দাম বাড়ছে যেসব পণ্যের

43

কাজিরবাজার ডেস্ক :
আসন্ন ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে বাজেট প্রস্তাবনায় বেশ কিছু পণ্যের শুল্ক বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। এতে এসব পণ্যের দাম বাড়তে পারে আগামী অর্থ বছরে। এছাড়া সব ধরনের তামাকজাত পণ্য ও সিগারেটের দাম বাড়তে পারে আগামী অর্থবছরে। পাশাপাশি ই-কমার্স ব্যবসা ও ইন্টারনেট ব্যবসার সেবার দাম বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। শুল্ক ছাড়ের তালিকায় রয়েছে এনার্জি সেভিং লাইট, শিশু খাদ্য সহ স্থানীয় পর্যায়ে তৈরি ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী। ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে ব্যক্তি শ্রেণির করমুক্ত আয়ের সীমা বাড়ানো হবে না। রাখা হয়েছে আড়াই লাখ টাকা।
দাম বাড়বে : হেলিকপ্টার সেবার উপর সম্পূরক শুল্ক আরোপ। মদ বিয়ার সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধি ও জর্দা-গুলের মূল্য নির্ধারণ করে দেয়া হচ্ছে। আমদানি পর্যায়ে অগ্রিম ট্রেড ভ্যাট ৪ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এতে আমদানি করা ৬ হাজারেও বেশি পণ্যের দাম বাড়তে পারে।
ই-কমার্স ব্যবসার উপর ৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। ফলে অনলাইন থেকে কেনাকাটায় পণ্যের দাম বাড়তে পারে। সুপার শপ থেকে কেনাকাটায় ৪ শতাংশ ভ্যাট থাকলেও তা ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
গ্রিন টি, শেভিং ব্লেড, শেভিং জেল, চশমার ফ্রেম, চুলের ক্রিম, সানগ্লাস, লুব্রেডিং অয়েল, সিগারেট পেপার, সানস্ক্রিন, সিরামিক বাথটাব, নারিকেল, কাজুবাদাম, ক্যালেন্ডার, পোস্টার, জার্সি, শীতের হালকা পোশাক, কাশ্মীরি শাল, বিভিন্ন ধরনের পেপার।
এছাড়া মদ, বিয়ারে সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধি ও জর্দা-গুলের মূল্য নির্ধারণ করে দেয়া হচ্ছে। আমদানি পর্যায়ে অগ্রিম ট্রেড ভ্যাট ৪ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। ফলে আমদানি করা ৬ হাজারেরও বেশি পণ্যের দাম বাড়তে পারে। এই তালিকায় আমাদানিকৃত মদ, বিযার, সিগারেট ও তামাকজাত পণ্যও থাকবে। শুল্ক বাড়ানো হচ্ছে বিভিন্ন ধরণের কাগজে। এর মধ্যে সিগারেট পেপারও রয়েছে। এছাড়াও ছোট ফ্ল্যাট কেনায় ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে।