরীর উন্নয়নে আন্তরিকতা, দক্ষতা ও সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ব্যবহার করা হবে এবং নগরবাসী তার সুফল অচিরেই ভোগ করতে পারবেন।
সিলেট মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. জাকির হোসেনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সিলেট মহানগর আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদ উদ্দিন আহমদ, এডভোকেট রাজ উদ্দিন, আব্দুল খালিক, ফয়জুল আনোয়ার আলাওর, বিজিত চৌধুরী।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নগর আওয়ামীলীগ নেতা তপন মিত্র, ফাহিম আনোয়ার চৌধুরী, এডভোকেট শামসুল ইসলাম, আব্দুর রহমান জামিল, জগদীশ চন্দ্র দাস, এড. সৈয়দ শামীম আহমেদ, শাহানারা বেগম, আজহার উদ্দিন জাহাঙ্গির, আজাদুর রহমান আজাদ, দিবাকর কুমার ধর, জোবের খান, প্রিন্স ছদরুজ্জামান চৌধুরী, এটিএম হাসান জেবুল, নুরুল ইসলাম পুতুল, বিধান কুমার সাহা, এড. গোলাম সোবহান চৌধুরী দিপন, এড. ফারুক আহমেদ চৌধুরী, এড. প্রদীপ ভট্টাচার্য্য, এড. সালেহ আহমদ সেলিম, মহিউদ্দিন লোকমান, এড. জুনেল আহমদ, নজমুল ইসলাম ইয়াহিয়া, জামাল আহমদ চৌধুরী, সিরাজুল ইসলাম, আজম খান, আব্দুস সোবহান, জাফর আহমদ চৌধুরী, মারিয়ান চৌধুরী মাম্মি, সাবিনা আনোয়ার, আলম খান মুক্তি, নোমান আহমদ, মুশফিক জায়গীরদার, দেবাংশু দাস মিঠু, রেজাউল হক রাসেল, এড. আব্দুর রকীব বাবলু, শেখ আবুল হাসনাত বুলবুল, নাজমুল আলম রোমেন, কাউন্সিল ইলিয়াছুর রহমান ইলিয়াছ, লিপন বক্স, তাজ উদ্দিন তাজ, ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জুনেদ আহমদ শওকত, গৌসুল আলম গেদু, আজিজুল হক মতি, জুনু মিয়া, হায়দার মো. ফারুক, মুহিবুর রহমান (সাবু), অরুন দেবনাথ, জালাল উদ্দিন সাবুল, সালাউদ্দিন বক্স সালাই, মাহবুবুর রহমান (মবু), ফখরুল ইসলাম ফখরুল, শামীম আহমদ, এড. সরওয়ার চৌধুরী আবদাল, আক্তার হোসেন, আব্দুল মতিন, আব্দুল সুমিত চৌধুরী, দেলোয়ার হোসেন রাজা, আব্দুল আহাদ চৌধুরী মিরন, ডা. এ ওয়াদুদ, মোস্তাক আহমদ, বাদশাহ মিয়া, মো. আমির উদ্দিন, এস এম ইসলাম, নিজাম উদ্দিন ইরান, মুফতি আব্দুল খাবির, তাজ উদ্দিন লিটন, মুরাদ আহমদ মুরন, আবরার বক্ত মজুমদার, কুতুব উদ্দিন, জাহিদুল হোসেন মাসুদ, জায়েদ আহমদ খান, সায়েক, নজরুল ইসলাম নজু, এড. মোস্তফা দেলোয়ার আজহার, শেখ সুরুজ আলম, বদরুল আলম, মানিক মিয়া, চন্দন রায়, এড. বিজয় কুমার দেব বুলু, হাজী আব্দুল মতিন, আহমেদ হান্নান, মাহবুব খান মাসুম, বদলুল ইসলাম লিটন, ইসমাঈল মাহমুদ সুজন, ফজলে রাব্বী মাসুম, শেখ সোহেল আহমেদ কবির, জাবেদ আহমেদ, সেলিম আহমদ সেমিম, মুকির আহমদ চৌধুরী, ছয়েফ খান প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি