মহানগর বিএনপির আনন্দ সভায় মেজর জেনারেল (অব.) রুহুল আলম চৌধুরী ॥ তারেক রহমান জাতীয়তাবাদী আদর্শের ভবিষ্যৎ কর্ণধার

66

বিএনপির সিনিয়র ভাইস-চেয়ারম্যান আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক জননেতা তারেক রহমানের ৫৩তম জন্মদিন উপলক্ষে সিলেট মহানগর বিএনপির উদ্যোগে নগরীর রেজিষ্ট্রারী মাঠে আনন্দ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আনন্দ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) রুহুল আলম চৌধুরী বলেন, তারেক রহমান জাতীয়তাবাদী আদর্শের ভবিষ্যত কর্ণধার। জাতীয়তাবাদী আদর্শের ভিত্তিতেই পরবর্তী বাংলাদেশ গড়ে উঠবে। তাই আজ এটা সর্বস্বীকৃত যে, তারেক রহমান মানেই বাংলাদেশ। বাংলাদেশের অস্তিত্ব রক্ষার জন্যই তারেক রহমানকে ধারণ করার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান তিনি। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও বাংলাদেশের মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার ফিরিয়ে দিতে আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক জননেতা তারেক রহমান জাতীয়তাবাদী শক্তিকে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। শত নির্যাতন নিপীড়ন অপেক্ষা করে বাংলাদেশের মাটি ও মানুষ স্বাধীন ভাবে বেঁচে থাকার অধিকারের জন্য লড়ে যাচ্ছে। অচিরেই বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জের প্রিয়নেতা বাংলাদেশের ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলনের রূপকার জননেতা তারেক রহমান দেশে ফিরবেন।
সিলেট মহানগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিম এর পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে চেয়ারপার্সন উপদেষ্টা এম এ হক বলেন দেশের মানুষ এই জুলুমবাজ সরকারের নির্যাতন নিপীড়ন থেকে মুক্তি চায়। আর সেই মুক্তি দিশারী হয়ে দেশের মাটিতে ফিরবেন আগামী দিনের বাংলাদেশের রূপকার জননেতা তারেক রহমান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে চেয়ারপার্সন উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির বলেন, অবৈধ আওয়ামী সরকার জননেতা তারেক রহমানের জনপ্রিয়তাকে ভয় পায়। তারেক রহমান বাংলাদেশের মাটি ও মানুষের নেতা তিনি সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে দেশের মাটিতে ফিরবেন এবং আগামী দিনের প্রধানমন্ত্রী হবেন ইনশাআল্লাহ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক সংসদ সদস্য দিলদার হোসেন সেলিম বলেন, তারেক রহমান সরকারের জন্য এখন সবচেয়ে বড় সমস্য কারণ তার জনপ্রিয়তা এখন বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জে ছড়িয়ে পড়েছে যা দেখে অবৈধ সরকার দিশেহারা হয়ে পড়েছে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, তারেক রহমানের নাম শুনলে অবৈধ সরকারের গা জ্বলে, তারেক রহমানের জনপ্রিয়তা দেখতে সরকারকে উচিত তাকে দেশে ফেরার সুযোগ করে দেওয়া উচিত।
আরো বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি হাজী আব্দুল কাইয়ুম জালালী পংকী, সহ-সভাপতি সালেহ আহমদ খছরু, ফরহাদ চৌধুরী শামীম, জিয়াউল গণি আরিফেন জিল্লুর, রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, মুফতি বদরুনূর সায়েক, ডা. নাজমুল ইসলাম, আমীর হোসেন, উপদেষ্টা সৈয়দ বাবুল হোসেন, সাইদুর রহমান বুদুরী, জেলা বিএনপির উপদেষ্টা মাজহারুল ইসলাম ডালিম, আব্দুস শহিদ চেয়ারম্যান, আজির উদ্দিন চেয়ারম্যান, মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক শামীম সিদ্দিকী, ইমদাদ হোসন চৌধুরী, দিনার খান হাসু, মাহবুব কাদির শাহী, আতিকুর রহমান সাবু, হুমাযূন আহমদ মাসুক, সাংগঠনিক সৈয়দ তৌফিকলু হাদী, মুকুল আহমদ মুর্শেদ, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কাশেম, দপ্তর সম্পাদক রেজাউল করিম আলো, যুব বিষয়ক সম্পাদক মির্জা আহমদ লিটন, শ্রম সম্পাদক ইউনুস মিয়া, স্বেচ্ছা সেবক হাবিব আহমদ চেীধুরী সিলু, পরিবার কল্যাণ লল্লিক আহমদ চৌধুরী, তথ্য ও গবেষনা সুহাদ রব চৌধুরী, অর্থ নৈতিক সম্পাদক মোস্তাক উদ্দিন আহমদ, মানবাধিকার মুফতি নেহাল, পরিবেশ আবুল কালাম, অপ্যায়ন আফজাল উদ্দিন, শিল্প সম্পাদক আব্দুল হাদি মাছুম, বাণিজ্য সম্পাদক আব্দুস সাত্তার মামুন, কৃষি আব্দুল মান্নান পুতুল, পল্লি উন্নয়ন আব্দুল জব্বার তুতু, মুক্তিযোদ্ধা আখতার হোসেন ভুইয়া মিন্টু, উপ কোষাধ্যক্ষ শেখ মো. ইলিয়াস, সহ-সাংগঠনিক মো. খসরুজ্জামান, সহ-দপ্তর সম্পাদক লোকমান আহমদ, সহ-প্রচার কয়সর চৌধুরী, সহ-তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আমিনুর রহমান খোকন, সহ-ত্রাণ ও পুনর্বাসন আব্দুর রহিম মল্লিক, সহ-শিল্প নজির হোসেন, সহ-সমাজ কল্যাণ মফিজুর রহমান জুবেদ, সহ-যোগাযোগ উজ্জ্বল রঞ্জন চন্দ্র, সহ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক কয়েস আহমদ সাগর, সহ-বিজ্ঞান প্রযুক্তি আলমগীর বক্ত শোয়েব, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি সাঈদ আহমদ, সদস্য মোতাহির আলী মাখন, আমিনুর রশিদ খোকন, আব্দুস সামাদ তুহেল, এম মখলিছ খান, সাব্বির আহমদ, শাহ নেওয়াজ বক্ত তারেক, শেখ কবির আহমদ, সিরাজ খান, হাজী নয়মুল ইসলাম, আব্দুস সোবহান, বাবর আহমদ, শফিক নূর, নুরুল ইসলাম লিমন, আলী হোসেন মুক্তার, আরিফ হোসেন, সুহেল বাছিত, আবু সুফিয়ান, সেলিম আহমদ জালালাবাদী, আব্দুল রব, দিলোয়ার হোসেন রানা, সেবুল আহমদ, আব্দুল মালেক, রিহাদুল হাসান রুহেল, মাহবুব আহমদ চৌধুরী, দিলোয়ার হোসেন, বাবর আহমদ, আব্দুল হান্নান প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি